১৯৭১ সালের পর বাংলাদেশ থেকে অভিবাসী হিসেবে যারা আসাম গেছেন, তাদেরকে আপাতত ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়া হচ্ছে না। ১৭ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) দেশটির সুপ্রিম কোর্টের ঘোষণায় বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে। খবর হিন্দুস্তান টাইমস ও এনডিটিভির।
ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন ৫ সদস্যের বেঞ্চ এক রায়ে বলেছেন, ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সাবেক পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) থেকে যারা ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে প্রবেশে করেছেন, শুধু তাদেরকেই তাদের সবাইকে বৈধ নাগরিক হিসেবে গণ্য করা হবে।
এ নিয়ে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আসামের রাজ্য সরকারকে নির্দেশও দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদসংস্থা এএনআই বলছে, ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের বাকি সদস্যরা হলেন বিচারপতি সূর্য কান্ত, বিচারপতি এমএম সুন্দরেশ বিচারপতি মনোজ মিশ্র এবং বিচারপতি জেবি পার্দিওয়ালা। এদের মধ্যে প্রধান বিচারপতিসহ প্রথম ৪ জন এ রায়ের পক্ষে এবং জেবি পার্দিওয়ালা বিপক্ষে ছিলেন।
খবরে বলা হয়েছে, ভারতে নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারার আওতায় ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত অনুপ্রবেশকারীদের নাগরিকত্বের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। ওই ধারার আওতায় যারা সেই সুযোগ-সুবিধা পাবেন, তাদের অধিকাংশই বাংলাদেশি। অর্থাৎ এ সময়ের পরে যারা ভারতে অনুপ্রবেশ করেছেন তারা নাগরিকত্বের সুবিধা পাবেন না।
ঠিকানা/এসআর
ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন ৫ সদস্যের বেঞ্চ এক রায়ে বলেছেন, ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সাবেক পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) থেকে যারা ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে প্রবেশে করেছেন, শুধু তাদেরকেই তাদের সবাইকে বৈধ নাগরিক হিসেবে গণ্য করা হবে।
এ নিয়ে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আসামের রাজ্য সরকারকে নির্দেশও দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদসংস্থা এএনআই বলছে, ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের বাকি সদস্যরা হলেন বিচারপতি সূর্য কান্ত, বিচারপতি এমএম সুন্দরেশ বিচারপতি মনোজ মিশ্র এবং বিচারপতি জেবি পার্দিওয়ালা। এদের মধ্যে প্রধান বিচারপতিসহ প্রথম ৪ জন এ রায়ের পক্ষে এবং জেবি পার্দিওয়ালা বিপক্ষে ছিলেন।
খবরে বলা হয়েছে, ভারতে নাগরিকত্ব আইনের ৬-এ ধারার আওতায় ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত অনুপ্রবেশকারীদের নাগরিকত্বের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। ওই ধারার আওতায় যারা সেই সুযোগ-সুবিধা পাবেন, তাদের অধিকাংশই বাংলাদেশি। অর্থাৎ এ সময়ের পরে যারা ভারতে অনুপ্রবেশ করেছেন তারা নাগরিকত্বের সুবিধা পাবেন না।
ঠিকানা/এসআর