আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্তভাবে স্থির করা হয়নি। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে কি আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারিত হবে বলে সরকারি মহল থেকে বলা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, তারা ব্যালট বাক্স তৈরি, ব্যালট পেপার, অমোছনীয় কালি ক্রয়সহ প্রয়োজনীয় সকল কেনাকাটা সম্পন্ন করার কাজ করছে। ব্যালট বাক্স তৈরি করা হবে ২৫ হাজারটি। স্থানীয়ভাবেই মানসম্পন্ন ব্যালট বাক্স প্রতিযোগিতামূলক দরে ক্রয় করা হবে। পোলিং অফিসারদের খণ্ডকালীন প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
জানা যায়, নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণের ব্যাপারে কমিশন কিছুটা দ্বিধায় আছে। সরকারের উচ্চতর পর্যায় থেকে ইঙ্গিত পাওয়ার পরই কমিশন ভোট গ্রহণের দিন স্থির করবে। এ পর্যায়ে দুটি বিকল্প প্রস্তাব রয়েছে। ডিসেম্বরের ২৮ তারিখ বৃহস্পতিবার অথবা জানুয়ারির ৫ তারিখ ভোটের দিন নির্ধারিত হতে পারে। কমিশন ন্যূনতম ঝুঁকি না নিয়ে ডিসেম্বরের মধ্যে কিছুটা সময় হাতে রেখেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে কমিশনকে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতেই হবে। এ জন্য সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রাজনৈতিক গোলযোগ বা নিয়ন্ত্রণ-বহির্ভূত কোনো পরিস্থিতির কারণে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করা সম্ভব না হলে কমিশনকে বড় রকমের সংকটে পড়তে হবে। সব দিক বিবেচনায় ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহের মধ্যে তারা নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে। তাদের এ মতামতের কথা সরকারের উচ্চতর পর্যায়ে নিয়মমাফিক অবহিত করা হয়েছে।
জানা যায়, নির্বাচন কমিশন নিয়মমাফিক নির্বাচনের এক মাস ও তার কিছু বেশি সময় দিয়ে তফসিল ঘোষণা করতে চায়। সে হিসেবে এ বছরের নভেম্বরের মাঝামাঝি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে এ বছর অনলাইনেও মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে। বিরোধী দল বিএনপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে বলে সরকারি দল মনে করে। নির্বাচনের তারিখ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কর্মকাণ্ডের পরিধি বহুগুণে বেড়ে যেতে পারে। তবে সরকারি মহল এখন থেকেই জোর চেষ্টা করছে বিএনপি ও তার নেতৃত্বাধীন দলগুলোকে নির্বাচনমুখী করার। পরিকল্পনামাফিক তারা তাদের কার্যক্রম অনেক দূর এগিয়ে এনেছে। শিগগিরই প্রকৃত রূপে তাদের আত্মপ্রকাশ ঘটবে বলে সরকারি মহল আশাবাদী।
জানা যায়, নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণের ব্যাপারে কমিশন কিছুটা দ্বিধায় আছে। সরকারের উচ্চতর পর্যায় থেকে ইঙ্গিত পাওয়ার পরই কমিশন ভোট গ্রহণের দিন স্থির করবে। এ পর্যায়ে দুটি বিকল্প প্রস্তাব রয়েছে। ডিসেম্বরের ২৮ তারিখ বৃহস্পতিবার অথবা জানুয়ারির ৫ তারিখ ভোটের দিন নির্ধারিত হতে পারে। কমিশন ন্যূনতম ঝুঁকি না নিয়ে ডিসেম্বরের মধ্যে কিছুটা সময় হাতে রেখেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে কমিশনকে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতেই হবে। এ জন্য সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রাজনৈতিক গোলযোগ বা নিয়ন্ত্রণ-বহির্ভূত কোনো পরিস্থিতির কারণে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করা সম্ভব না হলে কমিশনকে বড় রকমের সংকটে পড়তে হবে। সব দিক বিবেচনায় ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহের মধ্যে তারা নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে। তাদের এ মতামতের কথা সরকারের উচ্চতর পর্যায়ে নিয়মমাফিক অবহিত করা হয়েছে।
জানা যায়, নির্বাচন কমিশন নিয়মমাফিক নির্বাচনের এক মাস ও তার কিছু বেশি সময় দিয়ে তফসিল ঘোষণা করতে চায়। সে হিসেবে এ বছরের নভেম্বরের মাঝামাঝি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে এ বছর অনলাইনেও মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে। বিরোধী দল বিএনপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে বলে সরকারি দল মনে করে। নির্বাচনের তারিখ ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে তাদের কর্মকাণ্ডের পরিধি বহুগুণে বেড়ে যেতে পারে। তবে সরকারি মহল এখন থেকেই জোর চেষ্টা করছে বিএনপি ও তার নেতৃত্বাধীন দলগুলোকে নির্বাচনমুখী করার। পরিকল্পনামাফিক তারা তাদের কার্যক্রম অনেক দূর এগিয়ে এনেছে। শিগগিরই প্রকৃত রূপে তাদের আত্মপ্রকাশ ঘটবে বলে সরকারি মহল আশাবাদী।