জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাবেক শিক্ষার্থী ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ধামরাই সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হাবিবুর রহমান খান হাবিবকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। ১৯ সেপ্টম্বর (বৃহস্পতিবার) দিনগত রাত আড়াইটার দিকে তাকে তার নিজ বাসা ধামরাই পৌর শহরের মোকামতলা মহল্লা থেকে গ্রেফতার করা হয়।
হাবিবের বিরুদ্ধে সম্প্রতি শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ায় পোশাক শিল্পে অস্থিরতা ও শ্রমিকদের উসকানি দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আশুলিয়া ও সাভার সার্কেল পুলিশের সূত্র।
হাবিব ধামরাই পৌর এলাকার মোকামতলা মহল্লার লাবু খানের ছেলে এবং ধামরাই সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি। বর্তমানে তিনি আশুলিয়া থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন।
আশুলিয়া থানার ওসি আবুবকর সিদ্দিক বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লা হত্যার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এর আগে গত বুধবার বিকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রান্তিক গেটসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছিলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লা। খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী সেখানে গিয়ে তাকে আটক করে মারধর করে। গণপিটুনির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম। একপর্যায়ে নিরাপত্তাকর্মীদের সহায়তায় শামীমকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখায় নিয়ে আসা হয়। সেখানে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত শিক্ষার্থীরা তাকে আরেক দফা গণপিটুনি দেয়। এরপর গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে সাভার গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শামীম মোল্লা।
এ ঘটনায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার-১ (নিরাপত্তা) সুদীপ্ত শাহিন বাদী হয়ে আট জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ২০/২৫ জনের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা (নং-৪৪) দায়ের করেন।
নিহত শামীম সাভারের আশুলিয়া থানার কাঠগড়া এলাকার মোল্লা বাড়ির ইয়াজ উদ্দিন মোল্লার ছেলে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০০৯-১০ শিক্ষাবর্ষের (৩৯ ব্যাচ) ইতিহাসের বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একাধিক মামলা (ছিনতাই, অস্ত্র ও মাদক) রয়েছে।
ধামরাই থানার ওসি মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, আশুলিয়া থানার ওই মামলায় আশুলিয়া থানা পুলিশের নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হাবিবকে তার নিজ বাসা থেকে বৃহস্পতিবার দিনগত রাতে গ্রেফতার করা হয়।
ঠিকানা/এএস
হাবিবের বিরুদ্ধে সম্প্রতি শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ায় পোশাক শিল্পে অস্থিরতা ও শ্রমিকদের উসকানি দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আশুলিয়া ও সাভার সার্কেল পুলিশের সূত্র।
হাবিব ধামরাই পৌর এলাকার মোকামতলা মহল্লার লাবু খানের ছেলে এবং ধামরাই সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি। বর্তমানে তিনি আশুলিয়া থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন।
আশুলিয়া থানার ওসি আবুবকর সিদ্দিক বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লা হত্যার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এর আগে গত বুধবার বিকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রান্তিক গেটসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছিলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লা। খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী সেখানে গিয়ে তাকে আটক করে মারধর করে। গণপিটুনির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম। একপর্যায়ে নিরাপত্তাকর্মীদের সহায়তায় শামীমকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখায় নিয়ে আসা হয়। সেখানে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত শিক্ষার্থীরা তাকে আরেক দফা গণপিটুনি দেয়। এরপর গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে সাভার গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় শামীম মোল্লা।
এ ঘটনায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার-১ (নিরাপত্তা) সুদীপ্ত শাহিন বাদী হয়ে আট জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ২০/২৫ জনের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা (নং-৪৪) দায়ের করেন।
নিহত শামীম সাভারের আশুলিয়া থানার কাঠগড়া এলাকার মোল্লা বাড়ির ইয়াজ উদ্দিন মোল্লার ছেলে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০০৯-১০ শিক্ষাবর্ষের (৩৯ ব্যাচ) ইতিহাসের বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। তার বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একাধিক মামলা (ছিনতাই, অস্ত্র ও মাদক) রয়েছে।
ধামরাই থানার ওসি মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, আশুলিয়া থানার ওই মামলায় আশুলিয়া থানা পুলিশের নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হাবিবকে তার নিজ বাসা থেকে বৃহস্পতিবার দিনগত রাতে গ্রেফতার করা হয়।
ঠিকানা/এএস