যুক্তরাষ্ট্রে নভেম্বরের নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সবাইকে ব্যালট যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে অভিবাসীদের প্রকৃত বন্ধুদের বিজয়ী করতে হবে। এমন আহ্বান জানানো হয় নিউইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলি মেম্বার (ডিস্ট্রিক্ট ৩৯) ক্যাটালিনা ক্রুজের পুনঃনির্বাচনী তহবিল সংগ্রহের অনুষ্ঠানে।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর বুধবার সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসে রিভারটেল হেডকোয়ার্টারে ‘বাংলাদেশি ফর ক্যাটালিনা ক্রুজ’ ব্যানারে এ অনুষ্ঠানে ২০১৯ সাল থেকে দায়িত্ব পালনকারী অ্যাসেম্বলি মেম্বার ক্যাটালিনা বলেন, জ্যাকসন হাইটসের বাংলাদেশিরা আমার খুবই প্রিয় মানুষ, ব্যবসায়ী হিসেবেও তারা খুবই ভাল করছেন। আমি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান যে, বাংলাদেশি তথা দক্ষিণ এশিয়ানরা আমাকে বরাবরই সাপোর্ট দিচ্ছেন।
ক্যাটালিনা বলেন, আমি গত চার বছরে জ্যাকসন হাইটস, এলমহার্স্ট, করোনা-সহ মিডল ভিলেজ এবং রিগো পার্কের আমার নির্বাচনী এলাকার ব্যবসায়ী ও অধিবাসীদের কল্যাণে অনেক কিছু করেছি। তবে আরও করতে হবে বিধায় পুনরায় একই আসনে লড়ছি। স্টেট অ্যাসেম্বলীর জুডিশিয়ারি, লেবার, ইন্স্যুরেন্স কমিটির প্রভাবশালী সদস্য ছাড়াও স্টেট-ফেডারেল রিলেশনস কমিটির চেয়ার হিসাবে দায়িত্বরত ক্যাটালিনা বলেন, এই স্টেটের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা, চিকিৎসাসেবার মূল্য হ্রাস, প্রবীনদের স্বার্থ সুরক্ষাসহ বিভিন্ন ধরনের ২০টিরও অধিক বিল পাশ করিয়েছি।
তিনি আরো বলেন, আমার এলাকার স্কুল, হাসপাতাল, লাইব্রেরির সার্বিক উন্নয়নে বিপুল অর্থ বরাদ্দের বাজেট পাসেও সরব ছিলাম। অতিরিক্ত অর্থে এসব প্রতিষ্ঠানের সংস্কার, সর্বাধুনিক সাজ-সরঞ্জাম ক্রয়ের পথ সুগম হয়।
কলম্বিয়ায় জন্মগ্রহণকারী ক্যাটালিনা ক্রুজ তার সিঙ্গেল মায়ের সাথে ৯ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর টানা ১০ বছর ছিলেন অবৈধ অভিবাসী। জ্যাকসন হাইটসের বাসিন্দা হিসেবে মায়ের কঠোর পরিশ্রমে অর্জিত অর্থে লেখাপড়া করেছেন এবং ব্যাচেলর করেন জন জে কলেজ অব ক্রিমিনাল জার্স্টিস থেকে। এরপর জুরিস ডক্টরেট করেন সিটি ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক স্কুল অব ল’ থেকে। এরপর আইন পেশায় আত্মনিয়োগের পর সিটি, স্টেট পর্যায়ে বেশকটি দফতরে কাজ করেছেন। সে সব অভিজ্ঞতাকে পূজি করেই ক্যাটালিনা সামনের দিনগুলোতেও বাংলাদেশিদের মত অভিবাসী সমাজের কল্যাণে আরও বেশী কাজের অঙ্গিকার করেন।
জ্যাকসন হাইটস এলাকার পার্কিং এবং ময়লা-আবর্জনা সমস্যার সমাধানকল্পে সিটি কাউন্সিল মেম্বার শেখর কৃষ্ণান কোন উদ্যোগ নিলে নিজের সমর্থন ব্যক্ত করতে দ্বিধা করবেন না বলেও জানালেন মিস্টভাষী ক্যাটালিনা।
আয়োজকদের অন্যতম ফাহাদ সোলায়মানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ক্যাটালিনার বিজয়ে সর্বাত্মক সহায়তার অঙ্গীকার করে বক্তব্য দেন কমিউনিটি লিডার গিয়াস আহমেদ, শাহনেওয়াজ, আসেফ বারি টুটুল, ফেমড রকি, ব্রঙ্কস কমিউনিটি বোর্ডে ইমিগ্রেশন বিষয়ক কমিটির চেয়ার শেখ শাহজাহান, কামরুজ্জামান বকুল, আলমগীর খান আলম এবং জ্যাকসন হাইটস এলাকা কম্যুনিটি বোর্ডের চেয়ার মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মুকিত চৌধুরী, বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি মোহাম্মদ রব মিয়া এবং সেক্রেটারি রুহুল আমিন সিদ্দিকী, সেক্রেটারি প্রার্থী জাহিদ মিন্টু, লায়ন্স ক্লাবের নেতা আহসান হাবিব, আয়োজকদের অন্যতম এবং রিভারটেলের কো-ফাউন্ডার ও ঠিকানার সিওও মুশরাত শাহীন হোসেন অনুভা প্রমুখ।
সবাই ক্যাটালিনাকে কমিউনিটির বিশ্বস্ত একজন লিডার হিসেবে অভিহিত এবং নভেম্বরের নির্বাচনে চতুর্থ মেয়াদের জন্য জয়ী করার সংকল্প ব্যক্ত করেন।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর বুধবার সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসে রিভারটেল হেডকোয়ার্টারে ‘বাংলাদেশি ফর ক্যাটালিনা ক্রুজ’ ব্যানারে এ অনুষ্ঠানে ২০১৯ সাল থেকে দায়িত্ব পালনকারী অ্যাসেম্বলি মেম্বার ক্যাটালিনা বলেন, জ্যাকসন হাইটসের বাংলাদেশিরা আমার খুবই প্রিয় মানুষ, ব্যবসায়ী হিসেবেও তারা খুবই ভাল করছেন। আমি অত্যন্ত সৌভাগ্যবান যে, বাংলাদেশি তথা দক্ষিণ এশিয়ানরা আমাকে বরাবরই সাপোর্ট দিচ্ছেন।
ক্যাটালিনা বলেন, আমি গত চার বছরে জ্যাকসন হাইটস, এলমহার্স্ট, করোনা-সহ মিডল ভিলেজ এবং রিগো পার্কের আমার নির্বাচনী এলাকার ব্যবসায়ী ও অধিবাসীদের কল্যাণে অনেক কিছু করেছি। তবে আরও করতে হবে বিধায় পুনরায় একই আসনে লড়ছি। স্টেট অ্যাসেম্বলীর জুডিশিয়ারি, লেবার, ইন্স্যুরেন্স কমিটির প্রভাবশালী সদস্য ছাড়াও স্টেট-ফেডারেল রিলেশনস কমিটির চেয়ার হিসাবে দায়িত্বরত ক্যাটালিনা বলেন, এই স্টেটের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা, চিকিৎসাসেবার মূল্য হ্রাস, প্রবীনদের স্বার্থ সুরক্ষাসহ বিভিন্ন ধরনের ২০টিরও অধিক বিল পাশ করিয়েছি।
তিনি আরো বলেন, আমার এলাকার স্কুল, হাসপাতাল, লাইব্রেরির সার্বিক উন্নয়নে বিপুল অর্থ বরাদ্দের বাজেট পাসেও সরব ছিলাম। অতিরিক্ত অর্থে এসব প্রতিষ্ঠানের সংস্কার, সর্বাধুনিক সাজ-সরঞ্জাম ক্রয়ের পথ সুগম হয়।
কলম্বিয়ায় জন্মগ্রহণকারী ক্যাটালিনা ক্রুজ তার সিঙ্গেল মায়ের সাথে ৯ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর টানা ১০ বছর ছিলেন অবৈধ অভিবাসী। জ্যাকসন হাইটসের বাসিন্দা হিসেবে মায়ের কঠোর পরিশ্রমে অর্জিত অর্থে লেখাপড়া করেছেন এবং ব্যাচেলর করেন জন জে কলেজ অব ক্রিমিনাল জার্স্টিস থেকে। এরপর জুরিস ডক্টরেট করেন সিটি ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক স্কুল অব ল’ থেকে। এরপর আইন পেশায় আত্মনিয়োগের পর সিটি, স্টেট পর্যায়ে বেশকটি দফতরে কাজ করেছেন। সে সব অভিজ্ঞতাকে পূজি করেই ক্যাটালিনা সামনের দিনগুলোতেও বাংলাদেশিদের মত অভিবাসী সমাজের কল্যাণে আরও বেশী কাজের অঙ্গিকার করেন।
জ্যাকসন হাইটস এলাকার পার্কিং এবং ময়লা-আবর্জনা সমস্যার সমাধানকল্পে সিটি কাউন্সিল মেম্বার শেখর কৃষ্ণান কোন উদ্যোগ নিলে নিজের সমর্থন ব্যক্ত করতে দ্বিধা করবেন না বলেও জানালেন মিস্টভাষী ক্যাটালিনা।
আয়োজকদের অন্যতম ফাহাদ সোলায়মানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ক্যাটালিনার বিজয়ে সর্বাত্মক সহায়তার অঙ্গীকার করে বক্তব্য দেন কমিউনিটি লিডার গিয়াস আহমেদ, শাহনেওয়াজ, আসেফ বারি টুটুল, ফেমড রকি, ব্রঙ্কস কমিউনিটি বোর্ডে ইমিগ্রেশন বিষয়ক কমিটির চেয়ার শেখ শাহজাহান, কামরুজ্জামান বকুল, আলমগীর খান আলম এবং জ্যাকসন হাইটস এলাকা কম্যুনিটি বোর্ডের চেয়ার মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মুকিত চৌধুরী, বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি মোহাম্মদ রব মিয়া এবং সেক্রেটারি রুহুল আমিন সিদ্দিকী, সেক্রেটারি প্রার্থী জাহিদ মিন্টু, লায়ন্স ক্লাবের নেতা আহসান হাবিব, আয়োজকদের অন্যতম এবং রিভারটেলের কো-ফাউন্ডার ও ঠিকানার সিওও মুশরাত শাহীন হোসেন অনুভা প্রমুখ।
সবাই ক্যাটালিনাকে কমিউনিটির বিশ্বস্ত একজন লিডার হিসেবে অভিহিত এবং নভেম্বরের নির্বাচনে চতুর্থ মেয়াদের জন্য জয়ী করার সংকল্প ব্যক্ত করেন।