প্রবাসী বাংলাদেশিদের আমব্রেলা সংগঠন হিসাবে পরিচিত বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচন (২০২৫-২০২৬) আগামী ২৭ অক্টোবর রোববার। এদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত নিউইয়র্কের ৫টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ১৮ হাজার ৬১৩।
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত ভোটের দিনক্ষণ গণনা শেষ হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সন্দেহ-শঙ্কা রয়েই যাচ্ছে।
নির্বাচনের বাকী আর মাত্র চারদিন। কিন্তু ৩০৭টি ভোটার শেষ মুহূর্তে নিবন্ধিত না হওয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানে একটি ঝুঁকি রয়েই যাচ্ছে। এর আগে একজন প্রার্থির প্রার্থিতা বাতিলের বিষয়টি আদালতে গড়িয়েছিল। প্রায় সাড়ে তিন বছর মামলার গ্যাড়াকলে পড়ে বন্ধ ছিল নির্বাচন। এবার বাদ পড়েছেন ৩০৭ জন ভোটার। কেউ সংক্ষুব্ধ হয়ে আদালতের শরণাপন্ন হলে যে কোনো সময় নেমে আসতে পারে বিপদ। তবে নির্বাচন কমিশন বলছে- এমন কিছু হবে না। নির্বাচন যথাসময়ে শান্তিপূর্ণভাবেই হবে।
এবারের নির্বাচনে কার্যকরী পরিষদের ১৯টি পদের মধ্যে ১৮টি পদে দুটি প্যানেলের ৩৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্যানেল দুটি হচ্ছে সেলিম-আলী ও রুহুল-জাহিদ প্যানেল। কার্যকরী কমিটির প্রচার ও গণসংযোগ সম্পাদক পদে সেলিম-আলী প্যানেল থেকে রিজু মোহাম্মদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এ নিয়ে তিনি একটানা চারবার প্রচার ও গণসংযোগ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন।
এদিকে নির্বাচনের সময় যত ঘনিয়ে আসছে প্রার্থীদের জোরালো প্রচার কার্যক্রম চলছে। প্রায় প্রতিদিন নিউইয়র্ক সিটির বাংলাদেশি এলাকাগুলোতে চলছে গণসংযোগ। দুই প্যানেলই নানান প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। এর আগে সেলিম-আলী প্যানেল নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করে। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী সেলিম-আলী প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী আতাউর রহমান সেলিম বলেন, তার প্যানেলের সবাই পরীক্ষিত। ভোটাররা যোগ্য হিসাবে মূল্যায়ন করলে তাদের প্যানেলই বিজয়ী হবে ইনশাল্লাহ।
রুহুল-জাহিদ প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী রুহুল আমিন সিদ্দিকী বলেন, বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য বাংলাদেশ সেন্টার প্রতিষ্ঠা সময়ের দাবি। আমরা এ ব্যাপারে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, নির্বাচিত না হলেও তা বাস্তবায়ন করবো। ভোটাররা নিশ্চয় আমাদের মূল্যায়ন করবেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচনে শক্তিশালী একটি নির্বাচন কমিশন রয়েছে। নির্বাচন কমিশনে রয়েছেন- প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট জামাল আহমেদ জনি, কমিশনার আব্দুল হাকিম মিয়া, মো. আনোয়ার হোসেন, আব্দুল মান্নান, মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, মাহবুবুর রহমান বাদল ও আহবাব চৌধুরী খোকন।
এদিকে গত ১৩ অক্টোবর নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সোসাইটির সকল ভোটারের উদ্দেশে নির্বাচনী আচরণবিধি বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- পাঁচটি কেন্দ্রে নির্ধারিত জিপকোড অনুযায়ী ভোটিং মেশিনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। এ জন্য তারা ভোটারদের সহযোগিতা কামনা করেছে। পোলিং সেন্টারসহ কোন কোন জিপকোডের ভোটারদেরকে কোন কেন্দ্রে ভোট দিতে হবে, তাও জানানো হয়েছে। কুইন্সে ভোট হবে উডসাইডের গুলশান ট্যারেসে (ঢাকা ক্লাব), দ্বিতীয় কেন্দ্র হলো ওজনপার্কে মুনা সেন্টার। তৃতীয় কেন্দ্র ব্রুকলিনে পিএস ১৭৯, চতুর্থ ব্রঙ্কসে গোল্ডেন প্যালেস এবং পঞ্চম কেন্দ্র জ্যামাইকায় ইকরা পার্টি সেন্টারে।
নির্বাচন কমিশন আরও জানিয়েছে, ভোট দেওয়ার দিন ভোটারদের আইডি নিয়ে যেতে হবে। আইডি ছাড়া কেউ ভোট দিতে পারবেন না। আইডি যেগুলো ব্যবহার করা যাবে, এর মধ্যে রয়েছে ড্রাইভিং লাইসেন্স, স্টেট আইডি, সিটি আইডি, গ্রিনকার্ড, ওয়ার্ক অথরাইজেশন কার্ড অথবা পাসপোর্ট। এগুলোর যেকোনো একটি আইডি হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।
নির্বাচনের আচরণবিধিতে আরো বলা হয়, নির্বাচন কেন্দ্রের ২০০ ফুটের মধ্যে প্রচার-প্রচারণা চালানো যাবে না, পোস্টার-ব্যানার লাগানো যাবে না এবং ফ্লায়ার দেওয়া যাবে না। যদি কেউ এ ধরনের কাজ করেন, তাহলে কমিশন পোস্টার-ব্যানার সরিয়ে ফেলবে। এ ছাড়া জরিমানাও করতে পারে ওই প্রার্থীকে। কোনো ধরনের রেডিও স্পিকার অথবা যেকোনো ধরনের শব্দযুক্ত মাইকিং ডিভাইস ব্যবহার করা যাবে না। নির্বাচনী এলাকায় এ ধরনের কোনো জিনিস কেউ ব্যবহার করলে কমিশন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে।
নির্বাচন কেন্দ্র ও কেন্দ্রের ২০০ ফুটের মধ্যে আন-অথরাইজড কিংবা আন-লফুল কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না। নির্বাচনের দিন কোনো প্রার্থী যদি কোনো ব্যক্তির সঙ্গে এ ধরনের আচরণ করেন, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে জানানো হবে। একজন প্রতিবন্ধী ভোটারকে ভোট দিতে সহায়তা করার জন্য কেবল একজন মনোনীত ব্যক্তিকে অনুমতি দেওয়া হবে। কোনো প্রার্থী নির্বাচনী কোনো কেন্দ্রে কমিশনের অনুমতি ছাড়া প্রবেশ করতে পারবেন না। প্রার্থীরা ভোটের দিনে ১০ মিনিটের জন্য ভোটকেন্দ্রে কেবল ভোটিং মেশিন চেক করতে পারবেন।
একজন লাইফ মেম্বার তার ভোট দেওয়ার জন্য লাইফ মেম্বারের কার্ড দিয়ে সরাসরি ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন ও ভোট দিতে পারবেন। তিনি আলাদা আইডি না নিলেও চলবে। একজন ভোটারের তার জিপকোড অনুযায়ী যে কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার কথা, তিনি কেবল সেই কেন্দ্রেই ভোট দিতে পারবেন। অন্য কোনো কেন্দ্রে ভোট দিতে পারবেন না। প্রার্থী, লাইফ মেম্বার ও পোলিং এজেন্ট হলেও পারবেন না। কেবল প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসার তিনি যে কেন্দ্রে ভোট গ্রহণের কাজ করবেন, সেই কেন্দ্রে ভোট দিতে পারবেন। বাকি সব ভোটারকে নিজ নিজ জিপকোড অনুযায়ী নিজ নিজ কেন্দ্রে ভোট দিতে হবে।
একজন ভোটারের আইডি কার্ডের সঙ্গে নাম, জন্ম তারিখ ও ফটো আইডির তথ্য একই হতে হবে। আইডির সঙ্গে এই তিনটি না মিললে তিনি ভোট দিতে পারবেন না। যদি এমন কোনো বিষয় দেখা দেয়, বিধিবিধানের কোনো বিষয়ে অস্পষ্টতা রয়েছে বা সাংঘর্ষিক, তখন নির্বাচন কমিশন সংবিধান অনুযায়ী সমস্যাটির সমাধান করবে। এ ছাড়া ভোটার, প্রার্থী ও নির্বাচন-সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যের জন্য নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত ভোটের দিনক্ষণ গণনা শেষ হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সন্দেহ-শঙ্কা রয়েই যাচ্ছে।
নির্বাচনের বাকী আর মাত্র চারদিন। কিন্তু ৩০৭টি ভোটার শেষ মুহূর্তে নিবন্ধিত না হওয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানে একটি ঝুঁকি রয়েই যাচ্ছে। এর আগে একজন প্রার্থির প্রার্থিতা বাতিলের বিষয়টি আদালতে গড়িয়েছিল। প্রায় সাড়ে তিন বছর মামলার গ্যাড়াকলে পড়ে বন্ধ ছিল নির্বাচন। এবার বাদ পড়েছেন ৩০৭ জন ভোটার। কেউ সংক্ষুব্ধ হয়ে আদালতের শরণাপন্ন হলে যে কোনো সময় নেমে আসতে পারে বিপদ। তবে নির্বাচন কমিশন বলছে- এমন কিছু হবে না। নির্বাচন যথাসময়ে শান্তিপূর্ণভাবেই হবে।
এবারের নির্বাচনে কার্যকরী পরিষদের ১৯টি পদের মধ্যে ১৮টি পদে দুটি প্যানেলের ৩৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্যানেল দুটি হচ্ছে সেলিম-আলী ও রুহুল-জাহিদ প্যানেল। কার্যকরী কমিটির প্রচার ও গণসংযোগ সম্পাদক পদে সেলিম-আলী প্যানেল থেকে রিজু মোহাম্মদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এ নিয়ে তিনি একটানা চারবার প্রচার ও গণসংযোগ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন।
এদিকে নির্বাচনের সময় যত ঘনিয়ে আসছে প্রার্থীদের জোরালো প্রচার কার্যক্রম চলছে। প্রায় প্রতিদিন নিউইয়র্ক সিটির বাংলাদেশি এলাকাগুলোতে চলছে গণসংযোগ। দুই প্যানেলই নানান প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। এর আগে সেলিম-আলী প্যানেল নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করে। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী সেলিম-আলী প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী আতাউর রহমান সেলিম বলেন, তার প্যানেলের সবাই পরীক্ষিত। ভোটাররা যোগ্য হিসাবে মূল্যায়ন করলে তাদের প্যানেলই বিজয়ী হবে ইনশাল্লাহ।
রুহুল-জাহিদ প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী রুহুল আমিন সিদ্দিকী বলেন, বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য বাংলাদেশ সেন্টার প্রতিষ্ঠা সময়ের দাবি। আমরা এ ব্যাপারে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, নির্বাচিত না হলেও তা বাস্তবায়ন করবো। ভোটাররা নিশ্চয় আমাদের মূল্যায়ন করবেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচনে শক্তিশালী একটি নির্বাচন কমিশন রয়েছে। নির্বাচন কমিশনে রয়েছেন- প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট জামাল আহমেদ জনি, কমিশনার আব্দুল হাকিম মিয়া, মো. আনোয়ার হোসেন, আব্দুল মান্নান, মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, মাহবুবুর রহমান বাদল ও আহবাব চৌধুরী খোকন।
এদিকে গত ১৩ অক্টোবর নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সোসাইটির সকল ভোটারের উদ্দেশে নির্বাচনী আচরণবিধি বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- পাঁচটি কেন্দ্রে নির্ধারিত জিপকোড অনুযায়ী ভোটিং মেশিনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচনী কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। এ জন্য তারা ভোটারদের সহযোগিতা কামনা করেছে। পোলিং সেন্টারসহ কোন কোন জিপকোডের ভোটারদেরকে কোন কেন্দ্রে ভোট দিতে হবে, তাও জানানো হয়েছে। কুইন্সে ভোট হবে উডসাইডের গুলশান ট্যারেসে (ঢাকা ক্লাব), দ্বিতীয় কেন্দ্র হলো ওজনপার্কে মুনা সেন্টার। তৃতীয় কেন্দ্র ব্রুকলিনে পিএস ১৭৯, চতুর্থ ব্রঙ্কসে গোল্ডেন প্যালেস এবং পঞ্চম কেন্দ্র জ্যামাইকায় ইকরা পার্টি সেন্টারে।
নির্বাচন কমিশন আরও জানিয়েছে, ভোট দেওয়ার দিন ভোটারদের আইডি নিয়ে যেতে হবে। আইডি ছাড়া কেউ ভোট দিতে পারবেন না। আইডি যেগুলো ব্যবহার করা যাবে, এর মধ্যে রয়েছে ড্রাইভিং লাইসেন্স, স্টেট আইডি, সিটি আইডি, গ্রিনকার্ড, ওয়ার্ক অথরাইজেশন কার্ড অথবা পাসপোর্ট। এগুলোর যেকোনো একটি আইডি হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।
নির্বাচনের আচরণবিধিতে আরো বলা হয়, নির্বাচন কেন্দ্রের ২০০ ফুটের মধ্যে প্রচার-প্রচারণা চালানো যাবে না, পোস্টার-ব্যানার লাগানো যাবে না এবং ফ্লায়ার দেওয়া যাবে না। যদি কেউ এ ধরনের কাজ করেন, তাহলে কমিশন পোস্টার-ব্যানার সরিয়ে ফেলবে। এ ছাড়া জরিমানাও করতে পারে ওই প্রার্থীকে। কোনো ধরনের রেডিও স্পিকার অথবা যেকোনো ধরনের শব্দযুক্ত মাইকিং ডিভাইস ব্যবহার করা যাবে না। নির্বাচনী এলাকায় এ ধরনের কোনো জিনিস কেউ ব্যবহার করলে কমিশন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে।
নির্বাচন কেন্দ্র ও কেন্দ্রের ২০০ ফুটের মধ্যে আন-অথরাইজড কিংবা আন-লফুল কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না। নির্বাচনের দিন কোনো প্রার্থী যদি কোনো ব্যক্তির সঙ্গে এ ধরনের আচরণ করেন, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে জানানো হবে। একজন প্রতিবন্ধী ভোটারকে ভোট দিতে সহায়তা করার জন্য কেবল একজন মনোনীত ব্যক্তিকে অনুমতি দেওয়া হবে। কোনো প্রার্থী নির্বাচনী কোনো কেন্দ্রে কমিশনের অনুমতি ছাড়া প্রবেশ করতে পারবেন না। প্রার্থীরা ভোটের দিনে ১০ মিনিটের জন্য ভোটকেন্দ্রে কেবল ভোটিং মেশিন চেক করতে পারবেন।
একজন লাইফ মেম্বার তার ভোট দেওয়ার জন্য লাইফ মেম্বারের কার্ড দিয়ে সরাসরি ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন ও ভোট দিতে পারবেন। তিনি আলাদা আইডি না নিলেও চলবে। একজন ভোটারের তার জিপকোড অনুযায়ী যে কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার কথা, তিনি কেবল সেই কেন্দ্রেই ভোট দিতে পারবেন। অন্য কোনো কেন্দ্রে ভোট দিতে পারবেন না। প্রার্থী, লাইফ মেম্বার ও পোলিং এজেন্ট হলেও পারবেন না। কেবল প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসার তিনি যে কেন্দ্রে ভোট গ্রহণের কাজ করবেন, সেই কেন্দ্রে ভোট দিতে পারবেন। বাকি সব ভোটারকে নিজ নিজ জিপকোড অনুযায়ী নিজ নিজ কেন্দ্রে ভোট দিতে হবে।
একজন ভোটারের আইডি কার্ডের সঙ্গে নাম, জন্ম তারিখ ও ফটো আইডির তথ্য একই হতে হবে। আইডির সঙ্গে এই তিনটি না মিললে তিনি ভোট দিতে পারবেন না। যদি এমন কোনো বিষয় দেখা দেয়, বিধিবিধানের কোনো বিষয়ে অস্পষ্টতা রয়েছে বা সাংঘর্ষিক, তখন নির্বাচন কমিশন সংবিধান অনুযায়ী সমস্যাটির সমাধান করবে। এ ছাড়া ভোটার, প্রার্থী ও নির্বাচন-সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যের জন্য নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।