ইউএস মোবাইল কোম্পানি কম খরচে গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের প্যাকেজ দিচ্ছে। দেশে-বিদেশে কম মূল্যে কথা বলার সুযোগের পাশাপাশি রয়েছে অগণিত টেক্সট ও ইন্টারনেট-সুবিধা। তাদের প্যাকেজের মধ্যে সর্বনিম্ন রয়েছে ৮ ডলারের প্যাকেজ। প্রতি মাসে মাত্র ১৮ ডলারে দিচ্ছে আনলিমিডেট কথা বলা, টেক্সট ও ডেটা। বাংলাদেশসহ ১১৫টি দেশে ফ্রি কল করা যাবে। ১০ জিবি পর্যন্ত ডেটা দেওয়া হয়। ইউএস মোবাইল ফোন কোম্পানি তার গ্রাহক হওয়ার জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ ও উৎসাহিত করছে। ৮ সেপ্টেম্বর সকালে ঠিকানার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন ইউএস মোবাইল কোম্পানির গ্রোথ ম্যানেজার মুশফিকুর রহমান। তিনি বলেন, আমরা ইউএস মোবাইলের গ্রাহকসংখ্যা বাড়াচ্ছি। বর্তমানে আমাদের গ্রাহক আছে তিন লাখের বেশি। তারা অত্যন্ত স্বাচ্ছন্দ্যে ও আনন্দের সঙ্গে মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে। আমরা ল্যান্ড ফোন ছাড়াও হোম ফোনেরও সুবিধা দিচ্ছি।
মুশফিকুর রহমান আরও বলেন, এই কোম্পানির যাত্রা শুরু হয় ২০১৫ সালে। আমি এর সঙ্গে সম্পৃক্ত হই ছয়-সাত বছর আগে। এখানে ইয়েল, কর্নেলসহ বিভিন্ন খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েট করা মানুষেরা কাজ করেন। আমরা অত্যন্ত নিরাপদ পরিবেশে কাজ করি। এখানে গ্রাহককে সর্বোচ্চ কম খরচে ফোন ও ইন্টারনেট-সেবা দেওয়া হয়। ইউএস মোবাইল দুই স্তরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে থাকে। আমরা মোবাইল ফোন ছাড়াও ল্যান্ড ফোন সুবিধা দিচ্ছি। আমাদের মোবাইল ফোন কোম্পানিতে বিভিন্ন প্যাকেজ রয়েছে। এসব প্যাকেজের মধ্যে মানুষ তার পছন্দের প্যাকেজ বাছাই করতে পারেন। ইন্ডিভিজ্যুয়াল প্যাকেজের পাশাপাশি ফ্যামিলি প্যাকেজও আছে। স্টুডেন্টদের জন্য রয়েছে স্পেশাল প্যাকেজ। কেউ যদি ফ্যামিলি প্যাকেজ নেন, তাহলে তিনি তার পরিবারের সবার ফোনের ইউএস সম্পর্কে জানতে পারবেন। কতক্ষণ কথা বলা হচ্ছে, কত ডেটা ব্যবহার করা হচ্ছে এবং কত সময় টেক্সট করা হচ্ছে।
মুশফিকুর রহমান বলেন, আমাদের ফোন কোম্পানির সিম আমরা এখনো দোকান নিয়ে বিক্রি করছি না। অনলাইনেই বিক্রি হচ্ছে। যে কেউ তার তথ্য দিয়ে অনলাইনেই সিম অর্ডার করতে পারবেন। যারা সিম নিতে চান, তাদেরকে আমরা মেইলে সিম পাঠাই। সিম ফ্রি হলেও প্রতিটি সিম পাঠানোর জন্য খরচ হয় ৮ ডলার। ই-সিম নিয়ে সঙ্গে সঙ্গেই অ্যাকটিভ করা যাবে। পাশাপাশি যারা নতুন ফোন নম্বর নিতে না চান, তারা পুরোনো নম্বর রেখেই আমাদের কোম্পানিতে যুক্ত হতে পারবেন। এ জন্য তার নম্বরটি বর্তমান অপারেটর থেকে আমাদের অপারেটরে ট্রান্সফার করতে হবে। অ্যাকাউন্ট নম্বর ও পিন নম্বর লাগবে। সেটি থাকলে তিনি নিজে নিজেই অপারেটর পরিবর্তন করতে পারবেন। তিনি চাইলে কাস্টমার সার্ভিসের সঙ্গে কথা বলেও তা করতে পারবেন। আমাদের রয়েছে অত্যন্ত দক্ষ কাস্টমার সার্ভিস টিম। এই টিমের সঙ্গে যেমন সরাসরি কথা বলা যায়, তেমনি কেউ চাইলে টেক্সট বা চ্যাটও করতে পারবেন। যারা অন্য অপারেটরের সঙ্গে আছেন, তারা চাইলে আমাদের অপারেটরে আসতে পারেন। আমরা সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে থাকি।
তিনি বলেন, অনেক সময় শুনি, কিছু কিছু কোম্পানির মোবাইল ফোন হ্যাক হয়। এ কারণে অনেকে অর্থকড়িও খুইয়েছেন। আমরা একজন অপারেটরের তথ্যের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করি। এ জন্য আমাদের টুফ্যাক্টর নিরাপত্তাব্যবস্থা রয়েছে। ইউএস মোবাইল সার্ভিস কোন কোন স্টেটে রয়েছে, জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রজুড়েই আমাদের সার্ভিস রয়েছে। আমরা যে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করি, তা সব জায়গায় কভার করে। যেসব নেটওয়ার্ক আমরা ব্যবহার করি, এর মধ্যে কোনো একটি যদি অন্য কোনো স্টেটে না থাকে, নেটওয়ার্ক প্রপারলি না পায় অথবা সার্ভিস ভালো না পায়, তখন গ্রাহক চাইলে আমরা নেটওয়ার্কটি পরিবর্তন করে দিই। তাই গ্রাহক আমেরিকার যেখানেই থাকুন না কেন, তার সেবা পেতে কোনো সমস্যা হবে না। আমাদের টেলি পোর্টালও রয়েছে। টেলি পোর্টালের মাধ্যমেও আমরা নেটওয়ার্ক চেঞ্জ করতে পারি।
খুচরা বিক্রির জন্য আপনাদের কোনো দোকান আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা এখনো কোনো রিটেইল স্টোর নিইনি। এটি নেওয়ার পরিকল্পনা চলছে। আমরা জ্যাকসন হাইটসে আউটলেট নেব। এতে কিছু সুবিধা আছে। তা হলো এখন আমরা একটি সিমকার্ড পাঠানোর জন্য ৮ ডলার খরচ করছি। আউটলেট চালু হলে এই খরচ আমরা কমিয়ে আনতে পারব। পাশাপাশি মানুষ দোকানে গিয়ে পছন্দসই প্যাকেজ নিতে পারবে। গ্রাহকেরাও যখন তখন দোকানে আসতে পারবেন। অনেক সময় মানুষ চলতি পথেও সেখান থেকে সেবা নিতে পারবেন।
মুশফিকুর রহমান জানান, ২০১৫ সালে ইউএস মোবাইলের যাত্রা শুরু হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ খাট্টাক। তিনি এ দেশে এসেছিলেন একজন ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট হিসেবে। এখানে আসার পর তিনি একজন স্টুডেন্ট হিসেবে একটি খ্যাতনামা কোম্পানির মোবাইল নিতে গিয়ে বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হন। প্রথমত, একজন স্টুডেন্টের সোশ্যাল সিকিউরিটি নম্বর নেই। ক্রেডিটও চেক করে। তার তো কোনো ক্রেডিটও থাকে না। এ ছাড়া বিলও অনেক বেশি। অত বিল দিতেও পারে না অনেকেই। ফলে তিনি চিন্তা করেন, এই অবস্থা থেকে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের মুক্তি দেওয়া প্রয়োজন। সেই হিসেবে তিনি ইউএস মোবাইল ফোন কোম্পানি চালু করেন। এর পর থেকে কোম্পানিটির পথচলা অব্যাহত আছে। মাত্র কয়েকজনকে নিয়ে শুরু হয়েছিল এই কোম্পানির যাত্রা। এখন অনেক মানুষ কাজ করে। এখানে কাজ করা ব্যক্তিদের বেশির ভাগই খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা। পাশাপাশি কাস্টমার কেয়ারেও রয়েছে অত্যন্ত দক্ষ টিম, যারা গ্রাহককে সেবা দিয়ে থাকে গুণগত মান ধরে রেখেই। তারা ইংরেজি, বাংলা, হিন্দি, উর্দুসহ বিভিন্ন ভাষা জানে।
তিনি বলেন, আমাদের ৮ ডলারের প্যাকেজের পাশাপাশি ১৭.৫০, ২২.৫০ এবং ৩২.৫০ ডলারের প্যাকেজ রয়েছে। ল্যান্ড ফোন প্যাকেজও আমরা অনেক কম খরচেই দিচ্ছি। এখন বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য আমাদের মোবাইল ফোন ও হোম ফোনের প্যাকেজ অপার করছি। আশা করছি, বাঙালি কমিউনিটির মানুষেরা অন্যান্য প্যাকেজের সঙ্গে আমাদের প্যাকেজগুলো মিলিয়ে দেখলেই দেখতে পারবেন কত কম খরচে কত ভালো সেবা দিয়ে আমরা ফোন দিচ্ছি। তাই সবাইকে বলব, আমাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হোন। ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টরাও সাশ্রয়ী মূল্যে আমাদের ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। ইউএসমোবাইল.কম/বাংলা-তে গিয়েও বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।
মুশফিকুর রহমান আরও বলেন, এই কোম্পানির যাত্রা শুরু হয় ২০১৫ সালে। আমি এর সঙ্গে সম্পৃক্ত হই ছয়-সাত বছর আগে। এখানে ইয়েল, কর্নেলসহ বিভিন্ন খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েট করা মানুষেরা কাজ করেন। আমরা অত্যন্ত নিরাপদ পরিবেশে কাজ করি। এখানে গ্রাহককে সর্বোচ্চ কম খরচে ফোন ও ইন্টারনেট-সেবা দেওয়া হয়। ইউএস মোবাইল দুই স্তরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে থাকে। আমরা মোবাইল ফোন ছাড়াও ল্যান্ড ফোন সুবিধা দিচ্ছি। আমাদের মোবাইল ফোন কোম্পানিতে বিভিন্ন প্যাকেজ রয়েছে। এসব প্যাকেজের মধ্যে মানুষ তার পছন্দের প্যাকেজ বাছাই করতে পারেন। ইন্ডিভিজ্যুয়াল প্যাকেজের পাশাপাশি ফ্যামিলি প্যাকেজও আছে। স্টুডেন্টদের জন্য রয়েছে স্পেশাল প্যাকেজ। কেউ যদি ফ্যামিলি প্যাকেজ নেন, তাহলে তিনি তার পরিবারের সবার ফোনের ইউএস সম্পর্কে জানতে পারবেন। কতক্ষণ কথা বলা হচ্ছে, কত ডেটা ব্যবহার করা হচ্ছে এবং কত সময় টেক্সট করা হচ্ছে।
মুশফিকুর রহমান বলেন, আমাদের ফোন কোম্পানির সিম আমরা এখনো দোকান নিয়ে বিক্রি করছি না। অনলাইনেই বিক্রি হচ্ছে। যে কেউ তার তথ্য দিয়ে অনলাইনেই সিম অর্ডার করতে পারবেন। যারা সিম নিতে চান, তাদেরকে আমরা মেইলে সিম পাঠাই। সিম ফ্রি হলেও প্রতিটি সিম পাঠানোর জন্য খরচ হয় ৮ ডলার। ই-সিম নিয়ে সঙ্গে সঙ্গেই অ্যাকটিভ করা যাবে। পাশাপাশি যারা নতুন ফোন নম্বর নিতে না চান, তারা পুরোনো নম্বর রেখেই আমাদের কোম্পানিতে যুক্ত হতে পারবেন। এ জন্য তার নম্বরটি বর্তমান অপারেটর থেকে আমাদের অপারেটরে ট্রান্সফার করতে হবে। অ্যাকাউন্ট নম্বর ও পিন নম্বর লাগবে। সেটি থাকলে তিনি নিজে নিজেই অপারেটর পরিবর্তন করতে পারবেন। তিনি চাইলে কাস্টমার সার্ভিসের সঙ্গে কথা বলেও তা করতে পারবেন। আমাদের রয়েছে অত্যন্ত দক্ষ কাস্টমার সার্ভিস টিম। এই টিমের সঙ্গে যেমন সরাসরি কথা বলা যায়, তেমনি কেউ চাইলে টেক্সট বা চ্যাটও করতে পারবেন। যারা অন্য অপারেটরের সঙ্গে আছেন, তারা চাইলে আমাদের অপারেটরে আসতে পারেন। আমরা সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে থাকি।
তিনি বলেন, অনেক সময় শুনি, কিছু কিছু কোম্পানির মোবাইল ফোন হ্যাক হয়। এ কারণে অনেকে অর্থকড়িও খুইয়েছেন। আমরা একজন অপারেটরের তথ্যের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করি। এ জন্য আমাদের টুফ্যাক্টর নিরাপত্তাব্যবস্থা রয়েছে। ইউএস মোবাইল সার্ভিস কোন কোন স্টেটে রয়েছে, জানতে চাইলে মুশফিকুর রহমান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রজুড়েই আমাদের সার্ভিস রয়েছে। আমরা যে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করি, তা সব জায়গায় কভার করে। যেসব নেটওয়ার্ক আমরা ব্যবহার করি, এর মধ্যে কোনো একটি যদি অন্য কোনো স্টেটে না থাকে, নেটওয়ার্ক প্রপারলি না পায় অথবা সার্ভিস ভালো না পায়, তখন গ্রাহক চাইলে আমরা নেটওয়ার্কটি পরিবর্তন করে দিই। তাই গ্রাহক আমেরিকার যেখানেই থাকুন না কেন, তার সেবা পেতে কোনো সমস্যা হবে না। আমাদের টেলি পোর্টালও রয়েছে। টেলি পোর্টালের মাধ্যমেও আমরা নেটওয়ার্ক চেঞ্জ করতে পারি।
খুচরা বিক্রির জন্য আপনাদের কোনো দোকান আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা এখনো কোনো রিটেইল স্টোর নিইনি। এটি নেওয়ার পরিকল্পনা চলছে। আমরা জ্যাকসন হাইটসে আউটলেট নেব। এতে কিছু সুবিধা আছে। তা হলো এখন আমরা একটি সিমকার্ড পাঠানোর জন্য ৮ ডলার খরচ করছি। আউটলেট চালু হলে এই খরচ আমরা কমিয়ে আনতে পারব। পাশাপাশি মানুষ দোকানে গিয়ে পছন্দসই প্যাকেজ নিতে পারবে। গ্রাহকেরাও যখন তখন দোকানে আসতে পারবেন। অনেক সময় মানুষ চলতি পথেও সেখান থেকে সেবা নিতে পারবেন।
মুশফিকুর রহমান জানান, ২০১৫ সালে ইউএস মোবাইলের যাত্রা শুরু হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ খাট্টাক। তিনি এ দেশে এসেছিলেন একজন ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট হিসেবে। এখানে আসার পর তিনি একজন স্টুডেন্ট হিসেবে একটি খ্যাতনামা কোম্পানির মোবাইল নিতে গিয়ে বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হন। প্রথমত, একজন স্টুডেন্টের সোশ্যাল সিকিউরিটি নম্বর নেই। ক্রেডিটও চেক করে। তার তো কোনো ক্রেডিটও থাকে না। এ ছাড়া বিলও অনেক বেশি। অত বিল দিতেও পারে না অনেকেই। ফলে তিনি চিন্তা করেন, এই অবস্থা থেকে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের মুক্তি দেওয়া প্রয়োজন। সেই হিসেবে তিনি ইউএস মোবাইল ফোন কোম্পানি চালু করেন। এর পর থেকে কোম্পানিটির পথচলা অব্যাহত আছে। মাত্র কয়েকজনকে নিয়ে শুরু হয়েছিল এই কোম্পানির যাত্রা। এখন অনেক মানুষ কাজ করে। এখানে কাজ করা ব্যক্তিদের বেশির ভাগই খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা। পাশাপাশি কাস্টমার কেয়ারেও রয়েছে অত্যন্ত দক্ষ টিম, যারা গ্রাহককে সেবা দিয়ে থাকে গুণগত মান ধরে রেখেই। তারা ইংরেজি, বাংলা, হিন্দি, উর্দুসহ বিভিন্ন ভাষা জানে।
তিনি বলেন, আমাদের ৮ ডলারের প্যাকেজের পাশাপাশি ১৭.৫০, ২২.৫০ এবং ৩২.৫০ ডলারের প্যাকেজ রয়েছে। ল্যান্ড ফোন প্যাকেজও আমরা অনেক কম খরচেই দিচ্ছি। এখন বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য আমাদের মোবাইল ফোন ও হোম ফোনের প্যাকেজ অপার করছি। আশা করছি, বাঙালি কমিউনিটির মানুষেরা অন্যান্য প্যাকেজের সঙ্গে আমাদের প্যাকেজগুলো মিলিয়ে দেখলেই দেখতে পারবেন কত কম খরচে কত ভালো সেবা দিয়ে আমরা ফোন দিচ্ছি। তাই সবাইকে বলব, আমাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হোন। ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টরাও সাশ্রয়ী মূল্যে আমাদের ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। ইউএসমোবাইল.কম/বাংলা-তে গিয়েও বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।