উড়োজাহাজের কারিগরি ত্রুটি সারাতে পাঁচ বার সময় নিয়ে ৬ ঘণ্টা বসিয়ে রাখার পর মদিনা-ঢাকা ফ্লাইট বাতিল করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। বিমানের বিজি ১৩৮ ফ্লাইট গতকাল ২০ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) মদিনার স্থানীয় সময় রাত ১১টা ৩০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। ভোর ৬টা ৩০ মিনিটে সেই ফ্লাইট বাতিলের ঘোষণা দেয় কর্তৃপক্ষ। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন ২৫০ যাত্রী। তাদেরকে বিমানবন্দর থেকে হোটেলে নেয়া হচ্ছে। সেখান থেকে পরে ঢাকায় নেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
বিমানের যাত্রীরা জানান, বোর্ডিং পাস নিয়ে ফ্লাইটে উঠার আগ মুহূর্তে রাত ১১টার সময় ‘টেকনিক্যাল ত্রুটির’ কারণে আধাঘণ্টা দেরির কথা জানায় বিমান। কিন্তু ত্রুটির সারাতে না পেরে এক ঘণ্টা করে আরও পাঁচবার সময় নেয় বাংলাদেশ বিমান। পরে স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে যাত্রা বাতিলের ঘোষণা দেয় কর্তৃপক্ষ।
২৭১ আসনের ওই ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন আড়াইশ জন। সারারাত বসিয়ে রাখার পর সকালে ফ্লাইট বাতিল করায় ভোগান্তিতে পড়েন তাঁরা।
এবিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ বিমানের মদিনা স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুক্রবার দুপুরে বাংলাদেশ থেকে ছেড়ে আসা ফ্লাইটটি মদিনা থেকে যাত্রা শুরুর আগ মুহূর্তে এতে ‘টেকনিক্যাল ত্রুটি’ ধরা পড়ে। স্থানীয় প্রকৌশলীরা দীর্ঘক্ষণ চেষ্টা করে সমাধান করতে না পারায় যাত্রা বাতিল করতে হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে প্রকৌশলী এনে ত্রুটি সারানোর চেষ্টা করা হবে।
কী ধরনের ত্রুটি হয়েছে জানতে চাইলে এনামুল বলেন, ‘জাহাজটি সচল রাখতে ২৪টি সফটওয়্যার অ্যাক্টিভ থাকা দরকার। এগুলোর মধ্যে ১০টি অ্যাক্টিভ হলেও বাকিগুলো সচল হয়নি। এ কারণে যাত্রা আপাতত বাতিল করা হয়েছে।’
ঠিকানা/এএস
বিমানের যাত্রীরা জানান, বোর্ডিং পাস নিয়ে ফ্লাইটে উঠার আগ মুহূর্তে রাত ১১টার সময় ‘টেকনিক্যাল ত্রুটির’ কারণে আধাঘণ্টা দেরির কথা জানায় বিমান। কিন্তু ত্রুটির সারাতে না পেরে এক ঘণ্টা করে আরও পাঁচবার সময় নেয় বাংলাদেশ বিমান। পরে স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে যাত্রা বাতিলের ঘোষণা দেয় কর্তৃপক্ষ।
২৭১ আসনের ওই ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন আড়াইশ জন। সারারাত বসিয়ে রাখার পর সকালে ফ্লাইট বাতিল করায় ভোগান্তিতে পড়েন তাঁরা।
এবিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ বিমানের মদিনা স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুক্রবার দুপুরে বাংলাদেশ থেকে ছেড়ে আসা ফ্লাইটটি মদিনা থেকে যাত্রা শুরুর আগ মুহূর্তে এতে ‘টেকনিক্যাল ত্রুটি’ ধরা পড়ে। স্থানীয় প্রকৌশলীরা দীর্ঘক্ষণ চেষ্টা করে সমাধান করতে না পারায় যাত্রা বাতিল করতে হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে প্রকৌশলী এনে ত্রুটি সারানোর চেষ্টা করা হবে।
কী ধরনের ত্রুটি হয়েছে জানতে চাইলে এনামুল বলেন, ‘জাহাজটি সচল রাখতে ২৪টি সফটওয়্যার অ্যাক্টিভ থাকা দরকার। এগুলোর মধ্যে ১০টি অ্যাক্টিভ হলেও বাকিগুলো সচল হয়নি। এ কারণে যাত্রা আপাতত বাতিল করা হয়েছে।’
ঠিকানা/এএস