আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণ শেখ হাসিনার উন্নয়নের সঙ্গী হিসেবে আছে। দ্রব্যমূল্যের কারণে মানুষ কিছুটা দুঃখ-কষ্টে আছে। এরপরও শেখ হাসিনার সততা ও পরিশ্রমের প্রতি জনগণের আস্থা রয়েছে। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে সহযোগী সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আজ ২৫ জুলাই (মঙ্গলবার) দুপুরে ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের শোকের মাসের কর্মসূচিও যখন আমরা নিতে যাই তখনও বিএনপি ও তার দোসরাতো বলেই, কিছু মিডিয়াও এসব পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি বলে প্রচার করে। শোকের মাসেও কি আমরা পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি করতে যাচ্ছি? আমরা তো বলেছি আগামী নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকব। ২৪ থেকে ২৭, ২৭ থেকে ৩০ এটা আমাদের সুবিধার ব্যাপার। আপনারা ডেকেছেন মহাসমাবেশ আর আমাদেরটা হলো তারুণ্যের সমাবেশ। তারুণ্যের যাত্রা। এখানে পাল্টাপাল্টি হলো কি করে? কোথায় পাল্টাপাল্টি হলো?
তিনি আরও বলেন, কি কারণে আমরা সংঘাত করব? সংঘাত তারাই করে যারা দুর্বল, তাদের কোনো সমর্থক নেই। আমরা সংঘাত করতে যাব কেন?
এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ ফারুক খান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মহিউদ্দিন জালাল, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম নাদাল চৌধুরী, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঠিকানা/এসআর
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে সহযোগী সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আজ ২৫ জুলাই (মঙ্গলবার) দুপুরে ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের শোকের মাসের কর্মসূচিও যখন আমরা নিতে যাই তখনও বিএনপি ও তার দোসরাতো বলেই, কিছু মিডিয়াও এসব পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি বলে প্রচার করে। শোকের মাসেও কি আমরা পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি করতে যাচ্ছি? আমরা তো বলেছি আগামী নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকব। ২৪ থেকে ২৭, ২৭ থেকে ৩০ এটা আমাদের সুবিধার ব্যাপার। আপনারা ডেকেছেন মহাসমাবেশ আর আমাদেরটা হলো তারুণ্যের সমাবেশ। তারুণ্যের যাত্রা। এখানে পাল্টাপাল্টি হলো কি করে? কোথায় পাল্টাপাল্টি হলো?
তিনি আরও বলেন, কি কারণে আমরা সংঘাত করব? সংঘাত তারাই করে যারা দুর্বল, তাদের কোনো সমর্থক নেই। আমরা সংঘাত করতে যাব কেন?
এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ ফারুক খান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মহিউদ্দিন জালাল, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম নাদাল চৌধুরী, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঠিকানা/এসআর