বাংলাদেশের অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দিবেন ২৭ সেপ্টেম্বর। ২৭ সেপ্টেম্বরের সকালের সেশনে তার ভাষণ দেয়ার কথা রয়েছে। সিরিয়াল অনুযায়ী ভাষণের তালিকায় বাংলাদেশের স্থান ৭ নম্বরে। জাতিসংঘের ৭৯তম সাধারণ অধিবেশনের ডিবেটের বক্তাদের তালিকায় সেখানে বাংলাদেশের পতাকার ছবি দেয়া হয়েছে। এর পর ইংরেজী ভাষায় রেখা হয়েছে (7. Bangladesh, His Excellency Muhammad Yunus, Chief Adviser of the interim Government.) বাংলাদেশ, মহামান্য মুহাম্মদ ইউনূস, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। এর মাধ্যমে এই প্রথমবারের মতো জাতিসংঘে তার নাম ডিবেটের তালিকায় লেখা হলো। বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে লেখা হলো তার নাম। তার ভাষণটি ইউএন-এর টিভিতে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে। সে হিসাবে বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে মানুষ তার ভাষণ দেখতে পারবেন। ইতিহাসের একটি অংশ থাকবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিচ্ছেন। গত ২৪ সেপ্টেম্বর তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ২৬ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। এছাড়া তিনি বিভিন্ন ইভেন্টে যোগ দিয়েছেন। নিউইর্য়কের স্থানীয় সময় ২৭ সেপ্টেম্বর সকালে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে পৌঁছাবেন। তার ভাষণটি খুবই তাৎপর্যৎপূর্ণ হবে।
জাতিসংঘে তার আগমন ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মান জানানো হয়েছে।
এদিকে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সরকারকে অবৈধ বলা হচ্ছে। এনিয়ে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতারা সমাবেশও করেছেন। প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ড. ইউনূস-এর বিরুদ্ধে নানা স্লোগানও দিয়েছেন।
অন্যদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাগত জানানো হয়েছে। সে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতৃবৃন্দ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাগত জানিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
২৬ সেপ্টেম্বরের ডিবেট সেশনে ভাষণ দিচ্ছেন সুদানের ক্রান্তিকালীন সার্বভৌম পরিষদের প্রেসিডেন্ট আবদেল-ফাত্তাহ আল-বুরহান আবদেল রহমান আল-বুরহান। ছবি-ঠিকানা
ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন এর মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টও ছিল। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো তার ভাষণ। যেই ভাষণটি তিনি ২৭ সেপ্টেম্বর দিতে যাচ্ছেন। তার এই ভাষণ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশীদের যেমন আগ্রহ রয়েছে তেমনি বিশ্ব নেতাদেরও আগ্রহ রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট বদলের পর তার ক্ষমতা গ্রহণের বিষয়টি অনেক দেশের কাছেই আগ্রহের বিষয়।
২৬ সেপ্টেম্বর ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘে তার কর্মব্যস্ত দিন পাড় করেছেন। একাধিক বৈঠকে যোগ দিয়েছেন। এরমধ্যে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ডিবেটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা ভাষণ দিচ্ছেন। ২৬ সেপ্টেম্বর ভাষণ দিয়েছন মালাওয়ে, কেনিয়া, ইয়েমিন, গ্যাবন, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, প্যালেস্টাইন, গাম্বিয়া, হাইতি, সুদান, সাও টম এ্যান্ড প্রিন্সিপি, লেসোথোসহ ৩৭টি দেশ এর সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা ভাষণ দেন। ২৭ সেপ্টেম্বর সকালের ও বিকালের সেশন মিলে মোট ৩৬জন সরকার ও রাষ্ট্র প্রধানরা ভাষণ দিবেন। এরমধ্যে সকালের সেশনের ১৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের প্রদান উপদেষ্টা রয়েছেন ৭ নম্বরে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শেরিফ ভাষণ দিবেন দুই নম্বরে, ইসরাইয়েল তিন নম্বরে। ভূটান রয়েছে ৫ নম্বরে। সাত নম্বরে বাংলাদেশ।
ঠিকানা/এসআর
ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিচ্ছেন। গত ২৪ সেপ্টেম্বর তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ২৬ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। এছাড়া তিনি বিভিন্ন ইভেন্টে যোগ দিয়েছেন। নিউইর্য়কের স্থানীয় সময় ২৭ সেপ্টেম্বর সকালে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে পৌঁছাবেন। তার ভাষণটি খুবই তাৎপর্যৎপূর্ণ হবে।
জাতিসংঘে তার আগমন ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মান জানানো হয়েছে।
এদিকে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সরকারকে অবৈধ বলা হচ্ছে। এনিয়ে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতারা সমাবেশও করেছেন। প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ড. ইউনূস-এর বিরুদ্ধে নানা স্লোগানও দিয়েছেন।
অন্যদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাগত জানানো হয়েছে। সে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতৃবৃন্দ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাগত জানিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
২৬ সেপ্টেম্বরের ডিবেট সেশনে ভাষণ দিচ্ছেন সুদানের ক্রান্তিকালীন সার্বভৌম পরিষদের প্রেসিডেন্ট আবদেল-ফাত্তাহ আল-বুরহান আবদেল রহমান আল-বুরহান। ছবি-ঠিকানা
ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন এর মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টও ছিল। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো তার ভাষণ। যেই ভাষণটি তিনি ২৭ সেপ্টেম্বর দিতে যাচ্ছেন। তার এই ভাষণ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশীদের যেমন আগ্রহ রয়েছে তেমনি বিশ্ব নেতাদেরও আগ্রহ রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট বদলের পর তার ক্ষমতা গ্রহণের বিষয়টি অনেক দেশের কাছেই আগ্রহের বিষয়।
২৬ সেপ্টেম্বর ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘে তার কর্মব্যস্ত দিন পাড় করেছেন। একাধিক বৈঠকে যোগ দিয়েছেন। এরমধ্যে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ডিবেটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা ভাষণ দিচ্ছেন। ২৬ সেপ্টেম্বর ভাষণ দিয়েছন মালাওয়ে, কেনিয়া, ইয়েমিন, গ্যাবন, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, প্যালেস্টাইন, গাম্বিয়া, হাইতি, সুদান, সাও টম এ্যান্ড প্রিন্সিপি, লেসোথোসহ ৩৭টি দেশ এর সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা ভাষণ দেন। ২৭ সেপ্টেম্বর সকালের ও বিকালের সেশন মিলে মোট ৩৬জন সরকার ও রাষ্ট্র প্রধানরা ভাষণ দিবেন। এরমধ্যে সকালের সেশনের ১৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের প্রদান উপদেষ্টা রয়েছেন ৭ নম্বরে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শেরিফ ভাষণ দিবেন দুই নম্বরে, ইসরাইয়েল তিন নম্বরে। ভূটান রয়েছে ৫ নম্বরে। সাত নম্বরে বাংলাদেশ।
ঠিকানা/এসআর