আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগ সংঘাত চায় না। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সংঘাতের সম্ভাবনাও নেই। তবে জনগণের জানমাল রক্ষায় নিরাপত্তা দেবে সরকার।
আজ ২৪ জুলাই (সোমবার) সকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক উপ কমিটির পরিচিতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলন হলো লাঠিসোটা আর পিকনিক পার্টি। আন্দোলনের নামে এ ধরনের লাঠিসোটা কিংবা পিকনিক পার্টি আগেও করেছে তারা। বিএনপির আন্দোলনের স্বপ্ন আবারও গােলাপবাগের মাঠে মারা যাবে।’
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের শক্তিই হলো জনগণ। দেশের সত্তর ভাগ মানুষ শেখ হাসিনাকে সমর্থন করেন।
তিনি আরও বলেন, কিছু ব্যাক্তি বা গোষ্ঠী ক্ষমতায় বসেছে নানা কৌশলে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু বা শেখ হাসিনা ছাড়া আর কে দেশকে নিয়ে ভেবেছেন? বঙ্গবন্ধু দিয়েছেন রাজনৈতিক মুক্তি আর শেখ হাসিনা দিয়েছেন অর্থনৈতিক মুক্তি।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, গত ৪৮ বছরে একটি সাফল্যের নাম শেখ হাসিনা। যার প্রতিটি ক্ষেত্রে জ্ঞানের পরিমাণ ছিলো সর্বোচ্চ। দেশের জন্য সঠিক কাজ গুলো করেছেন শেখ হাসিনা যার লেগাসির মৃত্যু নেই।
তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সবচেয়ে বেশি অবদান যার সে সজিব ওয়াজেদ জয়। তিনি নিরবে নিভৃতে বিপ্লব করেছেন। তিনি আসেন নীরবে, চলে যান নিঃশব্দে। আত্মপ্রচারে তিনি নিমগ্ন নন।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ছাত্র রাজনীতির সৌন্দর্য হারিয়ে গেছে, এর সুদিন ফিরিয়ে আনতে হবে। নেতৃত্বের জন্য প্রয়োজন উপস্থিত বুদ্ধিমত্তা।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং শিক্ষা উপ-কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে পরিচিতি সভা সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাঁপা।
ঠিকানা/এসআর
আজ ২৪ জুলাই (সোমবার) সকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক উপ কমিটির পরিচিতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলন হলো লাঠিসোটা আর পিকনিক পার্টি। আন্দোলনের নামে এ ধরনের লাঠিসোটা কিংবা পিকনিক পার্টি আগেও করেছে তারা। বিএনপির আন্দোলনের স্বপ্ন আবারও গােলাপবাগের মাঠে মারা যাবে।’
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের শক্তিই হলো জনগণ। দেশের সত্তর ভাগ মানুষ শেখ হাসিনাকে সমর্থন করেন।
তিনি আরও বলেন, কিছু ব্যাক্তি বা গোষ্ঠী ক্ষমতায় বসেছে নানা কৌশলে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু বা শেখ হাসিনা ছাড়া আর কে দেশকে নিয়ে ভেবেছেন? বঙ্গবন্ধু দিয়েছেন রাজনৈতিক মুক্তি আর শেখ হাসিনা দিয়েছেন অর্থনৈতিক মুক্তি।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, গত ৪৮ বছরে একটি সাফল্যের নাম শেখ হাসিনা। যার প্রতিটি ক্ষেত্রে জ্ঞানের পরিমাণ ছিলো সর্বোচ্চ। দেশের জন্য সঠিক কাজ গুলো করেছেন শেখ হাসিনা যার লেগাসির মৃত্যু নেই।
তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সবচেয়ে বেশি অবদান যার সে সজিব ওয়াজেদ জয়। তিনি নিরবে নিভৃতে বিপ্লব করেছেন। তিনি আসেন নীরবে, চলে যান নিঃশব্দে। আত্মপ্রচারে তিনি নিমগ্ন নন।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ছাত্র রাজনীতির সৌন্দর্য হারিয়ে গেছে, এর সুদিন ফিরিয়ে আনতে হবে। নেতৃত্বের জন্য প্রয়োজন উপস্থিত বুদ্ধিমত্তা।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং শিক্ষা উপ-কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে পরিচিতি সভা সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাঁপা।
ঠিকানা/এসআর