আমি নিরুত্তরের উত্তর খুঁজেছি,
তোমার বিগলিত মনের আবাসে!
একদিন প্রেম শব্দটা,
কখনো দেবদাস,
কখনো রবীন্দ্রনাথের অমিত বানিয়ে রাখবে কি কাছে?
তুমি বিস্ময়গুলোকে নিরুত্তর দিয়ো না...
লাবণ্য,
তোমাকে সে, খুঁজতে খুঁজতে
মকড়সার জালে...
তার প্রেম আটকে গেছে!
সে কবরের সম্মুখে দাঁড়িয়ে কাঁদে,
একদিন যার প্রতিশ্রুতিতে
সে, বারবার ছুটে আসত,
ওই দূরের মোহন বাঁশির সুরে!
তুমি নিরুত্তর দিয়ো না লাবণ্য,
যার কলমের কালির শব্দ ফুরিয়ে গেছে!
একদিকে সে, পাতার পর পাতা ছিঁড়ে,
বোঝাতে চাইত, তার উত্তর তোমাকে!
আজ সেই কবরখানায়,
কেন তোমার নিরুত্তর কাঁদছে?
এখনো সে, দেবদাস হতে চায় না,
নয়তো, রবীন্দ্রনাথে সেই অমিত হতে!
প্রতিদিন, প্রতিরাত, সে তোমার কাছে ছুটছে,
একটা নিরুত্তরের উত্তর...
শুধু তোমার জন্য
গোছানো রয়েছে...
তোমার পঙ্্ক্তির অশ্রু ঝরানো কবরে!
তোমার বিগলিত মনের আবাসে!
একদিন প্রেম শব্দটা,
কখনো দেবদাস,
কখনো রবীন্দ্রনাথের অমিত বানিয়ে রাখবে কি কাছে?
তুমি বিস্ময়গুলোকে নিরুত্তর দিয়ো না...
লাবণ্য,
তোমাকে সে, খুঁজতে খুঁজতে
মকড়সার জালে...
তার প্রেম আটকে গেছে!
সে কবরের সম্মুখে দাঁড়িয়ে কাঁদে,
একদিন যার প্রতিশ্রুতিতে
সে, বারবার ছুটে আসত,
ওই দূরের মোহন বাঁশির সুরে!
তুমি নিরুত্তর দিয়ো না লাবণ্য,
যার কলমের কালির শব্দ ফুরিয়ে গেছে!
একদিকে সে, পাতার পর পাতা ছিঁড়ে,
বোঝাতে চাইত, তার উত্তর তোমাকে!
আজ সেই কবরখানায়,
কেন তোমার নিরুত্তর কাঁদছে?
এখনো সে, দেবদাস হতে চায় না,
নয়তো, রবীন্দ্রনাথে সেই অমিত হতে!
প্রতিদিন, প্রতিরাত, সে তোমার কাছে ছুটছে,
একটা নিরুত্তরের উত্তর...
শুধু তোমার জন্য
গোছানো রয়েছে...
তোমার পঙ্্ক্তির অশ্রু ঝরানো কবরে!