এ মাসের শুরুর দিকে নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন। ২২ সেপ্টেম্বর (রবিবার) নতুন সরকার ঘোষণা করা হয়েছে। মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী মিশেল বার্নিয়ের নেতৃত্বে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হচ্ছেন ব্রুনো রোতাইয়ু। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
এতে আরও বলা হয়, নতুন সরকারের মন্ত্রীদের নাম সামনে এনেছেন ম্যাক্রন। প্রায় তিন মাস আগে অনুষ্ঠিত হয় সেখানে আগাম নির্বাচন। তাতে পার্লামেন্টের বেশির ভাগ আসন পায় বামপন্থিরা। তবে নতুন গঠন করা সরকারের বেশির ভাগ সদস্যই ডানপন্থি। বেশি আসন পাওয়া বামপন্থি দলগুলোর জোটকে টপকাতে ডানপন্থি রক্ষণশীল দলগুলোর সঙ্গে জোট করেছিল প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রনের দল। তারপরও তাদের গঠন করা এই সরকার নতুন কোনো আইন পাসের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। তাই আইন পাসের জন্য মেরি লা পেনের ন্যাশনাল র্যালির মতো দলগুলোর ওপর নির্ভর করতে হবে তাদের। দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজির রক্ষণশীল দল রিপাবলিকান পার্টির একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য রোতাইয়ু। এই দল থেকে মোট ১০ জন রাজনীতিক মন্ত্রিসভায় জায়গা পেয়েছেন। বিদায়ী অনেক মন্ত্রীকেও নতুন মন্ত্রিসভার গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখেছেন ম্যাক্রন। তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী সেবাস্টিয়ান লেকোর্নু প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন। ইউরোপবিষয়ক বিদায়ী মন্ত্রী জ্যাঁ-নোয়েল বাহো আরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পেয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন। মাত্র একজন বামপন্থী রাজনীতিক মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন। তিনি দিদিয়ে মিগু। তাকে বিচারবিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। নতুন প্রধানমন্ত্রী মিশেল বার্নিয়েও একজন রক্ষণশীল রাজনীতিক। ব্রেক্সিট নিয়ে আলোচনায় তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রধান মধ্যস্থতাকারী ছিলেন। ফ্রান্সের পার্লামেন্টের জাতীয় পরিষদ বর্তমানে যে বিভক্ত অবস্থায় রয়েছে, তাতে অন্তত টিকে থাকার মতো নতুন একটি সরকার গঠনের পেছনে কাজ করেছেন বার্নিয়ে।
ঠিকানা/এএস
এতে আরও বলা হয়, নতুন সরকারের মন্ত্রীদের নাম সামনে এনেছেন ম্যাক্রন। প্রায় তিন মাস আগে অনুষ্ঠিত হয় সেখানে আগাম নির্বাচন। তাতে পার্লামেন্টের বেশির ভাগ আসন পায় বামপন্থিরা। তবে নতুন গঠন করা সরকারের বেশির ভাগ সদস্যই ডানপন্থি। বেশি আসন পাওয়া বামপন্থি দলগুলোর জোটকে টপকাতে ডানপন্থি রক্ষণশীল দলগুলোর সঙ্গে জোট করেছিল প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রনের দল। তারপরও তাদের গঠন করা এই সরকার নতুন কোনো আইন পাসের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। তাই আইন পাসের জন্য মেরি লা পেনের ন্যাশনাল র্যালির মতো দলগুলোর ওপর নির্ভর করতে হবে তাদের। দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজির রক্ষণশীল দল রিপাবলিকান পার্টির একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য রোতাইয়ু। এই দল থেকে মোট ১০ জন রাজনীতিক মন্ত্রিসভায় জায়গা পেয়েছেন। বিদায়ী অনেক মন্ত্রীকেও নতুন মন্ত্রিসভার গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখেছেন ম্যাক্রন। তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী সেবাস্টিয়ান লেকোর্নু প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন। ইউরোপবিষয়ক বিদায়ী মন্ত্রী জ্যাঁ-নোয়েল বাহো আরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পেয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন। মাত্র একজন বামপন্থী রাজনীতিক মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন। তিনি দিদিয়ে মিগু। তাকে বিচারবিষয়ক মন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। নতুন প্রধানমন্ত্রী মিশেল বার্নিয়েও একজন রক্ষণশীল রাজনীতিক। ব্রেক্সিট নিয়ে আলোচনায় তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রধান মধ্যস্থতাকারী ছিলেন। ফ্রান্সের পার্লামেন্টের জাতীয় পরিষদ বর্তমানে যে বিভক্ত অবস্থায় রয়েছে, তাতে অন্তত টিকে থাকার মতো নতুন একটি সরকার গঠনের পেছনে কাজ করেছেন বার্নিয়ে।
ঠিকানা/এএস