সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা করলে সরকারের জন্য তা ভালো হবে না জানিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, কোথায় যেন ঢিলেঢালে ভাব। এভাবে চলবে না। আপনাদের ভেতর থেকে যদি কেউ অন্য উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করতে চায়, আমি শুধু বলে রাখতে চাই, আমরা আন্দোলন থেকে চূড়ান্ত ইস্তফা দেইনি। ৯ অক্টোবর (বুধবার) রাজধানীর মিরপুরের পল্লবীতে ডেঙ্গু প্রতিরোধে গণসচেতনামূলক লিফলেট বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরে কারও যদি অশুভ উদ্দেশ্য থাকে, তাহলে আমরা আন্দোলন–ঝড়ের আর্তনাদ আপনাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) শোনাব। যদি সংস্কার ও নির্বাচনের মধ্যে রহস্য থাকে, তাহলে আপনাদের প্রতিরোধের ঝড়ের বাক্য শোনাব। তাই অবিলম্বে সুষ্ঠু ধারায় গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।
রিজভী বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দল এবং দেশের সর্বস্তরের জনগণের সমর্থনের সরকার। এ সরকার যদি ব্যর্থ হয় তাহলে গণতন্ত্র ও জনগণ ব্যর্থ হবে। শেখ হাসিনার মতো কুলাঙ্গারের যেন প্রত্যাবর্তন না হয়। এটাই জনগণ চেয়েছে। আজকের সরকারের মধ্যে কেউ কেউ একচোখা দৃষ্টিতে দেখে। বিএনপি একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দল।
জনগণ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক। কিন্তু সফলতার নামে সংস্কারের নামে যদি নির্বাচন দীর্ঘায়িত করা কয় তাহলে মানুষ আপনাদের সন্দেহ করবে। কী এমন ঘটনা আছে নির্বাচনের তারিখ, সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করতে পারছেন না। অথচ গণতন্ত্রের একটি উপাদান অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন যা কেড়ে নিয়েছিল শেখ হাসিনা। ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে দেয়নি। এখন জনগণ উন্মুখ হয়ে আছে। যাদের বয়স ২৫ থেকে ৩০ বছর, তাঁরা ভোট দিতে পারেননি।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় নেতা নাজিম উদ্দিন আলম, সাইফুল আলম, আমিনুল হক, তাবিথ আউয়াল, যুবদল নেতা এস এম জাহাঙ্গীর, মেহবুব মাসুম প্রমুখ।
ঠিকানা/এএস
রিজভী বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরে কারও যদি অশুভ উদ্দেশ্য থাকে, তাহলে আমরা আন্দোলন–ঝড়ের আর্তনাদ আপনাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) শোনাব। যদি সংস্কার ও নির্বাচনের মধ্যে রহস্য থাকে, তাহলে আপনাদের প্রতিরোধের ঝড়ের বাক্য শোনাব। তাই অবিলম্বে সুষ্ঠু ধারায় গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।
রিজভী বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দল এবং দেশের সর্বস্তরের জনগণের সমর্থনের সরকার। এ সরকার যদি ব্যর্থ হয় তাহলে গণতন্ত্র ও জনগণ ব্যর্থ হবে। শেখ হাসিনার মতো কুলাঙ্গারের যেন প্রত্যাবর্তন না হয়। এটাই জনগণ চেয়েছে। আজকের সরকারের মধ্যে কেউ কেউ একচোখা দৃষ্টিতে দেখে। বিএনপি একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দল।
জনগণ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক। কিন্তু সফলতার নামে সংস্কারের নামে যদি নির্বাচন দীর্ঘায়িত করা কয় তাহলে মানুষ আপনাদের সন্দেহ করবে। কী এমন ঘটনা আছে নির্বাচনের তারিখ, সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করতে পারছেন না। অথচ গণতন্ত্রের একটি উপাদান অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন যা কেড়ে নিয়েছিল শেখ হাসিনা। ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে দেয়নি। এখন জনগণ উন্মুখ হয়ে আছে। যাদের বয়স ২৫ থেকে ৩০ বছর, তাঁরা ভোট দিতে পারেননি।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় নেতা নাজিম উদ্দিন আলম, সাইফুল আলম, আমিনুল হক, তাবিথ আউয়াল, যুবদল নেতা এস এম জাহাঙ্গীর, মেহবুব মাসুম প্রমুখ।
ঠিকানা/এএস