রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। ককটেল বিস্ফোরণের ফলে মুহূর্তের মধ্যে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
২৩ জুলাই রোববার বিকাল সোয়া ৫টার দিকে এই ঘটনা ঘটেছে বলে একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানান। প্রত্যক্ষদর্শী মো. সানী শাহ জানান, হঠাৎ বিকট শব্দ শুনে চারপাশ তাকিয়ে দেখি বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর প্রাঙ্গণে ধোঁয়া। একজন ব্যক্তি একটি ব্যাগ থেকে বোমাসদৃশ তিনটি বস্তু নিচে রাখেন। এর মধ্যে মালার মতো করে একটি বস্তু গলায় ঝোলান। তারপর ওই একই ব্যাগ থেকে একটি বোতল বের করে তা থেকে তরলজাতীয় কিছু নিজের গায়ে ঢেলে লাইটার বের করেন। এ সময় তার সঙ্গে থাকা অপর ব্যক্তি একটি ব্যানার হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
এ সময় একজন নিরাপত্তাকর্মী তার দিকে এগিয়ে গিয়ে তাকে নিবৃত্ত করতে চেষ্টা করেন। পরে আরও দুজন নিরাপত্তাকর্মী এগিয়ে এসে তাকে বুঝিয়ে বোতলটি কেড়ে নেন এবং গলা থেকে স্কচটেপ মোড়ানো মালাটি সরান। তারপর তাকে লেকের পানিতে ভিজিয়ে বিপদমুক্ত করা হয়। ওই ব্যক্তি নিজেকে হালিমরাজ বলে পরিচয় দেন এবং প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চেষ্টা করেন।
ব্যানারে লেখা ছিল ‘কোথায় প্রিয় মাননীয় সরকার, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী লক্ষ কোটির কোটি সমস্যা ও সমস্যার সমাধান জানি গুজব নয় বাস্তব বলছি, লক্ষ কোটি গোপালের এক গোপাল আমি অভিনেতা হালিমরাজ সোনার বাংলা ও সোনার বাংলার মানুষ ঠিক করার মেশিন, কালো কয়লায় খাঁটি সোনায় রূপান্তরিত করতে পারি।’
এ বিষয়ে নিরাপত্তাকর্মীরা কোনো মন্তব্য করতে চাননি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন নিরাপত্তাকর্মী জানান, বিকাল ৫টার আগেই সে ঢুকেছে। কীভাবে নিরাপত্তাবেষ্টনী পার হলো বলতে পারছি না।
ধানমন্ডি থানার ডিউটি অফিসার অমৃতা জানান, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে সেটা আমরা শুনেছি। আমাদের টিম ঘটনাস্থলে গেছে। তদন্ত করলে বিস্তারিত জানা যাবে।
ঠিকানা/এনআই
২৩ জুলাই রোববার বিকাল সোয়া ৫টার দিকে এই ঘটনা ঘটেছে বলে একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানান। প্রত্যক্ষদর্শী মো. সানী শাহ জানান, হঠাৎ বিকট শব্দ শুনে চারপাশ তাকিয়ে দেখি বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর প্রাঙ্গণে ধোঁয়া। একজন ব্যক্তি একটি ব্যাগ থেকে বোমাসদৃশ তিনটি বস্তু নিচে রাখেন। এর মধ্যে মালার মতো করে একটি বস্তু গলায় ঝোলান। তারপর ওই একই ব্যাগ থেকে একটি বোতল বের করে তা থেকে তরলজাতীয় কিছু নিজের গায়ে ঢেলে লাইটার বের করেন। এ সময় তার সঙ্গে থাকা অপর ব্যক্তি একটি ব্যানার হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
এ সময় একজন নিরাপত্তাকর্মী তার দিকে এগিয়ে গিয়ে তাকে নিবৃত্ত করতে চেষ্টা করেন। পরে আরও দুজন নিরাপত্তাকর্মী এগিয়ে এসে তাকে বুঝিয়ে বোতলটি কেড়ে নেন এবং গলা থেকে স্কচটেপ মোড়ানো মালাটি সরান। তারপর তাকে লেকের পানিতে ভিজিয়ে বিপদমুক্ত করা হয়। ওই ব্যক্তি নিজেকে হালিমরাজ বলে পরিচয় দেন এবং প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চেষ্টা করেন।
ব্যানারে লেখা ছিল ‘কোথায় প্রিয় মাননীয় সরকার, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী লক্ষ কোটির কোটি সমস্যা ও সমস্যার সমাধান জানি গুজব নয় বাস্তব বলছি, লক্ষ কোটি গোপালের এক গোপাল আমি অভিনেতা হালিমরাজ সোনার বাংলা ও সোনার বাংলার মানুষ ঠিক করার মেশিন, কালো কয়লায় খাঁটি সোনায় রূপান্তরিত করতে পারি।’
এ বিষয়ে নিরাপত্তাকর্মীরা কোনো মন্তব্য করতে চাননি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন নিরাপত্তাকর্মী জানান, বিকাল ৫টার আগেই সে ঢুকেছে। কীভাবে নিরাপত্তাবেষ্টনী পার হলো বলতে পারছি না।
ধানমন্ডি থানার ডিউটি অফিসার অমৃতা জানান, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে সেটা আমরা শুনেছি। আমাদের টিম ঘটনাস্থলে গেছে। তদন্ত করলে বিস্তারিত জানা যাবে।
ঠিকানা/এনআই