বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) নতুন করে চার্জগঠন করতে বলেছেন আদালত। আজ ২০ অক্টোবর (রোববার) ঢাকার ৩ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আবু তাহের শুনানি শেষে এ আদেশ দিয়ে আগামী ২৪ অক্টোবর পরবর্তী শুনানির দিন ঠিক করেছেন।
দুদকের প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম বলেন, ‘মামলাটিতে ২০১৯ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন প্রসিকিউটর মোশারফ হোসেন কাজল সব আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে চার্জগঠনের প্রস্তাব করেন। তখন অন্য বিচারক ছিলেন। এখন বিচারক বদল হয়ে নতুন বিচারক এসেছেন। প্রসিকিউটর হিসেবে এ মামলায় আমাকেও নতুন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এর আগে চার্জ ও অব্যাহতির আবেদনের শুনানি আগের বিচারক শুনেছেন। নতুন বিচারক চার্জ শুনানি শুরু থেকে শুনবেন। তাই তিনি (বিচারক) আমাদের আগামী তারিখে নতুন করে চার্জগঠনের প্রস্তাব উপস্থাপন করে শুনানি করতে বলেছেন।’
মামলাটিতে চার্জশিটভুক্ত ২৪ জন আসামি ছিলেন। তাদের মধ্যে ৯ জন মারা গেছেন। বর্তমানে আসামি ১৫ জন। অপর আসামিদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপি নেতা ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, গ্যাটকোর পরিচালক সৈয়দ তানভির আহমেদ ও সৈয়দ গালিব আহমেদ, প্রয়াত মন্ত্রী কর্নেল আকবর হোসেনের (অব.) স্ত্রী জাহানারা আকবর, দুই ছেলে ইসমাইল হোসেন সায়মন এবং একেএম মুসা কাজল, এহসান ইউসুফ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) সাবেক সদস্য একে রশিদ উদ্দিন আহমেদ এবং গ্লোবাল এগ্রোট্রেড প্রাইভেট লিমিটেডের (গ্যাটকো) পরিচালক শাহজাহান এম হাসিব।
২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর মামলাটি দায়ের করা হয়। পরের বছর ১৩ মে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এরপর মামলার দুই আসামি গ্যাটকোর পরিচালক সৈয়দ তানভির আহমেদ ও সৈয়দ গালিব আহমেদ মামলাটি বাতিলের জন্য হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০০৮ সালের ২৯ জুলাই হাইকোর্ট বিচারিক আদালতের কার্যক্রম স্থগিত করেন। এরপর থেকে ১০ বছর মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
সর্বশেষ ২০২২ সালের ২৫ নভেম্বর হাইকোর্ট ওই দুই আসামির আবেদন খারিজ করে দেন এবং ৬ মাসের মধ্যে বিচারিক আদালতকে মামলা নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন।
ঠিকানা/এএস
দুদকের প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম বলেন, ‘মামলাটিতে ২০১৯ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন প্রসিকিউটর মোশারফ হোসেন কাজল সব আসামির বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে চার্জগঠনের প্রস্তাব করেন। তখন অন্য বিচারক ছিলেন। এখন বিচারক বদল হয়ে নতুন বিচারক এসেছেন। প্রসিকিউটর হিসেবে এ মামলায় আমাকেও নতুন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এর আগে চার্জ ও অব্যাহতির আবেদনের শুনানি আগের বিচারক শুনেছেন। নতুন বিচারক চার্জ শুনানি শুরু থেকে শুনবেন। তাই তিনি (বিচারক) আমাদের আগামী তারিখে নতুন করে চার্জগঠনের প্রস্তাব উপস্থাপন করে শুনানি করতে বলেছেন।’
মামলাটিতে চার্জশিটভুক্ত ২৪ জন আসামি ছিলেন। তাদের মধ্যে ৯ জন মারা গেছেন। বর্তমানে আসামি ১৫ জন। অপর আসামিদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপি নেতা ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, গ্যাটকোর পরিচালক সৈয়দ তানভির আহমেদ ও সৈয়দ গালিব আহমেদ, প্রয়াত মন্ত্রী কর্নেল আকবর হোসেনের (অব.) স্ত্রী জাহানারা আকবর, দুই ছেলে ইসমাইল হোসেন সায়মন এবং একেএম মুসা কাজল, এহসান ইউসুফ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের (চবক) সাবেক সদস্য একে রশিদ উদ্দিন আহমেদ এবং গ্লোবাল এগ্রোট্রেড প্রাইভেট লিমিটেডের (গ্যাটকো) পরিচালক শাহজাহান এম হাসিব।
২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর মামলাটি দায়ের করা হয়। পরের বছর ১৩ মে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এরপর মামলার দুই আসামি গ্যাটকোর পরিচালক সৈয়দ তানভির আহমেদ ও সৈয়দ গালিব আহমেদ মামলাটি বাতিলের জন্য হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০০৮ সালের ২৯ জুলাই হাইকোর্ট বিচারিক আদালতের কার্যক্রম স্থগিত করেন। এরপর থেকে ১০ বছর মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
সর্বশেষ ২০২২ সালের ২৫ নভেম্বর হাইকোর্ট ওই দুই আসামির আবেদন খারিজ করে দেন এবং ৬ মাসের মধ্যে বিচারিক আদালতকে মামলা নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন।
ঠিকানা/এএস