সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় থাকতো তাহলে ইসরায়েলে ইরান হামলা করতো না। ১ অক্টোবর (মঙ্গলবার) ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর এমন দাবি করেছেন ট্রাম্প। খবর জেরুজালেম পোস্টের।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি যদি দায়িত্বে থাকতাম, তাহলে ইসরায়েলের ওপর আজকের এই হামলা কখনোই হতো না। আমি জিতলে বিশ্বে আবারও শান্তি ফিরে আসবে। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি, আমরা আবারও বিশ্বে শান্তি ফিরে পাবো।’
এসময় নেতা হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের কড়া সমালোচনাও করেছেন তিনি। ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিপ্রেক্ষিতে বাইডেন ও কমলা হ্যারিসকে তিরস্কার করেছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘কমলা যদি আরও চার বছর সুযোগ পান, তবে পৃথিবী ধোঁয়ায় হারিয়ে যাবে। কমলা যদি নভেম্বরের নির্বাচনে জয়ী হন তবে বিশ্ব মঞ্চে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘দীর্ঘকাল ধরেই আমি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা বলছি। আমি ভবিষ্যদ্বাণী করতে চাই না। কেননা, সেগুলো সত্য হয়ে যায়। তবে সেগুলো বিশ্বব্যাপী বিপর্যয়ের খুব কাছাকাছি।’
হোয়াইট হাউজের কর্মকর্তারা বলেছেন, ইরানের হামলা ‘পরাজিত এবং অকার্যকর’ বলে মনে হচ্ছে এবং হামলায় ইসরায়েলে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
মধ্যপ্রাচ্যে চলমান উত্তেজনার মধ্যে ইরানের এই পদক্ষেপকে ‘গুরুতর বৃদ্ধি’ বলে অভিহিত করেছেন হোয়াইট হাউজের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান।
বিশ্ব নেতারা বাইডেন বা কমলাকে সম্মান করেন না, যার ফলে মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বাড়ছে—মঙ্গলবারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাম্প ও তার প্রচারণা শিবির এই বার্তাটি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিলে।
ট্রাম্প দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তি দিয়েছিলেন, বৈদেশিক নীতির বিষয়ে তার কঠোর দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বব্যাপী সংঘাত প্রতিরোধের একটি কার্যকর উপায় হবে, যদিও এটি কখনও কখনও মার্কিন মিত্রদের শঙ্কায় ফেলে।
কিছু মিত্রের বিরোধিতা সত্ত্বেও প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প ইরান পারমাণবিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেন এবং তেহরানের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করেন। তার প্রশাসন ইরানি নেতাদের লক্ষ্যবস্তু করেছিল এবং যুক্তরাষ্ট্র বা তার মিত্রদের আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষদের সতর্ক করার জন্য প্রায়ই কড়া ভাষা ব্যবহার করেছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট।
ঠিকানা/এসআর
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি যদি দায়িত্বে থাকতাম, তাহলে ইসরায়েলের ওপর আজকের এই হামলা কখনোই হতো না। আমি জিতলে বিশ্বে আবারও শান্তি ফিরে আসবে। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি, আমরা আবারও বিশ্বে শান্তি ফিরে পাবো।’
এসময় নেতা হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের কড়া সমালোচনাও করেছেন তিনি। ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিপ্রেক্ষিতে বাইডেন ও কমলা হ্যারিসকে তিরস্কার করেছেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘কমলা যদি আরও চার বছর সুযোগ পান, তবে পৃথিবী ধোঁয়ায় হারিয়ে যাবে। কমলা যদি নভেম্বরের নির্বাচনে জয়ী হন তবে বিশ্ব মঞ্চে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘দীর্ঘকাল ধরেই আমি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা বলছি। আমি ভবিষ্যদ্বাণী করতে চাই না। কেননা, সেগুলো সত্য হয়ে যায়। তবে সেগুলো বিশ্বব্যাপী বিপর্যয়ের খুব কাছাকাছি।’
হোয়াইট হাউজের কর্মকর্তারা বলেছেন, ইরানের হামলা ‘পরাজিত এবং অকার্যকর’ বলে মনে হচ্ছে এবং হামলায় ইসরায়েলে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
মধ্যপ্রাচ্যে চলমান উত্তেজনার মধ্যে ইরানের এই পদক্ষেপকে ‘গুরুতর বৃদ্ধি’ বলে অভিহিত করেছেন হোয়াইট হাউজের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান।
বিশ্ব নেতারা বাইডেন বা কমলাকে সম্মান করেন না, যার ফলে মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বাড়ছে—মঙ্গলবারের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাম্প ও তার প্রচারণা শিবির এই বার্তাটি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিলে।
ট্রাম্প দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তি দিয়েছিলেন, বৈদেশিক নীতির বিষয়ে তার কঠোর দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বব্যাপী সংঘাত প্রতিরোধের একটি কার্যকর উপায় হবে, যদিও এটি কখনও কখনও মার্কিন মিত্রদের শঙ্কায় ফেলে।
কিছু মিত্রের বিরোধিতা সত্ত্বেও প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প ইরান পারমাণবিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেন এবং তেহরানের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করেন। তার প্রশাসন ইরানি নেতাদের লক্ষ্যবস্তু করেছিল এবং যুক্তরাষ্ট্র বা তার মিত্রদের আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষদের সতর্ক করার জন্য প্রায়ই কড়া ভাষা ব্যবহার করেছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট।
ঠিকানা/এসআর