একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষ
পাক-হানাদার বাহিনীকে পরাজয়ের লক্ষ-
যিনিই ছিলেন যুদ্ধপতি, প্রধান সেনাপতি
অদম্য এক সাহসী আর পূণ্যভূমির জ্যোতি,
তিনিই মহান সেনানায়ক, ওসমানী যার নাম—
দাম দিয়ে যার যায় না কেনা নামের সে সুনাম।
নামের সঙ্গে মোহর বাঁধা— বিশাল বঙ্গবীর,
পূণ্যভূমি সিলেট ছিলো পৈতৃকবাস, নীড়।
উনিশশত আঠেরো তে সেপ্টেম্বর এক-এ,
জন্ম নেয়া সেই শিশুটিই লাল ইতিহাস লেখে।
উনিশশত উনচল্লিশ— সৈন্যদলে যোগ
বৃটিশ-ভারত বিশ্বযুদ্ধে— তারুণ্যে সংযোগ।
পাক বাহিনীর পদে থেকেই বাড়িয়ে কনটেন্ট
এম এ গণির সঙ্গে গড়েন ‘বেঙ্গল রেজিমেন্ট’।
বাংলা জয়ের বীজ বুনেছেন, নিলেন অবসর,
রাজনীতিতে নাম লেখালেন— আর্মি গুণধর।
হাঁক দিয়ে যায় উনসত্তর, সত্তরে জয় ভোটে,
জনপ্রতিনিধি হলেন— নৌকা সমতটে।
রায় পেলেও নেই ক্ষমতা, পাক হানাদার দুষ্ট
বীর জনতা বাঙালি সব বিপ্লবী ও রুষ্ট।
বঙ্গবন্ধু কারাগারে, ওসমানীরা দীপ্ত
শান্তিকামী বিশ্ব তখন রক্ত-খুনে ক্ষিপ্ত।
পাক হানাদার অস্ত্রে শাসন, দেশ স্বাধীনের মন্ত্রে—
ওসমানী ফের হাত রেখেছেন— যুদ্ধে জেতার যন্ত্রে।
চার এপ্রিলে হবিগঞ্জের তেলিয়া পাড়া, বীর,
একাত্তরের যুদ্ধ নিয়ে অংক হলো থির—
প্রধান সেনা হলেন তিনি— এমএজি ওসমানী,
ন’মাস যিনি টেনেছিলেন যুদ্ধ নামের ঘানি।
স্বাধীনতার সফলতায় অদম্য এক বীর
একজীবনে অকৃতদার, গোঁফ-শোভা গম্ভীর।
ঊনিশশতো চুরাশিতে ফেব্রুয়ারির ষোলো-
দেশ-কাঁপানো সেই মহানের দেহাবসান হলো।
যদিও জানি, মৃত্যুতে তাঁর নাম হবে না গত,
ওসমানী এক দেশ-পতাকা, উদ্যত জাগ্রত।
পাক-হানাদার বাহিনীকে পরাজয়ের লক্ষ-
যিনিই ছিলেন যুদ্ধপতি, প্রধান সেনাপতি
অদম্য এক সাহসী আর পূণ্যভূমির জ্যোতি,
তিনিই মহান সেনানায়ক, ওসমানী যার নাম—
দাম দিয়ে যার যায় না কেনা নামের সে সুনাম।
নামের সঙ্গে মোহর বাঁধা— বিশাল বঙ্গবীর,
পূণ্যভূমি সিলেট ছিলো পৈতৃকবাস, নীড়।
উনিশশত আঠেরো তে সেপ্টেম্বর এক-এ,
জন্ম নেয়া সেই শিশুটিই লাল ইতিহাস লেখে।
উনিশশত উনচল্লিশ— সৈন্যদলে যোগ
বৃটিশ-ভারত বিশ্বযুদ্ধে— তারুণ্যে সংযোগ।
পাক বাহিনীর পদে থেকেই বাড়িয়ে কনটেন্ট
এম এ গণির সঙ্গে গড়েন ‘বেঙ্গল রেজিমেন্ট’।
বাংলা জয়ের বীজ বুনেছেন, নিলেন অবসর,
রাজনীতিতে নাম লেখালেন— আর্মি গুণধর।
হাঁক দিয়ে যায় উনসত্তর, সত্তরে জয় ভোটে,
জনপ্রতিনিধি হলেন— নৌকা সমতটে।
রায় পেলেও নেই ক্ষমতা, পাক হানাদার দুষ্ট
বীর জনতা বাঙালি সব বিপ্লবী ও রুষ্ট।
বঙ্গবন্ধু কারাগারে, ওসমানীরা দীপ্ত
শান্তিকামী বিশ্ব তখন রক্ত-খুনে ক্ষিপ্ত।
পাক হানাদার অস্ত্রে শাসন, দেশ স্বাধীনের মন্ত্রে—
ওসমানী ফের হাত রেখেছেন— যুদ্ধে জেতার যন্ত্রে।
চার এপ্রিলে হবিগঞ্জের তেলিয়া পাড়া, বীর,
একাত্তরের যুদ্ধ নিয়ে অংক হলো থির—
প্রধান সেনা হলেন তিনি— এমএজি ওসমানী,
ন’মাস যিনি টেনেছিলেন যুদ্ধ নামের ঘানি।
স্বাধীনতার সফলতায় অদম্য এক বীর
একজীবনে অকৃতদার, গোঁফ-শোভা গম্ভীর।
ঊনিশশতো চুরাশিতে ফেব্রুয়ারির ষোলো-
দেশ-কাঁপানো সেই মহানের দেহাবসান হলো।
যদিও জানি, মৃত্যুতে তাঁর নাম হবে না গত,
ওসমানী এক দেশ-পতাকা, উদ্যত জাগ্রত।