আমি তুফান ছবিতে অভিনয় করেছি। এতে অভিনয় করে ভীষণ ভালো লেগেছে। পুলিশের গোয়েন্দা চরিত্রে অভিনয় করার মধ্য দিয়ে সন্ত্রাস দমন, আসামি ধরার জন্য কী কী পন্থা অবলম্বন করা হয়, সেটাও দেখানো হয়েছে। এসি আকরাম চরিত্রে আমি কেমন অভিনয় করেছি, এটি আসলে আমি বলতে পারব না। আমি চেষ্টা করেছি ভালো অভিনয় করার। সিনেমাটিতে আমার অভিনয়ের মূল্যায়ন করবেন দর্শকেরা। তুফান ছবিটি ভালো চলছে। সুপারহিট হয়েছে। ছবিটির দ্বিতীয় পর্ব তুফান-২ নির্মিত হবে কি না এখন পর্যন্ত তেমন কোনো ঘোষণা আসেনি। আমিও জানি না ছবিটি কবে কখন থেকে আবার নির্মাণ শুরু হবে। তুফান-২-তে আমি থাকছি কি না, এটা এখনো বলতে পারছি না। সময় এলেই বলব। গত ২৯ জুন রাতে রিভারটেল অফিসে ঠিকানার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলছিলেন বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের অন্যতম সফল অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী।
চঞ্চল চৌধুরী একজন শক্তিশালী ও দক্ষ অভিনেতা। তিনি যেখানেই পদচারণ দিয়েছেন, সেখানেই সফল হয়েছেন। তিনি শিক্ষকতা পেশায় ছিলেন, সেখানেও সফল ছিলেন। তিনি মঞ্চে সফল অভিনেতা। তিনি একজন সফল গায়কও। তিনি চলচ্চিত্রে নায়ক কিংবা খলনায়ক- যে চরিত্রেই অভিনয় করেন না কেন তার সাফল্য সর্বত্র। তার অভিনয়শৈলী তাকে নিয়ে গেছে এক অনন্য উচ্চতায়। চঞ্চল চৌধুরীকে তুফান ছবিতে দর্শক নতুনভাবে আবিষ্কার করেছে। তিনি একজন সৎ, সাহসী, বুদ্ধিদীপ্ত, মেধাবী ও সফল গোয়েন্দা অফিসারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন- এসি আকরাম চরিত্রে। এই এসি আকরাম চরিত্রে অ্যাকশনধর্মী কোনো কিছু না থাকলেও কীভাবে নীরবে ও কৌশলে, ঠান্ডা মাথায় একজন অপরাধীকে ধরতে হয়, ঘায়েল করতে হয়, তাতে ভীষণ দক্ষতা দেখিয়েছেন। অনেক দর্শক বলেছেন, তুফান সিনেমায় শাকিব যেমন নতুন রেকর্ড তৈরি করেছেন, চঞ্চল চৌধুরীও নতুন রেকর্ড করেছেন। চঞ্চল চৌধুরীর পর্দায় আগমন দর্শক চিৎকার করে আনন্দ প্রকাশ করে স্বাগত জানিয়েছে। শান্তশিষ্ট, ভদ্র, নম্র স্বভাবের, ঠান্ডা মাথার একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তার চরিত্রে তাকে নতুনভাবে আবিষ্কার করেছে।
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, তুফান সিনেমাটি আমি বাংলাদেশে দেখেছি। এখানে হলে যাওয়ার এখনো সুযোগ হয়নি। ফলে এখানকার দর্শকদের সঙ্গে বসে দেখারও সুযোগ হয়নি। তবে আমি বলব, ছবিটি ভালো হয়েছে। দর্শকেরা ছবিটি গ্রহণ করেছে ও সুপারহিট করেছে, এ জন্য তাদেরকে অবশ্যই ধন্যবাদ।
এ পর্যন্ত কতগুলো সিনেমায় অভিনয় করেছেন, জানতে চাইলে চঞ্চল বলেন, চলচ্চিত্রে আমার শুরুটা বেশি দিনের নয়। এ জন্য ছবির সংখ্যাও অত নয়, ১০টি হবে।
তার সব ছবিকে ছাড়িয়ে গেছে তুফান সিনেমার জনপ্রিয়তা ও সাফল্য- এসি আকরামের চরিত্র। তিনি নিজেও তা মনে করেন কি না এ প্রসঙ্গে বলেন, আসলে আমি ভালো করার চেষ্টা করেছি। আমি যখনই কোনো চরিত্রে অভিনয় করি, তখন তাতে সবচেয়ে ভালোভাবে অভিনয় করার চেষ্টা করি। সেই হিসেবে এসি আকরামের চরিত্রেও অভিনয় করেছি। তবে আমার অভিনীত সকল সিনেমার সব চরিত্রকে এসি আকরাম চরিত্র দিয়ে পেছনে ফেলে দিয়েছি কি না এটা আমি বলতে পারব না। এটা দর্শক বলতে পারবেন। দর্শক যদি তেমনটাই মনে করেন, তাহলেই আমি সফল।
বর্তমানে কোনো চলচ্চিত্রে কাজ করছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপাতত কোনো সিনেমার কাজ নেই। তবে সৃজীত মুখার্জীর একটি সিনেমার কাজ শেষ করেছি। নাম পদাতিক। সিনেমাটি শিগগিরই মুক্তি পাবে। এই ছবিতেও দর্শক নতুন করে আরেকটি চরিত্র আবিষ্কার করবেন।
সিনেমায় অভিনয়ের ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয়ে গুরুত্ব দেন জানতে চাইলে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ভালো গল্প অবশ্যই। একটি ছবি শুরু করার আগে যেখানে ভালোভাবে অভিনয় করার সুযোগ আছে, সেটিই বাছাই করি। ফলে ছবির সংখ্যা বাড়ানোর চেয়ে ভালো কাজ করার বিষয়টি গুরুত্ব দিই।
এ পর্যন্ত আপনার কতগুলো ছবি মুক্তি পেয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মনে হয় ১০টি ছবি হবে। যেমন রূপকথার গল্প, মনপুরা, মনের মানুষ, টেলিভিশন, আয়নাবাজি, দেবী, হাওয়া, হুব্বা, তুফান- আপাতত এই কটাই মনে পড়ছে।
দর্শক বলছে, তুফান ছবিতে এসি আকরাম বেস্ট? আপনি কী বলবেন, এ প্রসঙ্গে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, আমি সব চরিত্রেই ভালো করার চেষ্টা করি। আমার কাজ হচ্ছে অভিনয় করা। দর্শক বিচার করবে কোনটির চেয়ে কোনটি ভালো করেছি।
বাংলাদেশে এখন কী ধরনের ছবি হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বেশ ভালো ছবি হচ্ছে।
তার অভিনীত ‘পদাতিক’ সিনেমাটি কবে মুক্তি পাবে জানতে চাইলে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, আশা করা যাচ্ছে এক-দুই মাসের মধ্যে এটি মুক্তি পাবে।
আগামীতে ‘তুফান’ এর মতো বিগ বাজেটের ছবিতে মূল নায়ক/একক নায়ক হিসেবে থাকছেন কি? আর তুফান-২-তে কি আপনি থাকছেন? চঞ্চল চৌধুরী বলেন, তুফানের দ্বিতীয় পর্বে আছি কি না, এটি ডিরেক্টর বলতে পারবেন।
আপনি শিক্ষকতা পেশা কি পুরোপুরি ছেড়ে দিয়েছেন? এই প্রশ্নের জবাবে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, আমি ২০০৬ সাল পর্যন্ত শিক্ষকতা পেশায় ছিলাম। এরপর পুরোপুরি অভিনয়ে চলে আসি। ফলে আর শিক্ষকতা করা হয়নি। এর পর থেকে নিয়মিত অভিনয় করে যাচ্ছি।
সিনেমা প্রযোজনা ও পরিচালনায় আসার আপনার ইচ্ছে আছে কি না এই প্রশ্নের উত্তরে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, না, আমি অভিনয় করতে চাই। এটাই মনে হয় ভালো হবে। প্রযোজনা ও পরিচালনা আলাদা দায়িত্ব।
যুক্তরাষ্ট্রে আপনি কি অন্য কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এনএবিসির প্রোগ্রাম আছে, সেখানে যাব। এটি শিকাগোতে হবে। দুই বাংলায় মিলে অনুষ্ঠানটি হয়। ৫ থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত এটি হবে। নিউইয়র্ক থেকে শিকাগোতে যাব। সেখানে অনুষ্ঠান করে দেশের উদ্দেশে রওনা হব ৭ জুলাই।
বছরে কটি সিনেমায় অভিনয় করবেন- এমন কোনো পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাইলে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, বছরে কয়টি ছবি করি বা করব এমন হিসাব নেই। সিনেমার গল্প ও অন্যান্য সবকিছু পছন্দ হলে অভিনয় করি, না হলে করি না। রুটিন করে কাজ করি না। কাজের নির্দিষ্ট সময় নেই। পছন্দের ও ভালো কাজ থাকলে বেশি অভিনয় করতে পারি।
চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে রিভারটেলের অনুষ্ঠানের ফাঁকে কথা হয়। সময় কম বলে স্বল্প পরিসরে কথা বলে তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে ইন্টারভিউ পর্ব শেষ হয়।
চঞ্চল চৌধুরীও এই প্রতিবেদক ও ঠিকানাকে ধন্যবাদ জানান।
চঞ্চল চৌধুরী একজন শক্তিশালী ও দক্ষ অভিনেতা। তিনি যেখানেই পদচারণ দিয়েছেন, সেখানেই সফল হয়েছেন। তিনি শিক্ষকতা পেশায় ছিলেন, সেখানেও সফল ছিলেন। তিনি মঞ্চে সফল অভিনেতা। তিনি একজন সফল গায়কও। তিনি চলচ্চিত্রে নায়ক কিংবা খলনায়ক- যে চরিত্রেই অভিনয় করেন না কেন তার সাফল্য সর্বত্র। তার অভিনয়শৈলী তাকে নিয়ে গেছে এক অনন্য উচ্চতায়। চঞ্চল চৌধুরীকে তুফান ছবিতে দর্শক নতুনভাবে আবিষ্কার করেছে। তিনি একজন সৎ, সাহসী, বুদ্ধিদীপ্ত, মেধাবী ও সফল গোয়েন্দা অফিসারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন- এসি আকরাম চরিত্রে। এই এসি আকরাম চরিত্রে অ্যাকশনধর্মী কোনো কিছু না থাকলেও কীভাবে নীরবে ও কৌশলে, ঠান্ডা মাথায় একজন অপরাধীকে ধরতে হয়, ঘায়েল করতে হয়, তাতে ভীষণ দক্ষতা দেখিয়েছেন। অনেক দর্শক বলেছেন, তুফান সিনেমায় শাকিব যেমন নতুন রেকর্ড তৈরি করেছেন, চঞ্চল চৌধুরীও নতুন রেকর্ড করেছেন। চঞ্চল চৌধুরীর পর্দায় আগমন দর্শক চিৎকার করে আনন্দ প্রকাশ করে স্বাগত জানিয়েছে। শান্তশিষ্ট, ভদ্র, নম্র স্বভাবের, ঠান্ডা মাথার একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তার চরিত্রে তাকে নতুনভাবে আবিষ্কার করেছে।
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, তুফান সিনেমাটি আমি বাংলাদেশে দেখেছি। এখানে হলে যাওয়ার এখনো সুযোগ হয়নি। ফলে এখানকার দর্শকদের সঙ্গে বসে দেখারও সুযোগ হয়নি। তবে আমি বলব, ছবিটি ভালো হয়েছে। দর্শকেরা ছবিটি গ্রহণ করেছে ও সুপারহিট করেছে, এ জন্য তাদেরকে অবশ্যই ধন্যবাদ।
এ পর্যন্ত কতগুলো সিনেমায় অভিনয় করেছেন, জানতে চাইলে চঞ্চল বলেন, চলচ্চিত্রে আমার শুরুটা বেশি দিনের নয়। এ জন্য ছবির সংখ্যাও অত নয়, ১০টি হবে।
তার সব ছবিকে ছাড়িয়ে গেছে তুফান সিনেমার জনপ্রিয়তা ও সাফল্য- এসি আকরামের চরিত্র। তিনি নিজেও তা মনে করেন কি না এ প্রসঙ্গে বলেন, আসলে আমি ভালো করার চেষ্টা করেছি। আমি যখনই কোনো চরিত্রে অভিনয় করি, তখন তাতে সবচেয়ে ভালোভাবে অভিনয় করার চেষ্টা করি। সেই হিসেবে এসি আকরামের চরিত্রেও অভিনয় করেছি। তবে আমার অভিনীত সকল সিনেমার সব চরিত্রকে এসি আকরাম চরিত্র দিয়ে পেছনে ফেলে দিয়েছি কি না এটা আমি বলতে পারব না। এটা দর্শক বলতে পারবেন। দর্শক যদি তেমনটাই মনে করেন, তাহলেই আমি সফল।
বর্তমানে কোনো চলচ্চিত্রে কাজ করছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপাতত কোনো সিনেমার কাজ নেই। তবে সৃজীত মুখার্জীর একটি সিনেমার কাজ শেষ করেছি। নাম পদাতিক। সিনেমাটি শিগগিরই মুক্তি পাবে। এই ছবিতেও দর্শক নতুন করে আরেকটি চরিত্র আবিষ্কার করবেন।
সিনেমায় অভিনয়ের ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয়ে গুরুত্ব দেন জানতে চাইলে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ভালো গল্প অবশ্যই। একটি ছবি শুরু করার আগে যেখানে ভালোভাবে অভিনয় করার সুযোগ আছে, সেটিই বাছাই করি। ফলে ছবির সংখ্যা বাড়ানোর চেয়ে ভালো কাজ করার বিষয়টি গুরুত্ব দিই।
এ পর্যন্ত আপনার কতগুলো ছবি মুক্তি পেয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মনে হয় ১০টি ছবি হবে। যেমন রূপকথার গল্প, মনপুরা, মনের মানুষ, টেলিভিশন, আয়নাবাজি, দেবী, হাওয়া, হুব্বা, তুফান- আপাতত এই কটাই মনে পড়ছে।
দর্শক বলছে, তুফান ছবিতে এসি আকরাম বেস্ট? আপনি কী বলবেন, এ প্রসঙ্গে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, আমি সব চরিত্রেই ভালো করার চেষ্টা করি। আমার কাজ হচ্ছে অভিনয় করা। দর্শক বিচার করবে কোনটির চেয়ে কোনটি ভালো করেছি।
বাংলাদেশে এখন কী ধরনের ছবি হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বেশ ভালো ছবি হচ্ছে।
তার অভিনীত ‘পদাতিক’ সিনেমাটি কবে মুক্তি পাবে জানতে চাইলে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, আশা করা যাচ্ছে এক-দুই মাসের মধ্যে এটি মুক্তি পাবে।
আগামীতে ‘তুফান’ এর মতো বিগ বাজেটের ছবিতে মূল নায়ক/একক নায়ক হিসেবে থাকছেন কি? আর তুফান-২-তে কি আপনি থাকছেন? চঞ্চল চৌধুরী বলেন, তুফানের দ্বিতীয় পর্বে আছি কি না, এটি ডিরেক্টর বলতে পারবেন।
আপনি শিক্ষকতা পেশা কি পুরোপুরি ছেড়ে দিয়েছেন? এই প্রশ্নের জবাবে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, আমি ২০০৬ সাল পর্যন্ত শিক্ষকতা পেশায় ছিলাম। এরপর পুরোপুরি অভিনয়ে চলে আসি। ফলে আর শিক্ষকতা করা হয়নি। এর পর থেকে নিয়মিত অভিনয় করে যাচ্ছি।
সিনেমা প্রযোজনা ও পরিচালনায় আসার আপনার ইচ্ছে আছে কি না এই প্রশ্নের উত্তরে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, না, আমি অভিনয় করতে চাই। এটাই মনে হয় ভালো হবে। প্রযোজনা ও পরিচালনা আলাদা দায়িত্ব।
যুক্তরাষ্ট্রে আপনি কি অন্য কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এনএবিসির প্রোগ্রাম আছে, সেখানে যাব। এটি শিকাগোতে হবে। দুই বাংলায় মিলে অনুষ্ঠানটি হয়। ৫ থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত এটি হবে। নিউইয়র্ক থেকে শিকাগোতে যাব। সেখানে অনুষ্ঠান করে দেশের উদ্দেশে রওনা হব ৭ জুলাই।
বছরে কটি সিনেমায় অভিনয় করবেন- এমন কোনো পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাইলে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, বছরে কয়টি ছবি করি বা করব এমন হিসাব নেই। সিনেমার গল্প ও অন্যান্য সবকিছু পছন্দ হলে অভিনয় করি, না হলে করি না। রুটিন করে কাজ করি না। কাজের নির্দিষ্ট সময় নেই। পছন্দের ও ভালো কাজ থাকলে বেশি অভিনয় করতে পারি।
চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে রিভারটেলের অনুষ্ঠানের ফাঁকে কথা হয়। সময় কম বলে স্বল্প পরিসরে কথা বলে তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে ইন্টারভিউ পর্ব শেষ হয়।
চঞ্চল চৌধুরীও এই প্রতিবেদক ও ঠিকানাকে ধন্যবাদ জানান।