ইরানের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য খোরাশানে একটি কয়লার খনিতে গ্যাস বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৫১ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৭ জন। ২২ সেপ্টেম্বর (রবিবার) ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
খনিতে এখনও ৩০ জন আটকে আছেন। রাষ্ট্রীয় টেলিশনের খবরে আরও বলা হয়েছে, খনির বি এবং সি ব্লকে মিথেন গ্যাসের বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। খনিটি মাদানজু কোম্পানি পরিচালনা করছে।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, বিস্ফোরণের সময় খনির মধ্যে ৬৯ জন কর্মী কাজ করছিলেন। শনিবার স্থানীয় সময় রাত ৯টার দিকে ওই খনিতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
দক্ষিণ খোরাশান প্রদেশর গর্ভনর আলী আকবর রাহিমি বলেন, এই অঞ্চল থেকে দেশের ৭৬ শতাংশ কয়লা উৎপাদন করা হয়। মাদানজু কোম্পানিসহ ৮ থেকে ১০ কোম্পানি এখানে কয়লা উত্তোলনে কাজ করে। আরও বলেন, বি ব্লকে উদ্ধার অভিযান শেষ হয়েছে। সেখানে কর্মরত ৪৭ জন কর্মীর মধ্যে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১৭ আহত হয়েছেন। ব্লক সিতে উদ্ধার অভিযান চলছে। এই ব্লকে উদ্ধার অভিযান শেষ করতে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা লাগতে পারে।
কয়লার খনি বিস্ফোরণে নিহতদের পরিবারের প্রতি শোক প্রকাশ করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতির ওপর আমরা সর্বাত্মক নজর রাখছি।’
ঠিকানা/এএস
খনিতে এখনও ৩০ জন আটকে আছেন। রাষ্ট্রীয় টেলিশনের খবরে আরও বলা হয়েছে, খনির বি এবং সি ব্লকে মিথেন গ্যাসের বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। খনিটি মাদানজু কোম্পানি পরিচালনা করছে।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, বিস্ফোরণের সময় খনির মধ্যে ৬৯ জন কর্মী কাজ করছিলেন। শনিবার স্থানীয় সময় রাত ৯টার দিকে ওই খনিতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
দক্ষিণ খোরাশান প্রদেশর গর্ভনর আলী আকবর রাহিমি বলেন, এই অঞ্চল থেকে দেশের ৭৬ শতাংশ কয়লা উৎপাদন করা হয়। মাদানজু কোম্পানিসহ ৮ থেকে ১০ কোম্পানি এখানে কয়লা উত্তোলনে কাজ করে। আরও বলেন, বি ব্লকে উদ্ধার অভিযান শেষ হয়েছে। সেখানে কর্মরত ৪৭ জন কর্মীর মধ্যে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১৭ আহত হয়েছেন। ব্লক সিতে উদ্ধার অভিযান চলছে। এই ব্লকে উদ্ধার অভিযান শেষ করতে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা লাগতে পারে।
কয়লার খনি বিস্ফোরণে নিহতদের পরিবারের প্রতি শোক প্রকাশ করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতির ওপর আমরা সর্বাত্মক নজর রাখছি।’
ঠিকানা/এএস