সামারের ছুটি শেষ হয়ে আসছে। কয়েক দিন পরই শুরু হয়ে যাচ্ছে নতুন স্কুল সেশন। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস শুরু হবে। নিউইয়র্ক সিটির পাবলিক স্কুলগুলোর ক্লাস শুরু হবে ৫ সেপ্টেম্বর থেকে। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়-পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বাসায় বাসায় এখন চলছে নতুন ক্লাসে যাওয়ার প্রস্তুতি। সেই হিসেবে চলছে বিভিন্ন স্টেশনারি সামগ্রী, পোশাক-আশাক, স্কুলের ব্যাগসহ প্রয়োজনীয় সব কেনাকাটা। স্কুলের শিক্ষার্থীদের বই কেনা লাগে না। কলেজ শিক্ষার্থীদের অনেকেই বই কেনেন, আবার অনেকেই কেনেন না। কেউ কেউ ইতিমধ্যে বই কিনে ফেলেছেন, যারা কেনেননি তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
জানা গেছে, অনেক অভিভাবকের পক্ষে সন্তানদের জন্য স্কুলসামগ্রী কেনা সম্ভব হয় না। যেসব পরিবার বাচ্চাদের এগুলো কিনে দিতে পারে না, তারা যাতে একটু সহায়তা পায়, সে জন্য কমিউনিটির বিভিন্ন পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা এবং বিভিন্ন বেসরকারি নন-প্রফিট অর্গানাইজেশন স্কুলসামগ্রী বিতরণ করে থাকে। যদিও সব পরিবারের কাছে এগুলো পৌঁছায় না। অনেকে আবার প্রয়োজন থাকলেও লজ্জা ও সংকোচের কারণে লাইনে দাঁড়িয়ে স্কুলসামগ্রী নিতে চান না। তবে যারা যান, তারা প্রতিবছরই এ ধরনের সহযোগিতা পেয়ে আসছেন। যে পরিবারের তিনজন সদস্য স্কুলে যায়, তারা অন্তত এই খাতের খরচ থেকে রেহাই পায়।
এদিকে আগামী ১ সেপ্টেম্বর মজুমদার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থীর মধ্যে স্কুলসামগ্রী ও স্টেশনারি সামগ্রী বিতরণ করা হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন নন-প্রফিট অর্গানাইজেশন ২৮ আগস্ট বুধবার বেলা বারোটা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত স্কুলসামগ্রী বিতরণ করবে। কুইন্স পাবলিক লাইব্রেরির উদ্যোগে কুইন্সের নর্থ ফরেস্ট পার্ক মেট্রোপলিটন অ্যাভিনিউতে, কুইন্স ডিএ অফিসের উদ্যোগে এবং গ্রেস মেংসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে স্কুল স্টেশনারি ও স্কুলসামগ্রী বিতরণ করা হবে। ব্যাকপ্যাকে যেসব জিনিস দেওয়া হবে, এর মধ্যে থাকছে বাকপ্যাকস, ফোল্ডার্স, নোটবুকস, পেন্সিলসহ বিভিন্ন জিনিস। এ বিষয়ে মোহাম্মদ এন মজুমদার বলেন, মজুমদার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আমরা বিগত আট বছর ধরে স্কুলসামগ্রী বিতরণ করে আসছি। এবার আমরা অনুষ্ঠানটি করছি ব্রঙ্কসের পার্কচেস্টারে ওয়েচেস্টার ৮৮ অ্যাভিনিউতে। মোবাইল ফোন কোম্পানি রিভারটেল আমাদের অনুষ্ঠানে অংশ নেবে এবং সেখানে ৫০০ জনকে ফ্রি সিম দেওয়া হবে। তিনি বলেন, স্কুলসামগ্রী বিতরণের পাশাপাশি খাওয়াদাওয়াসহ বিভিন্ন খেলাধুলার ব্যবস্থা থাকবে।
কাজী আশরাফ হোসেন নয়ন জানান, স্ট্যাটেন আইল্যান্ড লায়ন ক্লাবের উদ্যোগে আগামী ৩০ আগস্ট বেলা সোয়া দুইটায় রিচমন্ড রোড এলাকায় ম্যাপেল উডের সামনে স্কুলসামগ্রী বিতরণ করা হবে। সেখানে স্কুল ব্যাগস গিভওয়ে প্রোগ্রামের অধীনে স্কুলসামগ্রী দেওয়া হবে। কমিউনিটির অভিভাবকদের মধ্যে যাদের স্কুলসামগ্রী প্রয়োজন, তারা আগেভাগেই কাজী হোসেন ও প্রফেসর মোহাম্মদ আলাউদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
জানা গেছে, অনেক অভিভাবকের পক্ষে সন্তানদের জন্য স্কুলসামগ্রী কেনা সম্ভব হয় না। যেসব পরিবার বাচ্চাদের এগুলো কিনে দিতে পারে না, তারা যাতে একটু সহায়তা পায়, সে জন্য কমিউনিটির বিভিন্ন পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা এবং বিভিন্ন বেসরকারি নন-প্রফিট অর্গানাইজেশন স্কুলসামগ্রী বিতরণ করে থাকে। যদিও সব পরিবারের কাছে এগুলো পৌঁছায় না। অনেকে আবার প্রয়োজন থাকলেও লজ্জা ও সংকোচের কারণে লাইনে দাঁড়িয়ে স্কুলসামগ্রী নিতে চান না। তবে যারা যান, তারা প্রতিবছরই এ ধরনের সহযোগিতা পেয়ে আসছেন। যে পরিবারের তিনজন সদস্য স্কুলে যায়, তারা অন্তত এই খাতের খরচ থেকে রেহাই পায়।
এদিকে আগামী ১ সেপ্টেম্বর মজুমদার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থীর মধ্যে স্কুলসামগ্রী ও স্টেশনারি সামগ্রী বিতরণ করা হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন নন-প্রফিট অর্গানাইজেশন ২৮ আগস্ট বুধবার বেলা বারোটা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত স্কুলসামগ্রী বিতরণ করবে। কুইন্স পাবলিক লাইব্রেরির উদ্যোগে কুইন্সের নর্থ ফরেস্ট পার্ক মেট্রোপলিটন অ্যাভিনিউতে, কুইন্স ডিএ অফিসের উদ্যোগে এবং গ্রেস মেংসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে স্কুল স্টেশনারি ও স্কুলসামগ্রী বিতরণ করা হবে। ব্যাকপ্যাকে যেসব জিনিস দেওয়া হবে, এর মধ্যে থাকছে বাকপ্যাকস, ফোল্ডার্স, নোটবুকস, পেন্সিলসহ বিভিন্ন জিনিস। এ বিষয়ে মোহাম্মদ এন মজুমদার বলেন, মজুমদার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আমরা বিগত আট বছর ধরে স্কুলসামগ্রী বিতরণ করে আসছি। এবার আমরা অনুষ্ঠানটি করছি ব্রঙ্কসের পার্কচেস্টারে ওয়েচেস্টার ৮৮ অ্যাভিনিউতে। মোবাইল ফোন কোম্পানি রিভারটেল আমাদের অনুষ্ঠানে অংশ নেবে এবং সেখানে ৫০০ জনকে ফ্রি সিম দেওয়া হবে। তিনি বলেন, স্কুলসামগ্রী বিতরণের পাশাপাশি খাওয়াদাওয়াসহ বিভিন্ন খেলাধুলার ব্যবস্থা থাকবে।
কাজী আশরাফ হোসেন নয়ন জানান, স্ট্যাটেন আইল্যান্ড লায়ন ক্লাবের উদ্যোগে আগামী ৩০ আগস্ট বেলা সোয়া দুইটায় রিচমন্ড রোড এলাকায় ম্যাপেল উডের সামনে স্কুলসামগ্রী বিতরণ করা হবে। সেখানে স্কুল ব্যাগস গিভওয়ে প্রোগ্রামের অধীনে স্কুলসামগ্রী দেওয়া হবে। কমিউনিটির অভিভাবকদের মধ্যে যাদের স্কুলসামগ্রী প্রয়োজন, তারা আগেভাগেই কাজী হোসেন ও প্রফেসর মোহাম্মদ আলাউদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।