সব জল্পনা-কল্পনা ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো যুক্তরাজ্যের নতুন লেবার সরকারের মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত দুই নারী এমপি। তাঁদের একজন বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাতনি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিক (টিউলিপ সিদ্দিক)। অন্যজন পাঁচবারের এমপি রুশনারা আলী।
টিউলিপ সিদ্দিক ‘সিটি মিনিস্টার’-এর দায়িত্ব পেয়েছেন। তিনি আর্থিক পরিষেবা খাতের তত্ত্বাবধান করবেন।
অন্যদিকে রুশনারা আলী হাউজিং, কমিউনিটিজ এন্ড লোকাল গভর্নমেন্ট মিনিস্টার বিভাগের জুনিয়র মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
লেবার সরকার গঠন করার পরপরই জল্পনা-কল্পনা ছিলো স্টারমারের মন্ত্রীসভায় স্থান পাচ্ছেন বৃটিশ-বাংলাদেশি কেউ একজন। কিন্তু প্রথম কেবিনেট মন্ত্রীদের তালিকায় কেউ স্থান পাননি। সর্বশেষ বৃটিশ মন্ত্রী পরিষদে ইতিহাসের প্রথম মন্ত্রী হলেন বৃটিশ-বাংলাদেশি এই দুই এমপি।
গত ৯ জুলাই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ ছাড়া মার্কিন গণমাধ্যম ব্লুমবার্গের বরাতে বিভিন্ন বার্তা সংস্থাও এ তথ্য জানিয়েছে।
নগরমন্ত্রী (সিটি মিনিস্টার) হিসেবে টিউলিপ বিম অ্যাফোলামির স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন। আগের কনজারভেটিভ সরকারের আমলে এইচএসবিসির সাবেক ব্যাংকার বিম নগরমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন।
সদ্যসমাপ্ত যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনে লেবার পার্টি থেকে পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন টিউলিপ। হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেট আসনে ২৩ হাজার ৪৩২ ভোট পেয়েছেন টিউলিপ।
তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ পার্টির ডন উইলিয়ামস মাত্র আট হাজার ৪৬২ ভোট পান। এটি লেবার পার্টির হয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয় টিউলিপের।
২০২১ সাল থেকে আর্থিক পরিষেবা খাতে দলের নীতি প্রণয়নে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন ৪১ বছর বয়সী টিউলিপ।
নির্বাচনের আগে গত মে মাসে ফিন্যানশিয়াল টাইমসকে টিউলিপ জানান, লেবার পার্টি ক্ষমতায় এলে আর্থিক খাতে প্রতিযোগিতা ও প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বাধাগুলো দূর করার উদ্যোগ নেয়া হবে।
কনজারভেটিভ পার্টির এক যুগের বেশি শাসনের অবসান ঘটিয়ে এবার যুক্তরাজ্যের ক্ষমতায় এসেছে লেবার পার্টি। দেশটির প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন দলীয় প্রধান কিয়ার স্টারমার।
অন্যদিকে হাউজিং, কমিউনিটি ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন রুশনারা আলী। বাংলাদেশি অধ্যুষিত বেথানাল গ্রিন বো আসন থেকে টানা পাঁচবার এমপি নির্বাচিত হন তিনি।
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টের প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এমপি রুশনারা আলী। লন্ডনের বাংলাদেশি অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসের বেথনাল গ্রিন অ্যান্ড বো আসনে ২০১০ সাল থেকে এর আগে টানা চারবার এমপি নির্বাচিত হন তিনি। টোরি সরকারের আমলে তিনি যুক্তরাজ্যে ছায়ামন্ত্রী হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
রুশনারা আলীর জন্ম সিলেটে। তাঁর বয়স যখন সাত বছর, তখন যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমায় তাঁর পরিবার। তিনি অক্সফোর্ডের সেন্ট জনস কলেজ থেকে দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতিতে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন।
টিউলিপ সিদ্দিক ‘সিটি মিনিস্টার’-এর দায়িত্ব পেয়েছেন। তিনি আর্থিক পরিষেবা খাতের তত্ত্বাবধান করবেন।
অন্যদিকে রুশনারা আলী হাউজিং, কমিউনিটিজ এন্ড লোকাল গভর্নমেন্ট মিনিস্টার বিভাগের জুনিয়র মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
লেবার সরকার গঠন করার পরপরই জল্পনা-কল্পনা ছিলো স্টারমারের মন্ত্রীসভায় স্থান পাচ্ছেন বৃটিশ-বাংলাদেশি কেউ একজন। কিন্তু প্রথম কেবিনেট মন্ত্রীদের তালিকায় কেউ স্থান পাননি। সর্বশেষ বৃটিশ মন্ত্রী পরিষদে ইতিহাসের প্রথম মন্ত্রী হলেন বৃটিশ-বাংলাদেশি এই দুই এমপি।
গত ৯ জুলাই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এ ছাড়া মার্কিন গণমাধ্যম ব্লুমবার্গের বরাতে বিভিন্ন বার্তা সংস্থাও এ তথ্য জানিয়েছে।
নগরমন্ত্রী (সিটি মিনিস্টার) হিসেবে টিউলিপ বিম অ্যাফোলামির স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন। আগের কনজারভেটিভ সরকারের আমলে এইচএসবিসির সাবেক ব্যাংকার বিম নগরমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন।
সদ্যসমাপ্ত যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনে লেবার পার্টি থেকে পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন টিউলিপ। হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেট আসনে ২৩ হাজার ৪৩২ ভোট পেয়েছেন টিউলিপ।
তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ পার্টির ডন উইলিয়ামস মাত্র আট হাজার ৪৬২ ভোট পান। এটি লেবার পার্টির হয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয় টিউলিপের।
২০২১ সাল থেকে আর্থিক পরিষেবা খাতে দলের নীতি প্রণয়নে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন ৪১ বছর বয়সী টিউলিপ।
নির্বাচনের আগে গত মে মাসে ফিন্যানশিয়াল টাইমসকে টিউলিপ জানান, লেবার পার্টি ক্ষমতায় এলে আর্থিক খাতে প্রতিযোগিতা ও প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বাধাগুলো দূর করার উদ্যোগ নেয়া হবে।
কনজারভেটিভ পার্টির এক যুগের বেশি শাসনের অবসান ঘটিয়ে এবার যুক্তরাজ্যের ক্ষমতায় এসেছে লেবার পার্টি। দেশটির প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন দলীয় প্রধান কিয়ার স্টারমার।
অন্যদিকে হাউজিং, কমিউনিটি ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন রুশনারা আলী। বাংলাদেশি অধ্যুষিত বেথানাল গ্রিন বো আসন থেকে টানা পাঁচবার এমপি নির্বাচিত হন তিনি।
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টের প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এমপি রুশনারা আলী। লন্ডনের বাংলাদেশি অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসের বেথনাল গ্রিন অ্যান্ড বো আসনে ২০১০ সাল থেকে এর আগে টানা চারবার এমপি নির্বাচিত হন তিনি। টোরি সরকারের আমলে তিনি যুক্তরাজ্যে ছায়ামন্ত্রী হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
রুশনারা আলীর জন্ম সিলেটে। তাঁর বয়স যখন সাত বছর, তখন যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমায় তাঁর পরিবার। তিনি অক্সফোর্ডের সেন্ট জনস কলেজ থেকে দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতিতে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন।