বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সৃষ্ট সহিংসতায় ব্যাপক প্রাণহানির পর সরকারের বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ব্যাপক বিক্ষোভ চলছে। প্রবাসে এই বিক্ষোভের দাবানল ছড়িয়েছে সোস্যাল মিডিয়ায়। লাখ লাখ রেমিট্যান্স যোদ্ধা ফেসবুকে আহ্বান জানিয়েছেন বৈধপথে না পাঠিয়ে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠানোর। আইনের দৃষ্টিতে এটি অবৈধ। তারপরও ব্যাপক সাড়া মিলেছে সেই আহ্বানে। ধ্বস নেমেছে প্রবাসী আয়ে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘রেমিট্যান্স শাটডাউন’ প্রচারণা ছাড়াও কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্ধের প্রেক্ষাপটে চলতি জুলাইয়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ অনেক কমে গেছে। গত জুন মাসে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স গেছে, জুলাইয়ের শেষের দিকে তা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে মানি লন্ডারিং আইন কঠোর। হুন্ডি মানি লন্ডারিং আইনের আওতায় নিষিদ্ধ। যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এ বিষয়গুলোর ওপর কঠিন নজরদারি করে থাকে। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ্যে হুন্ডিতে উৎসাহিত করার ব্যাপারটি গোয়েন্দাদের নজরে এসেছে।
নিউইয়র্ক পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগে কর্মরত একজন সিনিয়র কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে জানান, তারা সোস্যাল মিডিয়ার ওপর সবসময় তীক্ষè নজর রাখেন। সম্প্রতি হুন্ডির বিষয়টি তাদের নজরে এসেছে। বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো।
এদিকে বাংলাদেশি মালিকানাধীন একটি মানি ট্রান্সফার প্রতিষ্ঠানের কণর্ধার নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঠিকানাকে বলেন, বেশিরভাগ প্রবাসী পরিবার ও স্বজনদের জন্য দেশে রেমিট্যান্স পাঠান। দেশে ছাত্র হত্যার ঘটনায় প্রবাসীরা ক্ষুব্ধ। কিন্তু হুন্ডির মাধ্যমে দেশে রেমিট্যান্স পাঠালে তাতে আত্মসাতের ঝুঁকি থাকে। এজন্য তিনি বৈধ পথে টাকা পাঠানোর জন্য প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, দেশটা আমাদের সবার। রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেছে দেশ অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাতে সরকারের যতটুকু লোকসান হবে, তার চেয়ে কয়েকগুণ আর্থিক ক্ষতি হবে দেশের সাধারণ মানুষের। জীনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাবে। তখন সহজেই এই ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা যাবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, জুলাই মাসের ২৭ তারিখ পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৫ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার। যেখানে গত জুন মাসে এসেছিল প্রতিদিন ৮ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে রেমিট্যান্স প্রবাহ আরও কমতে পারে। এতে অর্থ পাচার ও অবৈধ লেনদেন বাড়বে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় অশনি সংকেত।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘রেমিট্যান্স শাটডাউন’ প্রচারণা ছাড়াও কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্ধের প্রেক্ষাপটে চলতি জুলাইয়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ অনেক কমে গেছে। গত জুন মাসে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স গেছে, জুলাইয়ের শেষের দিকে তা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে মানি লন্ডারিং আইন কঠোর। হুন্ডি মানি লন্ডারিং আইনের আওতায় নিষিদ্ধ। যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এ বিষয়গুলোর ওপর কঠিন নজরদারি করে থাকে। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ্যে হুন্ডিতে উৎসাহিত করার ব্যাপারটি গোয়েন্দাদের নজরে এসেছে।
নিউইয়র্ক পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগে কর্মরত একজন সিনিয়র কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে জানান, তারা সোস্যাল মিডিয়ার ওপর সবসময় তীক্ষè নজর রাখেন। সম্প্রতি হুন্ডির বিষয়টি তাদের নজরে এসেছে। বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো।
এদিকে বাংলাদেশি মালিকানাধীন একটি মানি ট্রান্সফার প্রতিষ্ঠানের কণর্ধার নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঠিকানাকে বলেন, বেশিরভাগ প্রবাসী পরিবার ও স্বজনদের জন্য দেশে রেমিট্যান্স পাঠান। দেশে ছাত্র হত্যার ঘটনায় প্রবাসীরা ক্ষুব্ধ। কিন্তু হুন্ডির মাধ্যমে দেশে রেমিট্যান্স পাঠালে তাতে আত্মসাতের ঝুঁকি থাকে। এজন্য তিনি বৈধ পথে টাকা পাঠানোর জন্য প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, দেশটা আমাদের সবার। রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেছে দেশ অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাতে সরকারের যতটুকু লোকসান হবে, তার চেয়ে কয়েকগুণ আর্থিক ক্ষতি হবে দেশের সাধারণ মানুষের। জীনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাবে। তখন সহজেই এই ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা যাবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, জুলাই মাসের ২৭ তারিখ পর্যন্ত প্রতিদিন গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৫ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার। যেখানে গত জুন মাসে এসেছিল প্রতিদিন ৮ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে রেমিট্যান্স প্রবাহ আরও কমতে পারে। এতে অর্থ পাচার ও অবৈধ লেনদেন বাড়বে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় অশনি সংকেত।