যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির অনেক নেতা আছেন যাদের নেতৃত্ব গুণাবলী রয়েছে। দেশে থাকলে তারা দলের শীর্ষস্থানীয় পদেও অধিষ্ঠিত হতে পারতেন। কিন্তু এই প্রবাসে রাজনীতি করার কারণে নিজ দলের কেন্দ্রীয় যে কোনো নেতা বা হাইকমান্ডের কাছে তারা পাত্তা পাচ্ছেন না। এমনকী কারো মাধ্যম ছাড়া হাইকমান্ডের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতারা যোগাযোগ করতে পারেন না।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির একাথিক সিনিয়র নেতার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে কবে কথা হয়েছে। জবাবে সবাই বলেছেন- সরাসরি কোনো কথা হয়নি। তবে বিভিন্ন মাধ্যমে বিভিন্ন সময় দিক নির্দেশনা এসেছে। সেই নির্দেশনা কতটুকু সত্যি ছিল, জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির ওই নেতারা দাবি করেন, আন্দোলনের ব্যাপারে দিকনির্দেশনা এসেছে, এটা সত্যি। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি নেই, কমিটি কেন দেওয়া হচ্ছে না সে ব্যাপারে শতবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও হাইকমান্ড থেকে সরাসরি কোনো নির্দেশনা বা আশার বাণী শোনা যায়নি। ফলে গত প্রায় এক দশকের বেশী সময় কমিটি না থাকলেও বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত নেতা-কর্মীদের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কার্যক্রম চলে আসছে।
এদিকে ১ সেপ্টেম্বর বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির ব্যানারে বড় কোনো কর্মসূচি নেই। নিউইয়র্ক স্টেট এবং মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর বিএনপি এখনো কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করেনি। তবে মহানগর উত্তরের একজন নেতা জানিয়েছেন, বাংলাদেশে ভয়াবহ বন্যার কারণে ছোট পরিসরে অনুষ্ঠান হতে পারে, যা দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে।
এদিকে সরাসরি যোগাযোগ না থাকলেও দলের হাইকমান্ডের বিরুদ্ধে ক্ষোভ রয়েছে অনেক নেতা-কর্মীর। ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা বলছেন, হাইকমান্ডের কিছু লোক ব্যক্তিস্বার্থে দল পরিচালনা করছেন। এখানে যোগ্যতা আর ত্যাগ বলতে কিছু নেই। চামচা প্রকৃতির নেতাদের তারা মূল্যায়ন করছেন। অর্থের বিনিময়ে অযোগ্যদের বড় বড় পদ দেওয়া হচ্ছে। এভাবে একটি দল চলতে পারে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি নেই। অনেক অযোগ্য ও নিষ্ক্রিয় লোক বড় বড় পদ বাগিয়ে নিচ্ছেন। এ কারণে নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। আর এজন্য তারা হাইকমান্ডকে দায়ী করছেন।
আরেকজন সিনিয়র নেতা ঠিকানাকে বলেন, গত প্রায় এক যুগ ধরে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি নেই। সিনিয়র চারজন নেতাকে কেন্দ্রীয় সদস্য করা হয়েছে। অন্যদিকে বহু অযোগ্য ও নিষ্ক্রিয় নেতাকে প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের পদ-পদবী দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব কারণে ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বাড়ছে। অথচ এই নেতা-কর্মীরাই দলের বিপদে পাশে ছিল। হোয়াইট হাউজ, স্টেট ডিপার্টমেন্ট ও জাতিসংঘের সামনে বছরের পর বছর এমনকী বেরী আবহাওয়ার মধ্যে আন্দোলন করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির একাথিক সিনিয়র নেতার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে কবে কথা হয়েছে। জবাবে সবাই বলেছেন- সরাসরি কোনো কথা হয়নি। তবে বিভিন্ন মাধ্যমে বিভিন্ন সময় দিক নির্দেশনা এসেছে। সেই নির্দেশনা কতটুকু সত্যি ছিল, জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির ওই নেতারা দাবি করেন, আন্দোলনের ব্যাপারে দিকনির্দেশনা এসেছে, এটা সত্যি। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি নেই, কমিটি কেন দেওয়া হচ্ছে না সে ব্যাপারে শতবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও হাইকমান্ড থেকে সরাসরি কোনো নির্দেশনা বা আশার বাণী শোনা যায়নি। ফলে গত প্রায় এক দশকের বেশী সময় কমিটি না থাকলেও বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত নেতা-কর্মীদের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কার্যক্রম চলে আসছে।
এদিকে ১ সেপ্টেম্বর বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির ব্যানারে বড় কোনো কর্মসূচি নেই। নিউইয়র্ক স্টেট এবং মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর বিএনপি এখনো কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করেনি। তবে মহানগর উত্তরের একজন নেতা জানিয়েছেন, বাংলাদেশে ভয়াবহ বন্যার কারণে ছোট পরিসরে অনুষ্ঠান হতে পারে, যা দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে।
এদিকে সরাসরি যোগাযোগ না থাকলেও দলের হাইকমান্ডের বিরুদ্ধে ক্ষোভ রয়েছে অনেক নেতা-কর্মীর। ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা বলছেন, হাইকমান্ডের কিছু লোক ব্যক্তিস্বার্থে দল পরিচালনা করছেন। এখানে যোগ্যতা আর ত্যাগ বলতে কিছু নেই। চামচা প্রকৃতির নেতাদের তারা মূল্যায়ন করছেন। অর্থের বিনিময়ে অযোগ্যদের বড় বড় পদ দেওয়া হচ্ছে। এভাবে একটি দল চলতে পারে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি নেই। অনেক অযোগ্য ও নিষ্ক্রিয় লোক বড় বড় পদ বাগিয়ে নিচ্ছেন। এ কারণে নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। আর এজন্য তারা হাইকমান্ডকে দায়ী করছেন।
আরেকজন সিনিয়র নেতা ঠিকানাকে বলেন, গত প্রায় এক যুগ ধরে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির কমিটি নেই। সিনিয়র চারজন নেতাকে কেন্দ্রীয় সদস্য করা হয়েছে। অন্যদিকে বহু অযোগ্য ও নিষ্ক্রিয় নেতাকে প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের পদ-পদবী দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব কারণে ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বাড়ছে। অথচ এই নেতা-কর্মীরাই দলের বিপদে পাশে ছিল। হোয়াইট হাউজ, স্টেট ডিপার্টমেন্ট ও জাতিসংঘের সামনে বছরের পর বছর এমনকী বেরী আবহাওয়ার মধ্যে আন্দোলন করেছেন।