
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ নিয়ে এখনই ভাবছেন না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনিছুর রহমান। আজ ২৫ জুলাই (মঙ্গলবার) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব গ্রহণের চার মাস পর নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপে ডাকে। তবে সে সংলাপে অংশ নেয়নি বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো। পরে আরও একবার সংলাপের উদ্যোগ নিয়ে চিঠি পাঠালে সাড়া দেয়নি বিএনপি ও সমমনারা।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের বিষয়ে করা প্রশ্নের জবাবে ইসি আনিছুর রহমান বলেন, ‘সংলাপ নিয়ে ভাবছি না। আমাদের সংলাপের আর প্রয়োজনীয়তা আছে বলে আমি মনে করি না। রাজনৈতিক বিষয় রাজনৈতিকভাবেই সমাধান হবে। রাজনৈতিক বিষয়ে আমাদের এখতিয়ার নেই। আমরা তফসিলসহ অন্যান্য নির্বাচনী প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাব।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা নিয়ে এখনো আলোচনা হয়নি জানিয়ে আনিছুর বলেন, ‘অক্টোবরে তফসিল হবে কি না জানি না। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে বা ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে যদি নির্বাচন করি তাহলে ৪৫ দিন আগেই করতে হবে।’
নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘তারা কী করবে? আমাদের ঘেরাও করলে ঘেরাও হয়ে বসে থাকব। বিচলিত হব না। সারা দেশেই তো রাজনৈতিক কার্যক্রম চলছে। স্বাভাবিক কার্যক্রমও চলছে। হয়তো সাধারণ মানুষের কষ্ট হবে, চলাচলের সমস্যা হবে।’
ইসি আনিছুর রহমান বলেন, ‘তাদের (গণঅধিকার পরিষদ) ক্ষোভ থাকতেই পারে। কমিশন ঘেরাও করার অধিকারও তাদের আছে। করুক। যদি কেউ ঘেরাও করে আমরা ঘেরাও হয়ে থাকব, অসুবিধা নেই।’
ঠিকানা/এম
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের বিষয়ে করা প্রশ্নের জবাবে ইসি আনিছুর রহমান বলেন, ‘সংলাপ নিয়ে ভাবছি না। আমাদের সংলাপের আর প্রয়োজনীয়তা আছে বলে আমি মনে করি না। রাজনৈতিক বিষয় রাজনৈতিকভাবেই সমাধান হবে। রাজনৈতিক বিষয়ে আমাদের এখতিয়ার নেই। আমরা তফসিলসহ অন্যান্য নির্বাচনী প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাব।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা নিয়ে এখনো আলোচনা হয়নি জানিয়ে আনিছুর বলেন, ‘অক্টোবরে তফসিল হবে কি না জানি না। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে বা ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে যদি নির্বাচন করি তাহলে ৪৫ দিন আগেই করতে হবে।’
নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘তারা কী করবে? আমাদের ঘেরাও করলে ঘেরাও হয়ে বসে থাকব। বিচলিত হব না। সারা দেশেই তো রাজনৈতিক কার্যক্রম চলছে। স্বাভাবিক কার্যক্রমও চলছে। হয়তো সাধারণ মানুষের কষ্ট হবে, চলাচলের সমস্যা হবে।’
ইসি আনিছুর রহমান বলেন, ‘তাদের (গণঅধিকার পরিষদ) ক্ষোভ থাকতেই পারে। কমিশন ঘেরাও করার অধিকারও তাদের আছে। করুক। যদি কেউ ঘেরাও করে আমরা ঘেরাও হয়ে থাকব, অসুবিধা নেই।’
ঠিকানা/এম