প্রয়াত পপ সম্রাট মাইকেল জ্যাকসনের ভাই ও ‘জ্যাকসন ফাইভ’-র প্রতিষ্ঠাতা টিটো জ্যাকসনের মৃত্যু হয়েছে। গত রোববার ৭০ বছর বয়সে প্রয়াণ ঘটে এই শিল্পীর। তার ছোট বোন গায়িকা জ্যানেট জ্যাকসন সোমবার এক বিবৃতিতে টিটোর মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেন।
নিউ ইয়র্ক টাইমসের খবর, ওই বিবৃতিতে বোন জ্যানেট জ্যাকসন জানান, নিউ মেক্সিকো থেকে ওকলাহোমার দিকে যাচ্ছিলেন টিটো। এ সময় পথিমধ্যে মৃত্যু ঘটে তার। কিন্তু ঠিক কোন স্থানে মারা যান, সেটা জানা যায়নি।
এদিকে সামাজিক মাধ্যমে টিটোর ছেলেরা বলেছেন, ‘আমাদের বাবা, যিনি রক অ্যান্ড রোল খ্যাত- টিটো জ্যাকসন আর আমাদের মাঝে নেই। তার হৃদয়বিদারক বিদায়ে আমরা হতবাক ও ব্যথিত।’
এই শিল্পীর ছেলেরা আরও বলেছেন, ‘আমাদের বাবা সব সময়ই একে অন্যের প্রতি ভালোবাসা ও সম্মান প্রদর্শনের পরামর্শ দিয়ে গেছেন। তিনি প্রত্যকের ওপর যত্নশীল ছিলেন, ও সবার মঙ্গল চাইতেন।’
১৯৭০ এর দশকে ‘এবিসি’ এবং ‘আইল বি থের’ এর মতো একাধিক হিট গান দিয়ে টিন হিয়ারথ্রব হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছিলেন টিটো জ্যাকসন। জ্যাকসন ফাইভ-এর অন্যান্যদের মাঝে আছেন, তার ভাই জ্যাকি, জারমেইন, মার্লন এবং মাইকেল।
টিটো জ্যাকসন ১৯৫৩ সালের ১৫ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬০ এবং ১৯৭০ এর দশকের শেষের দিকে মোটাউন লেবেল দিয়ে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন এবং পরবর্তীতে ১৯৭০ এবং ১৯৮০ এর দশকের শেষের দিকে এপিক লেবেলে গ্রুপের সঙ্গে ধারাবাহিক সাফল্য অর্জন করেছিলেন।
ঠিকানা/এসআর
নিউ ইয়র্ক টাইমসের খবর, ওই বিবৃতিতে বোন জ্যানেট জ্যাকসন জানান, নিউ মেক্সিকো থেকে ওকলাহোমার দিকে যাচ্ছিলেন টিটো। এ সময় পথিমধ্যে মৃত্যু ঘটে তার। কিন্তু ঠিক কোন স্থানে মারা যান, সেটা জানা যায়নি।
এদিকে সামাজিক মাধ্যমে টিটোর ছেলেরা বলেছেন, ‘আমাদের বাবা, যিনি রক অ্যান্ড রোল খ্যাত- টিটো জ্যাকসন আর আমাদের মাঝে নেই। তার হৃদয়বিদারক বিদায়ে আমরা হতবাক ও ব্যথিত।’
এই শিল্পীর ছেলেরা আরও বলেছেন, ‘আমাদের বাবা সব সময়ই একে অন্যের প্রতি ভালোবাসা ও সম্মান প্রদর্শনের পরামর্শ দিয়ে গেছেন। তিনি প্রত্যকের ওপর যত্নশীল ছিলেন, ও সবার মঙ্গল চাইতেন।’
১৯৭০ এর দশকে ‘এবিসি’ এবং ‘আইল বি থের’ এর মতো একাধিক হিট গান দিয়ে টিন হিয়ারথ্রব হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছিলেন টিটো জ্যাকসন। জ্যাকসন ফাইভ-এর অন্যান্যদের মাঝে আছেন, তার ভাই জ্যাকি, জারমেইন, মার্লন এবং মাইকেল।
টিটো জ্যাকসন ১৯৫৩ সালের ১৫ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬০ এবং ১৯৭০ এর দশকের শেষের দিকে মোটাউন লেবেল দিয়ে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন এবং পরবর্তীতে ১৯৭০ এবং ১৯৮০ এর দশকের শেষের দিকে এপিক লেবেলে গ্রুপের সঙ্গে ধারাবাহিক সাফল্য অর্জন করেছিলেন।
ঠিকানা/এসআর