জার্মানির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা ইউক্রেনে লেপার্ড টু ট্যাংকের প্রথম চালান পাঠিয়েছে। আজ ২৮ মার্চ (মঙ্গলবার) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক অনলাইন প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইউক্রেনীয় ক্রুদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পর তাদের ১৮টি অত্যাধুনিক ট্যাংক সরবরাহ করা হয়েছে। এসব ট্যাংক যুদ্ধক্ষেত্রে প্রধান সমরাস্ত্র হিসেবে বিবেচিত হয়। জার্মানির প্রতিরক্ষামন্ত্রী বরিস পিস্টোরিয়াস জানান, তিনি নিশ্চিত এসব ট্যাংক যুদ্ধের সম্মুখসারিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এদিকে ইউক্রেনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা যুক্তরাজ্য থেকে চ্যালেঞ্জার-২ ট্যাংক পেয়েছে। রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়তে ইউক্রেন পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম প্রদানের আহ্বান জানিয়ে আসছে। তবে ইউক্রেনীয় সরকার এখন পর্যন্ত লেপার্ড টু ট্যাংক পাওয়ার ব্যাপারে কিছু বলেনি। তবে যুক্তরাজ্যের তৈরি চ্যালেঞ্জার ২ ট্যাংক পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে।
বিবিসি বলছে, প্রায় দুই হাজার লেপার্ড টু ট্যাংক- সবই ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোতে উৎপাদিত এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সামরিক বাহিনী এই ট্যাংক ব্যবহার করে। এসবকে বিশ্বের প্রথম সারির যুদ্ধ ট্যাংক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। শুরুতে ইউক্রেনকে লেপার্ড ২ ট্যাংক দেওয়ার ব্যাপারে অনিচ্ছুক ছিল জার্মানি। তবে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইউক্রেনকে ট্যাংক পাঠাতে রাজি হয় জার্মানি।
এদিকে অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, অত্যাধুনিক এসব সমরাস্ত্র রাশিয়ার বিরুদ্ধে রণক্ষেত্রে ইউক্রেনকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যাবে। কিন্তু এতে করে ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোকেও এ যুদ্ধে আরও গভীরভাবে জড়িয়ে ফেলবে। এর মাধ্যমে ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধ আরও দীর্ঘায়িত হবে। ইতোমধ্যে বিশ্লেষকরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধ ইতোমধ্যে বিপজ্জনক পর্যায়ে মোড় নিয়েছে।
এদিকে ইউক্রেনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা যুক্তরাজ্য থেকে চ্যালেঞ্জার-২ ট্যাংক পেয়েছে। রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়তে ইউক্রেন পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম প্রদানের আহ্বান জানিয়ে আসছে। তবে ইউক্রেনীয় সরকার এখন পর্যন্ত লেপার্ড টু ট্যাংক পাওয়ার ব্যাপারে কিছু বলেনি। তবে যুক্তরাজ্যের তৈরি চ্যালেঞ্জার ২ ট্যাংক পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে।
বিবিসি বলছে, প্রায় দুই হাজার লেপার্ড টু ট্যাংক- সবই ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোতে উৎপাদিত এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সামরিক বাহিনী এই ট্যাংক ব্যবহার করে। এসবকে বিশ্বের প্রথম সারির যুদ্ধ ট্যাংক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। শুরুতে ইউক্রেনকে লেপার্ড ২ ট্যাংক দেওয়ার ব্যাপারে অনিচ্ছুক ছিল জার্মানি। তবে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইউক্রেনকে ট্যাংক পাঠাতে রাজি হয় জার্মানি।
এদিকে অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, অত্যাধুনিক এসব সমরাস্ত্র রাশিয়ার বিরুদ্ধে রণক্ষেত্রে ইউক্রেনকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যাবে। কিন্তু এতে করে ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোকেও এ যুদ্ধে আরও গভীরভাবে জড়িয়ে ফেলবে। এর মাধ্যমে ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধ আরও দীর্ঘায়িত হবে। ইতোমধ্যে বিশ্লেষকরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধ ইতোমধ্যে বিপজ্জনক পর্যায়ে মোড় নিয়েছে।