
রাজধানীর ঢাকার উত্তরায় বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি ঘিরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও পুলিশের ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়েছে। এতে দুই সাংবাদিক সহ অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। তবে আহতদের তাৎক্ষণিক পরিচয় পাওয়া যায়নি।
শনিবার উত্তরার জসিমউদ্দীন এলাকায় আগোরার সামনে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে।
পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ১১টার দিকে এই এলাকায় জড়ো হয় বিএনপির নেতাকর্মীরা। এসময় তারা ‘শেখ হাসিনা ভোট চোর, ভোট চোর ভোট চোর’, পুলিশ দিয়ে আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না’, জ্বালোরে জ্বালো, আগুন জ্বালো’, ‘স্বৈরাচারের গদিতে আগুন জ্বালাও এক সাথে’, ‘এক দফা এক দাবি শেখ হাসিনার পদত্যাগ’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন। এতে অংশ নেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদীন ফারুক, সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান সালেহ প্রিন্স, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক প্রমুখ।
এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
এক পর্যায়ে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয় বিএনপি নেতাকর্মীদের। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে। এতে দুই সাংবাদিকসহ অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়।
বর্তমানে উত্তরা এলাকার অবস্থা থমথমে।
সড়কের দুই পাশে অবস্থান নিয়ে মিছিল করছে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। সড়কের এক পাশে কোনো রকম চলছে যান চলাচল।
ঠিকানা/এসআর
শনিবার উত্তরার জসিমউদ্দীন এলাকায় আগোরার সামনে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে।
পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ১১টার দিকে এই এলাকায় জড়ো হয় বিএনপির নেতাকর্মীরা। এসময় তারা ‘শেখ হাসিনা ভোট চোর, ভোট চোর ভোট চোর’, পুলিশ দিয়ে আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না’, জ্বালোরে জ্বালো, আগুন জ্বালো’, ‘স্বৈরাচারের গদিতে আগুন জ্বালাও এক সাথে’, ‘এক দফা এক দাবি শেখ হাসিনার পদত্যাগ’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন। এতে অংশ নেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবেদীন ফারুক, সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান সালেহ প্রিন্স, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক প্রমুখ।
এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
এক পর্যায়ে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয় বিএনপি নেতাকর্মীদের। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে। এতে দুই সাংবাদিকসহ অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়।
বর্তমানে উত্তরা এলাকার অবস্থা থমথমে।
সড়কের দুই পাশে অবস্থান নিয়ে মিছিল করছে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। সড়কের এক পাশে কোনো রকম চলছে যান চলাচল।
ঠিকানা/এসআর