আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (এআই) প্রযুক্তি খাতের উন্নয়ন ও গবেষণার জন্য সাড়ে ৭ লাখ ডলারের তহবিল পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কম্পিউটার বিজ্ঞানী শেখ রিফায়াত ডায়ান সৃজন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় স্ট্যানফোর্ড থেকে ২০২৩ সালে কম্পিউটার বিজ্ঞানে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন।
বাংলাদেশের জাতীয় ক্রীড়াবিদ ও একাধিকবার ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়ন কামরুন নাহার ডানা এবং আরেক জাতীয় ক্রীড়াবিদ ও ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়ন প্রকৌশলী শেখ আবুল হাশেমের একমাত্র ছেলে শেখ রিফায়াত ডায়ান সৃজন ২০১৮ সালে উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে আসেন। বাংলাদেশে তিনি লেখাপড়া করেছেন সেন্ট জোসেফ স্কুলে।
যুক্তরাষ্ট্রে লেখাপড়া শেষ করে শেখ রিফায়াত ডায়ান সৃজনের ইচ্ছা জাগে এ দেশেই তিনি নিজে একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করবেন। এজন্য সঙ্গে নেন স্ট্যানফোর্ড থেকে গ্র্যাজুয়েশন করা দুই তরুণ বিজ্ঞানী সোফিয়া হে এবং ঝিঝুও ঝি। তারা দুজনই চীনা বংশোদ্ভূত।
শেখ রিফায়াত ডায়ান সৃজন জানান, লেখাপড়া শেষ করে তিন বন্ধু মিলে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (এআই) প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। বিশেষ করে কমিক সিরিজ ফটো এবং ভিডিও তৈরির ওপর গবেষণা করেন তারা। এ কাজে তিন বন্ধু সফলও হয়েছেন। বর্তমানে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি ছবি বা একটি ভিডিও সম্পাদনা করা যায়। কিন্তু তাদের এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে এআই কমিক সিরিজ ফটো বা ফটোবুক এবং এনিমেশন ভিডিও তৈরি করা যাবে, যা এআই প্রযুক্তির আগামী সংস্করণ বলা যায়।
স্ট্যানফোর্ড গ্র্যাজুয়েট সৃজন আরো জানান, এ কাজের জন্য তারা যুক্তরাষ্ট্রের জায়ান্ট ভেঞ্চার কোম্পানি অ্যান্ড্রেসেন হরোউইজ থেকে প্রাথমিকভাবে ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার তহবিল পেয়েছেন। এই কোম্পানিটি ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামকেও শুরুতে ফান্ডিং করেছিল।
সৃজনের মতে, এআই আগামীর প্রযুক্তি। এই খাতের উন্নয়নে সারা বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বর্তমানে প্রতিযোগিতা চলছে। দুই দেশের ভেঞ্চার কোম্পানিগুলো উদ্যোক্তাদের তহবিল দিচ্ছে এ খাতে গবেষণায়। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের অবারিত সুযোগ রয়েছে এআই প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণার। তারাও এ সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেন। এআই প্রযুক্তির নতুন নতুন উদ্ভাবন বা প্রজেক্ট জমা দিয়ে মোটা অংকের তহবিল পেতে পারেন তারা।
শেখ রিফায়াত ডায়ান সৃজনের জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। এক ভাই ও এক বোনের মধ্যে সৃজন ছোট। তাদের গ্রামের বাড়ি খুলনায়। বর্তমানে বসবাস করছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়।
কম্পিউটার বিজ্ঞানী ছাড়াও সৃজনের আরো কিছু গুণ রয়েছে। তিনি একজন আন্তর্জাতিক বিতার্কিক। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন পর্যায়ে বিতর্ক প্রযোগিতায় অংশ নিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশের জাতীয় ক্রীড়াবিদ ও একাধিকবার ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়ন কামরুন নাহার ডানা এবং আরেক জাতীয় ক্রীড়াবিদ ও ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়ন প্রকৌশলী শেখ আবুল হাশেমের একমাত্র ছেলে শেখ রিফায়াত ডায়ান সৃজন ২০১৮ সালে উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে আসেন। বাংলাদেশে তিনি লেখাপড়া করেছেন সেন্ট জোসেফ স্কুলে।
যুক্তরাষ্ট্রে লেখাপড়া শেষ করে শেখ রিফায়াত ডায়ান সৃজনের ইচ্ছা জাগে এ দেশেই তিনি নিজে একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করবেন। এজন্য সঙ্গে নেন স্ট্যানফোর্ড থেকে গ্র্যাজুয়েশন করা দুই তরুণ বিজ্ঞানী সোফিয়া হে এবং ঝিঝুও ঝি। তারা দুজনই চীনা বংশোদ্ভূত।
শেখ রিফায়াত ডায়ান সৃজন জানান, লেখাপড়া শেষ করে তিন বন্ধু মিলে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (এআই) প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। বিশেষ করে কমিক সিরিজ ফটো এবং ভিডিও তৈরির ওপর গবেষণা করেন তারা। এ কাজে তিন বন্ধু সফলও হয়েছেন। বর্তমানে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি ছবি বা একটি ভিডিও সম্পাদনা করা যায়। কিন্তু তাদের এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে এআই কমিক সিরিজ ফটো বা ফটোবুক এবং এনিমেশন ভিডিও তৈরি করা যাবে, যা এআই প্রযুক্তির আগামী সংস্করণ বলা যায়।
স্ট্যানফোর্ড গ্র্যাজুয়েট সৃজন আরো জানান, এ কাজের জন্য তারা যুক্তরাষ্ট্রের জায়ান্ট ভেঞ্চার কোম্পানি অ্যান্ড্রেসেন হরোউইজ থেকে প্রাথমিকভাবে ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার তহবিল পেয়েছেন। এই কোম্পানিটি ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামকেও শুরুতে ফান্ডিং করেছিল।
সৃজনের মতে, এআই আগামীর প্রযুক্তি। এই খাতের উন্নয়নে সারা বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বর্তমানে প্রতিযোগিতা চলছে। দুই দেশের ভেঞ্চার কোম্পানিগুলো উদ্যোক্তাদের তহবিল দিচ্ছে এ খাতে গবেষণায়। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের অবারিত সুযোগ রয়েছে এআই প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণার। তারাও এ সুযোগটি কাজে লাগাতে পারেন। এআই প্রযুক্তির নতুন নতুন উদ্ভাবন বা প্রজেক্ট জমা দিয়ে মোটা অংকের তহবিল পেতে পারেন তারা।
শেখ রিফায়াত ডায়ান সৃজনের জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। এক ভাই ও এক বোনের মধ্যে সৃজন ছোট। তাদের গ্রামের বাড়ি খুলনায়। বর্তমানে বসবাস করছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়।
কম্পিউটার বিজ্ঞানী ছাড়াও সৃজনের আরো কিছু গুণ রয়েছে। তিনি একজন আন্তর্জাতিক বিতার্কিক। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন পর্যায়ে বিতর্ক প্রযোগিতায় অংশ নিয়েছেন তিনি।