বাংলাদেশের ব্ল্যাক ডায়মন্ড খ্যাত জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন বাংলাদেশ সোসাইটির সদস্য। গত ২৭ অক্টোবর রোববার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ভোট দিতে গিয়েছিলেন কুইন্সের উডসাইড কেন্দ্রে। কিন্তু ভোটার তালিকায় ত্রুটির কারণে এই কেন্দ্রে তিনি ভোট দিতে পারেননি।
জানা গেছে, সন্ধ্যার কিছু আগে উডসাইডে গুলমান টেরেসে যান বেবী নাজনীন। সেখানে ভোট দেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়ান তিনি। নির্বাচনে পোলিং এজেন্টরা তার ভোটার তথ্য খুঁজতে শুরু করেন। কিন্তু দীর্ঘসময় খোঁজার পরও কোনো তথ্য পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে তিনি ভোট না দিয়েই কেন্দ্র ছেড়ে যান্
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার হাকিম মিয়া জানান, আইডির তথ্য অনুযায়ী বেবী নাজনীন উডসাইড কেন্দ্রের ভোটার। কিন্তু ভোটার তালিকায় জিপ কোড উডসাইডের পরিবর্তে জ্যামাইকার জিপ কোর্ড দেওয়া হয়েছে। এ কারণে তার ভোটটি জ্যামাইকা কেন্দ্রে। এ ধরনের বেশকিছু অভিযোগ এসেছে বলে জানান নির্বাচন কমিশনার।
জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে ভোটা তালিকায় অনেক ভুল রয়েছে। কারো দুই বার ভোট উঠেছে। কারো জন্ম তারিখ ভুল। কারো ঠিকানা ভুল। এসব কারণে অনেকেই ভোট দিতে পারেননি। ভোটার তালিকা নিয়ে এন্তার অভিযোগ ছিল বিজয়ী সেলিম-আলী প্যানেলের।
জানা গেছে, সন্ধ্যার কিছু আগে উডসাইডে গুলমান টেরেসে যান বেবী নাজনীন। সেখানে ভোট দেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়ান তিনি। নির্বাচনে পোলিং এজেন্টরা তার ভোটার তথ্য খুঁজতে শুরু করেন। কিন্তু দীর্ঘসময় খোঁজার পরও কোনো তথ্য পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে তিনি ভোট না দিয়েই কেন্দ্র ছেড়ে যান্
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার হাকিম মিয়া জানান, আইডির তথ্য অনুযায়ী বেবী নাজনীন উডসাইড কেন্দ্রের ভোটার। কিন্তু ভোটার তালিকায় জিপ কোড উডসাইডের পরিবর্তে জ্যামাইকার জিপ কোর্ড দেওয়া হয়েছে। এ কারণে তার ভোটটি জ্যামাইকা কেন্দ্রে। এ ধরনের বেশকিছু অভিযোগ এসেছে বলে জানান নির্বাচন কমিশনার।
জানা গেছে, এবারের নির্বাচনে ভোটা তালিকায় অনেক ভুল রয়েছে। কারো দুই বার ভোট উঠেছে। কারো জন্ম তারিখ ভুল। কারো ঠিকানা ভুল। এসব কারণে অনেকেই ভোট দিতে পারেননি। ভোটার তালিকা নিয়ে এন্তার অভিযোগ ছিল বিজয়ী সেলিম-আলী প্যানেলের।