মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের একদফা দাবিতে আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা। আজ ৩১ জুলাই (সোমবার) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতর অবস্থানরত শিক্ষকরা ঘোষণা দেন, এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে দাবি আদায়ের কোনো ঘোষণা না আসলে মঙ্গলবার থেকে তারা এই কর্মসূচিতে যাবেন।
গত ১১ জুলাই থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের একদফা দাবিতে শিক্ষকরা এই আন্দোলন করছেন। আজ তাদের এই কর্মসূচির ২০তম দিন পূর্ণ হয়েছে।
এ বিষয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির (বিটিএ) সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শেখ মো. কাওছার আহমেদ বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে বিরাজমান সরকারি ও বেসরকারি বৈষম্য দূরীকরণ এবং ধনি-দরিদ্র নির্বিশেষে সবার জন্য শিক্ষার সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ করতে হবে। এই আন্দোলন করতে গিয়ে ইতোমধ্যে দুদফা পুলিশি কঠোরতার মুখে পড়েছেন শিক্ষকরা। বিশেষ করে আন্দোলনের সপ্তম দিনে পুলিশ মৃদ্যু লাঠিচার্জ করে। ওইদিন শতাধিক শিক্ষক আহত হন। এতে আহত একজন মারা গেছেন।
তিনি বলেন, শিক্ষামন্ত্রী স্বঘোষিত ও সদ্য গজিয়ে ওঠা কিছু সংগঠনের শিক্ষক নেতাসহ একটি বৈঠক করেছেন। তাদের বেশিরভাগ সরকারি আশীর্বাদপুষ্ট। বৈঠকে আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করে পরিবেশ ঘোলাটে করার চেষ্টা করেছেন তারা।
এছাড়া বৈঠকে আগে ও পরে শিক্ষামন্ত্রীও শিক্ষকদের কটাক্ষ করে বক্তব্য দিয়েছেন। গ্রীষ্মের ছুটি বাতিল করেও পরিবেশ ঘোলাটে করার চেষ্টা করেছেন তিনি। কিন্তু শিক্ষকরা এখন পয়েন্ট অব নো রিটার্নে চলে গেছেন। মর্মাহত শিক্ষকরা শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশনা অমান্য করে আন্দোলনে আছেন। দিন দিন অংশগ্রহণ বাড়ছে। তারা আজ ৩১ জুলাই পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত না পেলে ১ আগস্ট (মঙ্গলবার) আমরণ অনশনে যাবেন।
ঠিকানা/এসআর
গত ১১ জুলাই থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের একদফা দাবিতে শিক্ষকরা এই আন্দোলন করছেন। আজ তাদের এই কর্মসূচির ২০তম দিন পূর্ণ হয়েছে।
এ বিষয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির (বিটিএ) সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শেখ মো. কাওছার আহমেদ বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে বিরাজমান সরকারি ও বেসরকারি বৈষম্য দূরীকরণ এবং ধনি-দরিদ্র নির্বিশেষে সবার জন্য শিক্ষার সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ করতে হবে। এই আন্দোলন করতে গিয়ে ইতোমধ্যে দুদফা পুলিশি কঠোরতার মুখে পড়েছেন শিক্ষকরা। বিশেষ করে আন্দোলনের সপ্তম দিনে পুলিশ মৃদ্যু লাঠিচার্জ করে। ওইদিন শতাধিক শিক্ষক আহত হন। এতে আহত একজন মারা গেছেন।
তিনি বলেন, শিক্ষামন্ত্রী স্বঘোষিত ও সদ্য গজিয়ে ওঠা কিছু সংগঠনের শিক্ষক নেতাসহ একটি বৈঠক করেছেন। তাদের বেশিরভাগ সরকারি আশীর্বাদপুষ্ট। বৈঠকে আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করে পরিবেশ ঘোলাটে করার চেষ্টা করেছেন তারা।
এছাড়া বৈঠকে আগে ও পরে শিক্ষামন্ত্রীও শিক্ষকদের কটাক্ষ করে বক্তব্য দিয়েছেন। গ্রীষ্মের ছুটি বাতিল করেও পরিবেশ ঘোলাটে করার চেষ্টা করেছেন তিনি। কিন্তু শিক্ষকরা এখন পয়েন্ট অব নো রিটার্নে চলে গেছেন। মর্মাহত শিক্ষকরা শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশনা অমান্য করে আন্দোলনে আছেন। দিন দিন অংশগ্রহণ বাড়ছে। তারা আজ ৩১ জুলাই পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত না পেলে ১ আগস্ট (মঙ্গলবার) আমরণ অনশনে যাবেন।
ঠিকানা/এসআর