নিউইয়র্কে সার্বক্ষণিক ও পেশাদার সাংবাদিক আছেন ১৫-২০ জন। একসময় সাংবাদিকতা করতেন, এখন ভিন্নপেশায় আছেন তাদের মিলিয়েও এই সংখ্যা ৫০ জনের বেশী হবে না। অথচ গত ২৭ অক্টোবর রোববার অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের জন্য নির্বাচন কমিশন ১৩০টি প্রেসকার্ড ইস্যু করেছে। এই বিপুলসংখ্যক প্রেসকার্ড ইস্যুর পরও কর্মরত সাংবাদিকদের অনেকেই প্রেস কার্ড পাননি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, নির্বাচনের প্রায় এক মাস আগে থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে যোগাযোগ করে নির্বাচন কমিশন। কারা প্রেসকার্ডের জন্য নাম ও ছবি চান। এরপর গণমাধ্যম থেকে সাংবাদিকদের নাম ও ছবি সরবরাহ করা হয়। সেই অনুযায়ী ১৩০টি প্রেস কার্ড ইস্যু করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার জামাল আহমেদ জনি।
নির্বাচনের দিন দেখা গেছে, অচেনা-অদেখা লোকজন, যারা কখনো সাংবাদিকতা করেননি, তাদের গলায় ঝুলছে প্রেস কার্ড। সংবাদ সংগ্রহ দূরে থাক, তাদের অনেকেই কোনো না কোনো প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে দেখা গেছে। বার বার কেন্দ্রে প্রবেশ করে আড্ডা দিচ্ছিলেন তারা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার জামাল আহমেদ জনি ঠিকানাকে বলেন, এ ব্যাপারে কারো কাছ থেকে কোনো অভিযোগ পাইনি।
নির্বাচন কমিশনের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, গণমাধ্যমের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী তারা প্রেসকার্ড ইস্যু করেছেন। এ ব্যাপারে তাদের কিছুই করার ছিল না।
এ ঘটনায় নিউইয়র্কে কর্মরত সাংবাদিকদের মধ্যে অনেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। ‘এনটিভি’ যুক্তরাষ্ট্রের ব্যুরো প্রধান ফরিদ আলম এ প্রসঙ্গে বলেন, ১৩০ জন সাংবাদিক নিউইয়র্কে থাকলে খুবই ভালো হতো। কিন্তু বাস্তবে তা নেই। এটা খুব অপ্রত্যাশিত ব্যাপার।
তিনি বলেন, কিছু লোক এই মহান পেশাকে কলুষিত করছে। তাদের অনেকেই লেখাপড়া জানেন না। তারা কার্ড সাংবাদিকতা করেন। কমিউনিটিতে যারা নেতৃস্থানীয় আছেন, যারা কমিউনিটির জন্য কাজ করেন, তাদের উচিত বিষয়টি খেয়াল করা, জানান সিনিয়র এই সাংবাদিক।
‘নিউইয়র্ক সময়’ সম্পাদক জাকারিয়া মাসুদ বলেন, নির্বাচনের দিন এমন কিছু লোককে দেখেছি, যারা অন্যপেশার, অথচ প্রেসকার্ড গলায় ঝোলানো ছিল। তিনি বলেন, প্রেস কার্ড ইস্যুর আগে অবশ্যই খোঁজজখবর নিয়ে দেওয়া উচিত।
-
জানা গেছে, নির্বাচনের প্রায় এক মাস আগে থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে যোগাযোগ করে নির্বাচন কমিশন। কারা প্রেসকার্ডের জন্য নাম ও ছবি চান। এরপর গণমাধ্যম থেকে সাংবাদিকদের নাম ও ছবি সরবরাহ করা হয়। সেই অনুযায়ী ১৩০টি প্রেস কার্ড ইস্যু করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার জামাল আহমেদ জনি।
নির্বাচনের দিন দেখা গেছে, অচেনা-অদেখা লোকজন, যারা কখনো সাংবাদিকতা করেননি, তাদের গলায় ঝুলছে প্রেস কার্ড। সংবাদ সংগ্রহ দূরে থাক, তাদের অনেকেই কোনো না কোনো প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে দেখা গেছে। বার বার কেন্দ্রে প্রবেশ করে আড্ডা দিচ্ছিলেন তারা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার জামাল আহমেদ জনি ঠিকানাকে বলেন, এ ব্যাপারে কারো কাছ থেকে কোনো অভিযোগ পাইনি।
নির্বাচন কমিশনের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, গণমাধ্যমের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী তারা প্রেসকার্ড ইস্যু করেছেন। এ ব্যাপারে তাদের কিছুই করার ছিল না।
এ ঘটনায় নিউইয়র্কে কর্মরত সাংবাদিকদের মধ্যে অনেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। ‘এনটিভি’ যুক্তরাষ্ট্রের ব্যুরো প্রধান ফরিদ আলম এ প্রসঙ্গে বলেন, ১৩০ জন সাংবাদিক নিউইয়র্কে থাকলে খুবই ভালো হতো। কিন্তু বাস্তবে তা নেই। এটা খুব অপ্রত্যাশিত ব্যাপার।
তিনি বলেন, কিছু লোক এই মহান পেশাকে কলুষিত করছে। তাদের অনেকেই লেখাপড়া জানেন না। তারা কার্ড সাংবাদিকতা করেন। কমিউনিটিতে যারা নেতৃস্থানীয় আছেন, যারা কমিউনিটির জন্য কাজ করেন, তাদের উচিত বিষয়টি খেয়াল করা, জানান সিনিয়র এই সাংবাদিক।
‘নিউইয়র্ক সময়’ সম্পাদক জাকারিয়া মাসুদ বলেন, নির্বাচনের দিন এমন কিছু লোককে দেখেছি, যারা অন্যপেশার, অথচ প্রেসকার্ড গলায় ঝোলানো ছিল। তিনি বলেন, প্রেস কার্ড ইস্যুর আগে অবশ্যই খোঁজজখবর নিয়ে দেওয়া উচিত।
-