সুন্দর সম্পর্কে প্রেমিক-প্রেমিকা দুজনকেই দুজনের কাছে স্বচ্ছ থাকা উচিত। কেউ একজন দিনের পর দিন মিথ্যা কথা বললে এক সময় সম্পর্কের সুতা ছিড়ে যায়। তবে হ্যাঁ, কখনো খুব প্রয়োজন হলে এক-দুটি মিথ্যা কথা বলা-ই যায়। এতে দোষের কিছু নেই। তবে সেই মিথ্যা বার বার বলা যাবে না। আপনার সঙ্গী যদি বিভিন্ন সময়ে মিথ্যা কথা বলেন তাহলে সাবধান হোন। নিশ্চয় ভাবছেন, মিথ্যা বললে বুঝব কী করে?
মানুষ যখন মিথ্যা কথা বলে তখন তাঁর চোখে মুখে তা ফুটে ওঠে। বিশেষ করে নারীরা যখন সত্য না বলে মিথ্যার আশ্রয় নেন, তখন খুব সহজেই তা বোঝা যায়। এজন্য কিছু কৌশল আপনাকে জানতে হবে।
চোখ নামিয়ে কথা বলা : যাঁরা মিথ্যা কথা বলে তাঁদের আত্মবিশ্বাসের অভাব হয়। তাঁরা চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারেন না। আর এটি হলো মিথ্যা বলছে কিনা তা বোঝার প্রথম লক্ষণ। তাই এখন থেকে কথা বলার সময় প্রেমিকার চোখে চোখ রাখুন। কথা বলার সময় তিনি যদি চোখ নিচু করে নেন, তাহলে বুঝবেন কথায় মিথ্যা রয়েছে। তখন তাকে এই বিষয়টা নিয়ে অন্য কোনো প্রশ্ন করুন। তাহলেই দেখবেন পরিস্থিতি হাতে চলে আসবে।
কথা আটকে যাওয়া : মিথ্যা কথা বললে শরীরের নানান হরমোন একসঙ্গে সক্রিয় হয়ে ওঠে। তাই অনেকে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়ার সময় কিংবা মিথ্যা কথা বলার সময় একটু আটকে আটকে যেতে পারেন। তাঁদের কথায় ফ্লো থাকে না। তাই প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলার সময় অবশ্যই এই বিষয়টা মাথায় রাখুন। তাঁকে এমন কিছু করতে দেখলেই সাবধান হয়ে যান।
বেশি কথায় উত্তর নয় : সবাই সাজিয়ে গুছিয়ে মিথ্যা কথা বলতে পারে না। তাই তাঁরা বলার সময় কম কথা বলেন। হ্যাঁ বা না বলেই নিজেদের কাজ সেরে নিতে চান। তাই এরপর থেকে কোনো কঠিন প্রশ্ন করার পর প্রেমিকা যদি বিস্তারিত না বলেন, ছোট ছোট উত্তর দেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে সাবধান হতে হবে। নয়তো আপনি সারাজীবন এভাবেই ঠকে যাবেন।
গলার স্বরের পরিবর্তন : মিথ্যা কথা বলার সময় অনেকের গলার স্বর বদলে যায়। অর্থাৎ তাঁরা তখন স্বাভাবিক স্বরে কথা বলতে পারেন না। আর এটাই হলো মিথ্যেবাদী চেনার একটি সহজ উপায়। তাই স্বাভাবিক ভাবে কথা বলতে বলতে প্রেমিকা যদি গলার স্বর বদলে ফেলেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে সাবধান হতে হবে।
সমস্যা সমাধানে কী করবেন : আপনার প্রেমিকা যদি আপনার সঙ্গে মিথ্যা কথা বলতেই থাকে, তাহলে সরাসরি কথা বলুন। প্রেমিকাকে বুঝিয়ে বলুন আপনি তাঁর মিথ্যা ধরে ফেলেছেন। তাই আপনাকে আর এই ধরনের কথা বলে লাভ নেই। বরং তিনি আপনাকে সত্যি বললেও আপনি রাগ করবেন না। মেনে নিয়ে তাকে শোধরানোর সুযোগ দিন।
ঠিকানা/এএস
মানুষ যখন মিথ্যা কথা বলে তখন তাঁর চোখে মুখে তা ফুটে ওঠে। বিশেষ করে নারীরা যখন সত্য না বলে মিথ্যার আশ্রয় নেন, তখন খুব সহজেই তা বোঝা যায়। এজন্য কিছু কৌশল আপনাকে জানতে হবে।
চোখ নামিয়ে কথা বলা : যাঁরা মিথ্যা কথা বলে তাঁদের আত্মবিশ্বাসের অভাব হয়। তাঁরা চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারেন না। আর এটি হলো মিথ্যা বলছে কিনা তা বোঝার প্রথম লক্ষণ। তাই এখন থেকে কথা বলার সময় প্রেমিকার চোখে চোখ রাখুন। কথা বলার সময় তিনি যদি চোখ নিচু করে নেন, তাহলে বুঝবেন কথায় মিথ্যা রয়েছে। তখন তাকে এই বিষয়টা নিয়ে অন্য কোনো প্রশ্ন করুন। তাহলেই দেখবেন পরিস্থিতি হাতে চলে আসবে।
কথা আটকে যাওয়া : মিথ্যা কথা বললে শরীরের নানান হরমোন একসঙ্গে সক্রিয় হয়ে ওঠে। তাই অনেকে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়ার সময় কিংবা মিথ্যা কথা বলার সময় একটু আটকে আটকে যেতে পারেন। তাঁদের কথায় ফ্লো থাকে না। তাই প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলার সময় অবশ্যই এই বিষয়টা মাথায় রাখুন। তাঁকে এমন কিছু করতে দেখলেই সাবধান হয়ে যান।
বেশি কথায় উত্তর নয় : সবাই সাজিয়ে গুছিয়ে মিথ্যা কথা বলতে পারে না। তাই তাঁরা বলার সময় কম কথা বলেন। হ্যাঁ বা না বলেই নিজেদের কাজ সেরে নিতে চান। তাই এরপর থেকে কোনো কঠিন প্রশ্ন করার পর প্রেমিকা যদি বিস্তারিত না বলেন, ছোট ছোট উত্তর দেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে সাবধান হতে হবে। নয়তো আপনি সারাজীবন এভাবেই ঠকে যাবেন।
গলার স্বরের পরিবর্তন : মিথ্যা কথা বলার সময় অনেকের গলার স্বর বদলে যায়। অর্থাৎ তাঁরা তখন স্বাভাবিক স্বরে কথা বলতে পারেন না। আর এটাই হলো মিথ্যেবাদী চেনার একটি সহজ উপায়। তাই স্বাভাবিক ভাবে কথা বলতে বলতে প্রেমিকা যদি গলার স্বর বদলে ফেলেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে সাবধান হতে হবে।
সমস্যা সমাধানে কী করবেন : আপনার প্রেমিকা যদি আপনার সঙ্গে মিথ্যা কথা বলতেই থাকে, তাহলে সরাসরি কথা বলুন। প্রেমিকাকে বুঝিয়ে বলুন আপনি তাঁর মিথ্যা ধরে ফেলেছেন। তাই আপনাকে আর এই ধরনের কথা বলে লাভ নেই। বরং তিনি আপনাকে সত্যি বললেও আপনি রাগ করবেন না। মেনে নিয়ে তাকে শোধরানোর সুযোগ দিন।
ঠিকানা/এএস