নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের বাংলাদেশ স্ট্রিটে (৭৩ স্ট্রিটে) ৩ আগস্ট শনিবার রাতে আন্দোলনরত ছাত্রদের হাতে মারধরের শিকার হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের দুই নেতা। এ ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সমর্থকরা মারমুখি অবস্থান নেন। এতে কয়েক ঘণ্টা অচল হয়ে পড়ে এলাকাটি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দুই গ্রুপের মাঝামাঝি অবস্থান নেয় নিউইয়র্ক পুলিশ।
জানা গেছে, সন্ধ্যার পর যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতা-কর্মী ৭৩ স্ট্রিটে নবান্ন রেস্টুরেন্টের সামনে সমবেত হয়। তারা শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষে নানান স্লোগান দেন। এসময় রাস্তার বিপরীত দিক থেকে ৪-৫ জন ছাত্র আন্দোলনকারী আওয়ামী লীগ নেতা- কর্মীদের ‘ভূয়া-ভূয়া’ বলতে থাকে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের দুজন নেতা তাদের দিকে তেড়ে গেলে ছাত্ররা বেধরক মারধর করে। এই মারধরের দৃশ্য দেখে আওয়ামী লীগের অন্য নেতা-কর্মীরা তাদের উদ্ধার না করে নিরাপদে সরে যান। এরপর খবর পেয়ে পাশে ডাইভারসিটি প্লাজায় বিক্ষোভরত বিএনপি ও অন্যান্য সমমনারা এসে ৭৩ স্ট্রিটে জড়ো হয়। এরপর আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে মুখোমুখি অবস্থান নেন। প্রায় দুই ঘণ্টা তারা সেখানে অবস্থান নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে স্লোগান দিতে থাকে। এসময় সেখানে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে বিপুলসংখ্যক পুলিশ এসে দুপক্ষের মাঝে রাস্তায় অবস্থান নেয়। তবে পরে আর অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
জানা গেছে, সন্ধ্যার পর যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতা-কর্মী ৭৩ স্ট্রিটে নবান্ন রেস্টুরেন্টের সামনে সমবেত হয়। তারা শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষে নানান স্লোগান দেন। এসময় রাস্তার বিপরীত দিক থেকে ৪-৫ জন ছাত্র আন্দোলনকারী আওয়ামী লীগ নেতা- কর্মীদের ‘ভূয়া-ভূয়া’ বলতে থাকে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের দুজন নেতা তাদের দিকে তেড়ে গেলে ছাত্ররা বেধরক মারধর করে। এই মারধরের দৃশ্য দেখে আওয়ামী লীগের অন্য নেতা-কর্মীরা তাদের উদ্ধার না করে নিরাপদে সরে যান। এরপর খবর পেয়ে পাশে ডাইভারসিটি প্লাজায় বিক্ষোভরত বিএনপি ও অন্যান্য সমমনারা এসে ৭৩ স্ট্রিটে জড়ো হয়। এরপর আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা জড়ো হয়ে মুখোমুখি অবস্থান নেন। প্রায় দুই ঘণ্টা তারা সেখানে অবস্থান নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে স্লোগান দিতে থাকে। এসময় সেখানে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে বিপুলসংখ্যক পুলিশ এসে দুপক্ষের মাঝে রাস্তায় অবস্থান নেয়। তবে পরে আর অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।