অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যুক্তরাষ্ট্র আগমনকে ঘিরে নিউইয়র্কের জন এফ. কেনেডি এয়ারপোর্টে পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি। ২৪ সেপ্টেম্বর সোমবার রাতে বিমানবন্দরের দুই গ্রুপ কাছাকাছি অবস্থান করে সমাবেশ করলেও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে পৌঁছান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টা ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী কাতার এয়ারওয়েজের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইট ২৩ সেপ্টেম্বর সোমবার রাত ১০টা ১০ মিনিটে নিউইয়র্কের জন এফ. কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৮ নম্বর টার্মিনালে অবতরণ করে।
পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরের ৮ নম্বর টার্মিনালে জড়ো জন। এসময় তারা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দেন। সমাবেশে যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে যোগ দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য গিয়াস আহমেদ, জিল্লুর রহমান জিল্লুর, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতা জামাল আহমেদ জনি, জসিম ভূঁইয়া, আনোয়ারুল ইসলাম, গোলাম ফারুক শাহীন, পারভেজ সাজ্জাদ, নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির সভাপতি অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান, নিউইয়র্ক মহানগর বিএনপির সভাপতি আহবাব চৌধুরী খোকন, নাসির উদ্দিন, খলকু চৌধুরী, ভিপি জসিম, দেওয়ান কাওসার, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতা ইলিয়াস খান ও সাইফুর খান হারুন, শাহাদাৎ হোসেন রাজু, শরীফুল খালিসদার প্রমুখ।
বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল আইয়ের সরাসরি সম্প্রচারিত খবরে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনায় নিরাপত্তাজনিত কারণে প্রধান উপদেষ্টা ভিন্ন পথ দিয়ে বের হয়ে যান। ফলে স্বাগত জানাতে এলেও বিএনপির কারো সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দেখা হয়নি। পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
এদিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যুক্তরাষ্ট্র আগমনের প্রতিবাদে জন এফ কেনেডি এয়ারপোর্টের ৮ নম্বর টার্মিনালে পৃথক স্থানে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠন। তারা অন্তর্বর্তী সরকারকে অনির্বাচিত ও অবৈধ দাবি করে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, উপদেষ্টা ড. প্রদীপ রঞ্জন কর, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতা আব্দুর রহিম বাদশা, চন্দন দত্ত, আব্দুল হাছিব মামুন, আব্দুল জলিল, মোহাম্মদ সোলায়মান আলী, মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, ফরিদ আলম, সাখাওয়াত বিশ্বাস, দুরুদ মিয়া রনেল, শাহানারা রহমান, মুজিবুর রহমান মিয়া, শাহীন আজমল, ইমদাদ চৌধুরী, আতিকুল ইসলাম, হুমায়ুন চৌধুরী, শওকত আলী, রফিকুল ইসলাম, আকতার হোসেন, জুয়েল আহমেদ, নূরুজ্জামান সরদার, জামাল হুসেন, সেবুল মিয়া প্রমুখ।
উল্লেখ্য, বিগত ১৬ বছর যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ বিমানবন্দরে তৎকালীন সরকার প্রধানকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে সমাবেশ করতো। অন্যদিকে বিএনপি করতো বিক্ষোভ সমাবেশ। ক্ষমতার পট পরিবর্তনে পাল্টে গেছে সেই চিরচেনা দৃশ্য। তবে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে বিএনপির সমাবেশের ঘটনা বিরল।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে পৌঁছান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টা ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী কাতার এয়ারওয়েজের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইট ২৩ সেপ্টেম্বর সোমবার রাত ১০টা ১০ মিনিটে নিউইয়র্কের জন এফ. কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৮ নম্বর টার্মিনালে অবতরণ করে।
পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরের ৮ নম্বর টার্মিনালে জড়ো জন। এসময় তারা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দেন। সমাবেশে যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে যোগ দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য গিয়াস আহমেদ, জিল্লুর রহমান জিল্লুর, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতা জামাল আহমেদ জনি, জসিম ভূঁইয়া, আনোয়ারুল ইসলাম, গোলাম ফারুক শাহীন, পারভেজ সাজ্জাদ, নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির সভাপতি অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান, নিউইয়র্ক মহানগর বিএনপির সভাপতি আহবাব চৌধুরী খোকন, নাসির উদ্দিন, খলকু চৌধুরী, ভিপি জসিম, দেওয়ান কাওসার, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতা ইলিয়াস খান ও সাইফুর খান হারুন, শাহাদাৎ হোসেন রাজু, শরীফুল খালিসদার প্রমুখ।
বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল আইয়ের সরাসরি সম্প্রচারিত খবরে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনায় নিরাপত্তাজনিত কারণে প্রধান উপদেষ্টা ভিন্ন পথ দিয়ে বের হয়ে যান। ফলে স্বাগত জানাতে এলেও বিএনপির কারো সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দেখা হয়নি। পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
এদিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যুক্তরাষ্ট্র আগমনের প্রতিবাদে জন এফ কেনেডি এয়ারপোর্টের ৮ নম্বর টার্মিনালে পৃথক স্থানে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠন। তারা অন্তর্বর্তী সরকারকে অনির্বাচিত ও অবৈধ দাবি করে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, উপদেষ্টা ড. প্রদীপ রঞ্জন কর, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতা আব্দুর রহিম বাদশা, চন্দন দত্ত, আব্দুল হাছিব মামুন, আব্দুল জলিল, মোহাম্মদ সোলায়মান আলী, মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, ফরিদ আলম, সাখাওয়াত বিশ্বাস, দুরুদ মিয়া রনেল, শাহানারা রহমান, মুজিবুর রহমান মিয়া, শাহীন আজমল, ইমদাদ চৌধুরী, আতিকুল ইসলাম, হুমায়ুন চৌধুরী, শওকত আলী, রফিকুল ইসলাম, আকতার হোসেন, জুয়েল আহমেদ, নূরুজ্জামান সরদার, জামাল হুসেন, সেবুল মিয়া প্রমুখ।
উল্লেখ্য, বিগত ১৬ বছর যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ বিমানবন্দরে তৎকালীন সরকার প্রধানকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে সমাবেশ করতো। অন্যদিকে বিএনপি করতো বিক্ষোভ সমাবেশ। ক্ষমতার পট পরিবর্তনে পাল্টে গেছে সেই চিরচেনা দৃশ্য। তবে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে বিএনপির সমাবেশের ঘটনা বিরল।