বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচনের জন্য ভোটার তালিকা করা হচ্ছে। ওই তালিকা চূড়ান্ত করার পর সেটি নির্বাচন কমিশনের কাছে হস্তান্তর করার কথা। তবে এখন পর্যন্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার ভোটার তালিকা হাতে পাননি। এ কারণে কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে পারছে না। ভোটার তালিকা পেলে কমিশন বৈঠক করে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করবে। সেই তফসিল অনুযায়ীই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট জামাল আহমেদ জনি।
তিনি ১১ আগস্ট রোববার ঠিকানাকে বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা সোসাইটির কাছ থেকে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা পাইনি। তাই আমরা কোনো কাজ করতে পারছি না। আমরা ভোটার তালিকার জন্য অপেক্ষা করছি। এ বিষয়ে গত শনিবার সোসাইটির প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি বলেছেন, আগামী সপ্তাহের মধ্যে ভোটার তালিকা দেবেন। সভাপতিকে আমি এটাও বলেছি, সংবিধান অনুযায়ী অক্টোবরের শেষ সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। ওই সময়ের মধ্যে নির্বাচন করতে হলে আমাদেরকে আগামী সপ্তাহের মধ্যে ভোটার তালিকা দিতে হবে। কারণ তফসিল ঘোষণার পরও নির্বাচনের জন্য ৪৫ থেকে ৬০ দিন সময় দিতে হবে। সংগঠনের সংবিধানে সময়ের বিষয়টি স্পষ্ট উল্লেখ না থাকলেও আমরা মনে করি, ১৮ হাজারের বেশি ভোটারের কাছে প্রার্থীদের প্রচারণা চালানো ও ভোট চাওয়ার জন্য সময় দরকার। সেই হিসাবে দুই মাস সময় দেওয়া দরকার। সবকিছু ঠিক থাকলে যথাসময়েই নির্বাচন হবে। আমরা সেভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছি।
ভোটার তালিকা নিয়ে একটি পক্ষের আপত্তির বিষয়ে তিনি বলেন, ভোটার তালিকা নিয়ে আমাদের কোনো কিছু বলার নেই। কারণ এটি সোসাইটি চূড়ান্ত করে। ভোটার তালিকা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকলে সেগুলো মিটিয়েই তারা আমাদের চূড়ান্ত তালিকা দেবেন। কারণ আমাদের কাছে ভোটার তালিকা আসার পর যেন কোনো অভিযোগ না আসে। কেউ যাতে কোনো ধরনের আইনি ব্যবস্থা নিতে না পারে, সেটাও তাদেরকে লক্ষ রাখতে হবে। আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করব। এ জন্য সবার কাছে আমরা সহায়তা চাইছি। আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে আগের মতো পাঁচটি ভোটকেন্দ্র রাখা এবং আগের মেশিন পদ্ধতিতেই ভোট গ্রহণ করা। যদিও আমরা চেষ্টা করব, এখানে জাতীয় নির্বাচনে ভোটের জন্য যে মেশিন ব্যবহার করা হয়, সেটি ব্যবহার করার।
জামাল আহমেদ জনি বলেন, কমিশন গঠন করার পর আমরা একবার বৈঠকে বসেছিলাম। সেখানে তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা সম্ভব হয়নি। একে অপরের সঙ্গে পরিচয় ও নির্বাচন নিয়ে কথা হয়। এখন তালিকা পেলে কমিশন আবার বৈঠকে বসে তফসিল ঠিক করে ঘোষণা করবে। আগেভাগেই ঘোষণা করতে চাই, যাতে প্রার্থীরা ভোট চাওয়ার ও প্রচারণার সময় পান। কারণ অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ ধরলে সময় ১২ সপ্তাহেরও কম হাতে আছে।
তিনি ১১ আগস্ট রোববার ঠিকানাকে বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা সোসাইটির কাছ থেকে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা পাইনি। তাই আমরা কোনো কাজ করতে পারছি না। আমরা ভোটার তালিকার জন্য অপেক্ষা করছি। এ বিষয়ে গত শনিবার সোসাইটির প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি বলেছেন, আগামী সপ্তাহের মধ্যে ভোটার তালিকা দেবেন। সভাপতিকে আমি এটাও বলেছি, সংবিধান অনুযায়ী অক্টোবরের শেষ সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। ওই সময়ের মধ্যে নির্বাচন করতে হলে আমাদেরকে আগামী সপ্তাহের মধ্যে ভোটার তালিকা দিতে হবে। কারণ তফসিল ঘোষণার পরও নির্বাচনের জন্য ৪৫ থেকে ৬০ দিন সময় দিতে হবে। সংগঠনের সংবিধানে সময়ের বিষয়টি স্পষ্ট উল্লেখ না থাকলেও আমরা মনে করি, ১৮ হাজারের বেশি ভোটারের কাছে প্রার্থীদের প্রচারণা চালানো ও ভোট চাওয়ার জন্য সময় দরকার। সেই হিসাবে দুই মাস সময় দেওয়া দরকার। সবকিছু ঠিক থাকলে যথাসময়েই নির্বাচন হবে। আমরা সেভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছি।
ভোটার তালিকা নিয়ে একটি পক্ষের আপত্তির বিষয়ে তিনি বলেন, ভোটার তালিকা নিয়ে আমাদের কোনো কিছু বলার নেই। কারণ এটি সোসাইটি চূড়ান্ত করে। ভোটার তালিকা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকলে সেগুলো মিটিয়েই তারা আমাদের চূড়ান্ত তালিকা দেবেন। কারণ আমাদের কাছে ভোটার তালিকা আসার পর যেন কোনো অভিযোগ না আসে। কেউ যাতে কোনো ধরনের আইনি ব্যবস্থা নিতে না পারে, সেটাও তাদেরকে লক্ষ রাখতে হবে। আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করব। এ জন্য সবার কাছে আমরা সহায়তা চাইছি। আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে আগের মতো পাঁচটি ভোটকেন্দ্র রাখা এবং আগের মেশিন পদ্ধতিতেই ভোট গ্রহণ করা। যদিও আমরা চেষ্টা করব, এখানে জাতীয় নির্বাচনে ভোটের জন্য যে মেশিন ব্যবহার করা হয়, সেটি ব্যবহার করার।
জামাল আহমেদ জনি বলেন, কমিশন গঠন করার পর আমরা একবার বৈঠকে বসেছিলাম। সেখানে তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা সম্ভব হয়নি। একে অপরের সঙ্গে পরিচয় ও নির্বাচন নিয়ে কথা হয়। এখন তালিকা পেলে কমিশন আবার বৈঠকে বসে তফসিল ঠিক করে ঘোষণা করবে। আগেভাগেই ঘোষণা করতে চাই, যাতে প্রার্থীরা ভোট চাওয়ার ও প্রচারণার সময় পান। কারণ অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ ধরলে সময় ১২ সপ্তাহেরও কম হাতে আছে।