গ্রিসের পর্যটন এলাকা রোডস দ্বীপের বিস্তৃত এলাকায় দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় সময় ২৩ জুলাই দাবানল থেকে বাঁচতে ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মান থেকে ছুটির দিনে বেড়াতে আসা হাজারো পর্যটককে দেখা গেছে বিভিন্ন ফ্লাইটে নিজেদের বাড়ি চলে যাচ্ছেন। যানবাহন না পাওয়ায় অনেককেই দেখা গেছে প্রচণ্ড গরমের মধ্যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা হেঁটে বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন। খবর : এএফপির।
ব্রিটিশ পর্যটক কেলি স্কুইরেল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের হেঁটে গ্রিক দ্বীপের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাতে হবে। তাই এই অসহ্য গরমে ছয় ঘণ্টা ধরে হাঁটছি।’
স্কুইরেল আরও বলেন, ‘শনিবার যখন আমি হোটেল পুলের পাশে বসে ছিলাম তখনই আগুনের শিখা দেখতে পাই। পরে সেখানে পুলিশ এসে আমাদের কিছুক্ষণের জন্য সৈকতে যেতে বলেন। আমরা সৈকতে প্রায় আধা ঘণ্টার মতো বসতে পেরেছি। পরে আগুনের ধোঁয়া বেড়ে যাওয়ায় আমাদের হোটেল ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছে।’
দেশটির দক্ষিণ দ্বীপে টানা ষষ্ঠ দিনের দাবানলের কারণে প্রচণ্ড গরমে কেলি স্কুইরেলের মতো হাজারো পর্যটক বাড়ি চলে যাচ্ছেন।
ঠিকানা/এম
ব্রিটিশ পর্যটক কেলি স্কুইরেল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের হেঁটে গ্রিক দ্বীপের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাতে হবে। তাই এই অসহ্য গরমে ছয় ঘণ্টা ধরে হাঁটছি।’
স্কুইরেল আরও বলেন, ‘শনিবার যখন আমি হোটেল পুলের পাশে বসে ছিলাম তখনই আগুনের শিখা দেখতে পাই। পরে সেখানে পুলিশ এসে আমাদের কিছুক্ষণের জন্য সৈকতে যেতে বলেন। আমরা সৈকতে প্রায় আধা ঘণ্টার মতো বসতে পেরেছি। পরে আগুনের ধোঁয়া বেড়ে যাওয়ায় আমাদের হোটেল ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছে।’
দেশটির দক্ষিণ দ্বীপে টানা ষষ্ঠ দিনের দাবানলের কারণে প্রচণ্ড গরমে কেলি স্কুইরেলের মতো হাজারো পর্যটক বাড়ি চলে যাচ্ছেন।
ঠিকানা/এম