
কালো মেঘের কান্না আষাঢ়ের ঢল
নদী-নালা থৈ থৈ বর্ষার জল।
ভেসে যায় ঘরবাড়ি ফসলের মাঠ,
ডুবে যায় বাদলে তটিনীর ঘাট।
গরিবের পেটখানি কাঁপে থরথর
মেলে না দেখা কোনো তটিনীর চর।
জলভরা উনুনে শূন্য হাঁড়ি,
বর্ষায় ভেসে যায় কত শত বাড়ি।
ধেণুরা গোয়ালেতে পাড়ে শুধু হাঁক
গর্জনে তর্জনে বিদ্যুতের ডাক।
রোগ-শোক, কষ্ট বন্দী জলে,
পাহাড়ের ধস নামে মেঘ গলে গলে।
স্রোতে ভেসে আসে ছোট ছোট গাছ
পশু-পাখি মানুষের একসাথে বাস।
পাহাড়িদের কণ্ঠে কষ্টের মালা,
আষাঢ়ের ঢলে বাড়ে বিষাদের জ্বালা।
বেশি বেশি করি যদি বৃক্ষ চাষ
সুখে সবে একসাথে করব বাস।
আষাঢ়ের ঢল থামুক সবুজের বুকে,
হাসিটুকু ফুটে উঠুক মানুষের মুখে।
নদী-নালা থৈ থৈ বর্ষার জল।
ভেসে যায় ঘরবাড়ি ফসলের মাঠ,
ডুবে যায় বাদলে তটিনীর ঘাট।
গরিবের পেটখানি কাঁপে থরথর
মেলে না দেখা কোনো তটিনীর চর।
জলভরা উনুনে শূন্য হাঁড়ি,
বর্ষায় ভেসে যায় কত শত বাড়ি।
ধেণুরা গোয়ালেতে পাড়ে শুধু হাঁক
গর্জনে তর্জনে বিদ্যুতের ডাক।
রোগ-শোক, কষ্ট বন্দী জলে,
পাহাড়ের ধস নামে মেঘ গলে গলে।
স্রোতে ভেসে আসে ছোট ছোট গাছ
পশু-পাখি মানুষের একসাথে বাস।
পাহাড়িদের কণ্ঠে কষ্টের মালা,
আষাঢ়ের ঢলে বাড়ে বিষাদের জ্বালা।
বেশি বেশি করি যদি বৃক্ষ চাষ
সুখে সবে একসাথে করব বাস।
আষাঢ়ের ঢল থামুক সবুজের বুকে,
হাসিটুকু ফুটে উঠুক মানুষের মুখে।