ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের ওপর হামলার ঘটনায় উদ্বেগ জানানোয় যুক্তরাষ্ট্রসহ ১১টি দেশ এবং ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ২৬ জুলাই এসব মিশনের প্রধানের কাছে অসন্তোষ প্রকাশ করবে সরকার সরকার। কূটনৈতিক সূত্রের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে প্রথম আলো।
ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের দিন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের ওপর হামলায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস। এরপর ঢাকায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ১১টি দেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাস এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দেয়।
গোয়েন লুইসের এই উদ্বেগ প্রকাশের বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি সরকার। তাই ঢাকায় জাতিসংঘের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক সমন্বয়কারী শেলডন ইয়েটকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে অসন্তোষ প্রকাশ করে সরকার। একইসঙ্গে এ ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য তাকে সতর্ক করা হয়।
তলবের বিষয়ে সে সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন বলেন, “আমি এ বিষয়টি জানি না। কিন্তু জাতিসংঘের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক হলো— তারা আমাদের উন্নয়নের অংশীদার। তারা রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত না।”
তিনি আরও বলেন, “দুনিয়ার বহু জায়গায় লোক মারা যায়। ভারতে প্রায় ৪৮ জন মারা গেছে। বিভিন্ন দেশে মারা যায়। অন্য দেশে যখন লোক মারা যায়, তখন কি জাতিসংঘ টুইট করে? আমাকে সেই দৃষ্টান্ত আগে দেখাক।”
বিভিন্ন বিষয়ে অসন্তুষ্ট হয়ে বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের তলবের বিষয়টি কূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। বাংলাদেশ আগেও নানা ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের তলব করেছে। তবে জাতিসংঘের কোনো প্রতিনিধিকে তলব করে অসন্তোষ প্রকাশের ঘটনা সাম্প্রতিক সময়ে ঘটেনি।
ঠিকানা/এম
ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের দিন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের ওপর হামলায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস। এরপর ঢাকায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ১১টি দেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূতাবাস এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দেয়।
গোয়েন লুইসের এই উদ্বেগ প্রকাশের বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি সরকার। তাই ঢাকায় জাতিসংঘের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক সমন্বয়কারী শেলডন ইয়েটকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে অসন্তোষ প্রকাশ করে সরকার। একইসঙ্গে এ ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য তাকে সতর্ক করা হয়।
তলবের বিষয়ে সে সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন বলেন, “আমি এ বিষয়টি জানি না। কিন্তু জাতিসংঘের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক হলো— তারা আমাদের উন্নয়নের অংশীদার। তারা রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত না।”
তিনি আরও বলেন, “দুনিয়ার বহু জায়গায় লোক মারা যায়। ভারতে প্রায় ৪৮ জন মারা গেছে। বিভিন্ন দেশে মারা যায়। অন্য দেশে যখন লোক মারা যায়, তখন কি জাতিসংঘ টুইট করে? আমাকে সেই দৃষ্টান্ত আগে দেখাক।”
বিভিন্ন বিষয়ে অসন্তুষ্ট হয়ে বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের তলবের বিষয়টি কূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। বাংলাদেশ আগেও নানা ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের তলব করেছে। তবে জাতিসংঘের কোনো প্রতিনিধিকে তলব করে অসন্তোষ প্রকাশের ঘটনা সাম্প্রতিক সময়ে ঘটেনি।
ঠিকানা/এম