সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিখ্যাত ‘বিগ টিকিট’ লটারিতে দুই কোটি দিরহাম পেয়েছেন বাংলাদেশি কর্মী। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থের পরিমাণ প্রায় ৬৬ কোটি টাকা। ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশি রাইডার আবুল মনসুর আব্দুল সবুর বর্তমানে আমিরাতের আবুধাবি শহরে বসবাস করছেন। রাজমিস্ত্রির কাজ ছাড়াও ডেলিভারি রাইডার হিসেবেও অভিজ্ঞতা আছে তার। ২০০৭ সালে আমিরাতে যাওয়ার পর থেকে তিনি নিয়মিত র্যাফল ড্রয়ের টিকিট সংগ্রহ করতেন।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) খালিজ টাইমস জানিয়েছে, সবুর এবং তার বন্ধুরা মিলে মোট পাঁচটি লটারির টিকিট কিনেছিলেন। এর মধ্যে একটি বিজয়ী টিকিট ছিল।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টানা কয়েক বছর ধরে টিকিট কেনার পর অবশেষে যখন সত্যিই লটারি পেয়ে গেলেন, তখন নিজের ভাগ্যকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না সবুর। লটারি কর্তৃপক্ষের ফোন পেয়ে তিনি হতবাক হয়ে যান।
লটারির অর্থ দিয়ে কী করবেন—এমন প্রশ্নে সবুর জানিয়েছেন, ওই অর্থ তিনি পরিবারের পেছনে খরচ করবেন এবং একটি ব্যবসা শুরুর মধ্য দিয়ে তিনি তার স্বপ্ন পূরণ করবেন।
গালফ নিউজকে সবুর জানিয়েছেন, সৌভাগ্যের টিকিটটি বন্ধুরা মিলে গত ২৭ সেপ্টেম্বর কিনেছিলেন। লটারির জয়ের মুহূর্তটি বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি অনুষ্ঠানটি লাইভ দেখছিলাম। এর মধ্যে আমাদের নম্বরটি ঘোষণা করা হয়।’
সবুর জানিয়েছেন, বিজয়ের অর্থ তারা বন্ধুরা ভাগ করে নেবেন। রাজমিস্ত্রি হিসেবে কাজ করে তারা মাসে এক থেকে তিন হাজার দিরহাম পর্যন্ত আয় করেন। সবুর বলেন, ‘এই টিকিট কেনার জন্য আমরা টাকা জমিয়েছি। এবার আমরা এক হাজার দিরহামের টিকিট কিনেছি। আমরা সব সময় বিশ্বাস করতাম, সৌভাগ্য একদিন আমাদের দিকে চেয়েও আসবে। আমরা সবাই এখন কোটিপতি হয়ে গেছি।’
সবুর আরও বলেন, ‘আমি চট্টগ্রাম থেকে এসেছি। আমার স্ত্রী, এক মেয়ে এবং দুই ছেলে আছে, যারা দুবাইয়ে কাজ করে। আমাদের ভবিষ্যৎ এখন নিরাপদ। আমি টিকিট কেনা চালিয়ে যাব।’
ঠিকানা/এনআই
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) খালিজ টাইমস জানিয়েছে, সবুর এবং তার বন্ধুরা মিলে মোট পাঁচটি লটারির টিকিট কিনেছিলেন। এর মধ্যে একটি বিজয়ী টিকিট ছিল।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টানা কয়েক বছর ধরে টিকিট কেনার পর অবশেষে যখন সত্যিই লটারি পেয়ে গেলেন, তখন নিজের ভাগ্যকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না সবুর। লটারি কর্তৃপক্ষের ফোন পেয়ে তিনি হতবাক হয়ে যান।
লটারির অর্থ দিয়ে কী করবেন—এমন প্রশ্নে সবুর জানিয়েছেন, ওই অর্থ তিনি পরিবারের পেছনে খরচ করবেন এবং একটি ব্যবসা শুরুর মধ্য দিয়ে তিনি তার স্বপ্ন পূরণ করবেন।
গালফ নিউজকে সবুর জানিয়েছেন, সৌভাগ্যের টিকিটটি বন্ধুরা মিলে গত ২৭ সেপ্টেম্বর কিনেছিলেন। লটারির জয়ের মুহূর্তটি বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি অনুষ্ঠানটি লাইভ দেখছিলাম। এর মধ্যে আমাদের নম্বরটি ঘোষণা করা হয়।’
সবুর জানিয়েছেন, বিজয়ের অর্থ তারা বন্ধুরা ভাগ করে নেবেন। রাজমিস্ত্রি হিসেবে কাজ করে তারা মাসে এক থেকে তিন হাজার দিরহাম পর্যন্ত আয় করেন। সবুর বলেন, ‘এই টিকিট কেনার জন্য আমরা টাকা জমিয়েছি। এবার আমরা এক হাজার দিরহামের টিকিট কিনেছি। আমরা সব সময় বিশ্বাস করতাম, সৌভাগ্য একদিন আমাদের দিকে চেয়েও আসবে। আমরা সবাই এখন কোটিপতি হয়ে গেছি।’
সবুর আরও বলেন, ‘আমি চট্টগ্রাম থেকে এসেছি। আমার স্ত্রী, এক মেয়ে এবং দুই ছেলে আছে, যারা দুবাইয়ে কাজ করে। আমাদের ভবিষ্যৎ এখন নিরাপদ। আমি টিকিট কেনা চালিয়ে যাব।’
ঠিকানা/এনআই