
একদিন অস্তিত্ব হয়ে
তোমার বুকে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন গহিন অনুভূতি হয়ে
তোমার বুকে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন তীব্র কুয়াশা হয়ে রাত্রি দ্বিপ্রহরে
তোমার উষ্ণ কাঁথায় নেব আমি ঠাঁই।
একদিন অস্তিত্ব হয়ে
তোমার বুকে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন তোমার আবেগী চুম্বনের আহ্বানে
ঐ গোলাপি ঠোঁটে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন গাঙচিল, বুনোহাঁস, ধবল বক হয়ে
স্রোতোস্বিনী ধানসিঁড়ি নদীর বাঁকে বাঁকে
কাক্সিক্ষত মিলন মোহনায় নেব আমি ঠাঁই।
একদিন তোমার অস্তিত্বের মাঝখানে
ভালোবেসে দিয়ো মোরে ঠাঁই
একদিন আলোকিত জোনাকি জ্বলা সন্ধ্যায়
কোনো এক সূর্যাস্তি গোধূলি লগ্নে
আবির হয়ে তোমার গালে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন তোমার
পলাশ শিমুল কৃষ্ণচূড়া বনে
সিঁথির সিঁদুর হয়ে তোমার কপালে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন তোমায় বাড়ির উঠোনে
ক্ষুধার্ত দাঁড়কাক হয়ে নেব আমি ঠাঁই
নবান্নের পিঠা-পায়েসের
মনমাতানো আনন্দ উৎসবে।
পাণ্ডুলিপি সংরক্ষিত।
তোমার বুকে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন গহিন অনুভূতি হয়ে
তোমার বুকে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন তীব্র কুয়াশা হয়ে রাত্রি দ্বিপ্রহরে
তোমার উষ্ণ কাঁথায় নেব আমি ঠাঁই।
একদিন অস্তিত্ব হয়ে
তোমার বুকে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন তোমার আবেগী চুম্বনের আহ্বানে
ঐ গোলাপি ঠোঁটে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন গাঙচিল, বুনোহাঁস, ধবল বক হয়ে
স্রোতোস্বিনী ধানসিঁড়ি নদীর বাঁকে বাঁকে
কাক্সিক্ষত মিলন মোহনায় নেব আমি ঠাঁই।
একদিন তোমার অস্তিত্বের মাঝখানে
ভালোবেসে দিয়ো মোরে ঠাঁই
একদিন আলোকিত জোনাকি জ্বলা সন্ধ্যায়
কোনো এক সূর্যাস্তি গোধূলি লগ্নে
আবির হয়ে তোমার গালে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন তোমার
পলাশ শিমুল কৃষ্ণচূড়া বনে
সিঁথির সিঁদুর হয়ে তোমার কপালে নেব আমি ঠাঁই।
একদিন তোমায় বাড়ির উঠোনে
ক্ষুধার্ত দাঁড়কাক হয়ে নেব আমি ঠাঁই
নবান্নের পিঠা-পায়েসের
মনমাতানো আনন্দ উৎসবে।
পাণ্ডুলিপি সংরক্ষিত।