বৈধ প্রক্রিয়ায় মানি এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে নিউইয়র্ক থেকে দেশে ব্যাংকে টাকা পাঠানো হলেও সময়মতো প্রাপক টাকা পাননি বলে অভিযোগ করেছেন এক প্রবাসী। নিউইয়র্ক প্রবাসী ম্যানহাটনের বাসিন্দা তার ভাইয়ের মেয়ের বিয়ের জন্য বাংলাদেশে ২ লাখ ৭০ হাজার ডলার পাঠান। মেয়েটির বিয়ে আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর। ওই বিয়ের জন্য তিনি গত সপ্তাহে অর্থ পাঠান। রেমিট্যান্স পাঠানোর রিসিপ্টের ছবিও তিনি প্রাপকের কাছে পাঠান এবং বলে দেন ব্যাংকে গিয়ে অর্থ তুলে নেওয়ার জন্য। কিন্তু প্রাপক ব্যাংকে গিয়ে অর্থ পাননি। ব্যাংক থেকে তাকে বলা হয়, পরে আসার জন্য। সে অনুযায়ী তিনি পরে আবার ব্যাংকে যান। এর পরও তিনি অর্থ পাননি। এভাবে তিনি কয়েক দিন ধরে ব্যাংকে যাওয়া-আসা করতে থাকেন কিন্তু অর্থ পাননি।
এদিকে দেশে ওই প্রাপক টাকা না পাওয়ায় তিনি প্রেরকের বিষয়ে কিছুটা সন্দিহান হয়ে পড়েন। তিনি মনে করেন, প্রেরক বোধ হয় টাকাটা না দিয়েই এমনটি বলছেন। অন্যদিকে মেয়ের বিয়েও ঘনিয়ে আসছে। টাকা না পাওয়ার কারণে বিয়ের বাজার-সদাই করতে পারছেন না। এই টাকার ওপর ভিত্তি করে তিনি বিয়ের সকল আয়োজন করেন। কিন্তু সময়মতো টাকা হাতে না পাওয়ায় বিয়েটা সম্পন্ন করা নিয়ে তিনি মহা দুশ্চিন্তায় পড়ে যান।
এ অবস্থায় প্রেরক যে মানি এক্সচেঞ্জ থেকে অর্থ পাঠান, জ্যাকসন হাইটসে অবস্থিত ওই এক্সচেঞ্জে এসে খবর নেন কেন টাকাটা বাংলাদেশে যায়নি। গত ২০ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকালে জ্যাকসন হাইটসে এসে ওই মানি এক্সচেঞ্জের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। জানতে চান, কেন তার পাঠানো অর্থ প্রাপক পাচ্ছেন না। তখন ওই মানি এক্সচেঞ্জ থেকে তাকে একটি ফোন নম্বর দিয়ে বলা হয়, বিকেল চারটার দিকে ফোন দিন।
তিনি বলেন, আমি দেশে ইউনিয়ন ব্যাংকে টাকা পাঠিয়েছিলাম। সেই টাকা পাওয়ার কথা পরের দিন। কিন্তু অর্থ পাঠানোর সাত দিন পরও টাকা পাননি সংশ্লিষ্ট প্রাপক। তিনি বলেন, আমি আমার ভাইকে টাকাটা পাঠিয়েছি। তারা সাত দিনেও টাকাটা পায়নি। টাকা না পাওয়ার কারণে আমাদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। তারা সন্দেহ করছে যে টাকাটা মনে হয় আমি পাঠাইনি। আমি তো টাকাটা আরও সাত দিন আগেই পাঠিয়েছি। সাত দিনের মধ্যে টাকা না পাওয়ার বিষয়টি মেনে নেওয়া যায় না।
তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, আমার পাঠানো টাকাটা প্রাপক সময়মতো পেল না, এই দায়িত্ব কে নেবে? আমি তো এই দায়িত্ব নিতে পারব না। মাঝখান থেকে আমার সম্মান নষ্ট হয়েছে। এই দায়দায়িত্ব ওই মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি কি নেবে? তিনি বলেন, মনে হয় বাংলাদেশের ব্যাংকে টাকা নেই। যে কারণে ব্যাংকগুলো টাকা দিতে পারছে না। প্রবাসীরা যেকোনো বড় কাজের জন্যই দেশে বড় অঙ্কের টাকা পাঠান। কিন্তু সময়মতো টাকা না পৌঁছালে পাঠিয়ে কী লাভ।
তিনি প্রত্যাশা করেন, নতুন সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংক বিষয়গুলো দেখবে। সেই সঙ্গে দেশের প্রতিটি ব্যাংককে আরও সচেতন হতে হবে, যাতে ব্যাংকগুলো সময়মতো মানুষের টাকা দিতে পারে।
এদিকে দেশে ওই প্রাপক টাকা না পাওয়ায় তিনি প্রেরকের বিষয়ে কিছুটা সন্দিহান হয়ে পড়েন। তিনি মনে করেন, প্রেরক বোধ হয় টাকাটা না দিয়েই এমনটি বলছেন। অন্যদিকে মেয়ের বিয়েও ঘনিয়ে আসছে। টাকা না পাওয়ার কারণে বিয়ের বাজার-সদাই করতে পারছেন না। এই টাকার ওপর ভিত্তি করে তিনি বিয়ের সকল আয়োজন করেন। কিন্তু সময়মতো টাকা হাতে না পাওয়ায় বিয়েটা সম্পন্ন করা নিয়ে তিনি মহা দুশ্চিন্তায় পড়ে যান।
এ অবস্থায় প্রেরক যে মানি এক্সচেঞ্জ থেকে অর্থ পাঠান, জ্যাকসন হাইটসে অবস্থিত ওই এক্সচেঞ্জে এসে খবর নেন কেন টাকাটা বাংলাদেশে যায়নি। গত ২০ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকালে জ্যাকসন হাইটসে এসে ওই মানি এক্সচেঞ্জের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। জানতে চান, কেন তার পাঠানো অর্থ প্রাপক পাচ্ছেন না। তখন ওই মানি এক্সচেঞ্জ থেকে তাকে একটি ফোন নম্বর দিয়ে বলা হয়, বিকেল চারটার দিকে ফোন দিন।
তিনি বলেন, আমি দেশে ইউনিয়ন ব্যাংকে টাকা পাঠিয়েছিলাম। সেই টাকা পাওয়ার কথা পরের দিন। কিন্তু অর্থ পাঠানোর সাত দিন পরও টাকা পাননি সংশ্লিষ্ট প্রাপক। তিনি বলেন, আমি আমার ভাইকে টাকাটা পাঠিয়েছি। তারা সাত দিনেও টাকাটা পায়নি। টাকা না পাওয়ার কারণে আমাদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। তারা সন্দেহ করছে যে টাকাটা মনে হয় আমি পাঠাইনি। আমি তো টাকাটা আরও সাত দিন আগেই পাঠিয়েছি। সাত দিনের মধ্যে টাকা না পাওয়ার বিষয়টি মেনে নেওয়া যায় না।
তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, আমার পাঠানো টাকাটা প্রাপক সময়মতো পেল না, এই দায়িত্ব কে নেবে? আমি তো এই দায়িত্ব নিতে পারব না। মাঝখান থেকে আমার সম্মান নষ্ট হয়েছে। এই দায়দায়িত্ব ওই মানি এক্সচেঞ্জ কোম্পানি কি নেবে? তিনি বলেন, মনে হয় বাংলাদেশের ব্যাংকে টাকা নেই। যে কারণে ব্যাংকগুলো টাকা দিতে পারছে না। প্রবাসীরা যেকোনো বড় কাজের জন্যই দেশে বড় অঙ্কের টাকা পাঠান। কিন্তু সময়মতো টাকা না পৌঁছালে পাঠিয়ে কী লাভ।
তিনি প্রত্যাশা করেন, নতুন সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংক বিষয়গুলো দেখবে। সেই সঙ্গে দেশের প্রতিটি ব্যাংককে আরও সচেতন হতে হবে, যাতে ব্যাংকগুলো সময়মতো মানুষের টাকা দিতে পারে।