নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে ডাইভারসিটি প্লাজা সংলগ্ন ৭৪ স্ট্রিটে একটি ভবনে অগ্নিকাণ্ডে বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মেরিট কাবাব ও মুক্তধারা ফাউন্ডেশনসহ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত ২৬ জুন বুধবার রাত ১১টার দিকে মেরিট কাবাবের কিচেন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
চার বছর আগেও মেরিট কাবাবে আগুন লেগেছিল। বার বার কেন সেখানে আগুর লাগে তা নিয়ে নানান প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। অনেকে বলছেন, অসচেতনতার কারণে অগ্নিকাণ্ড ঘটছে। আবার অনেকে বলছেন, বিষয়টি ব্যাপক অনুসন্ধান দরকার। মেরিট কাবাব থেকে বেরিয়ে কয়েকজন পাশেই প্রিন্স রেস্তোরা করেছিলেন। ২০২১ সালের ৫ মার্চ সেখানেও ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। আশেপাশের অনেকগুলো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
রাত ১১টায় আগুন লাগার পর এ প্রতিবেদক সরেজমিনে দেখতে পান, আগুন আশপাশের দোকানপাটে ছড়িয়ে পড়ছিল। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের কমপক্ষে প্রায় ২৫টি গাড়ি উপস্থিত হয়ে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অগ্নিকাণ্ডের সময় প্রচণ্ড বেগে বাতাস হচ্ছিল। ফলে আগুন দ্রুত আশেপাশে ছড়িয়ে পড়ে। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। তবে কী কারণে আগুন সেটা তাৎক্ষণিক জানানো হয়নি।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনায় মুক্তধারা নিউইয়র্কের প্রতিষ্ঠাতা বিশ্বজিৎ সাহা বলেছেন, সেদিন রাত ১১টার দিকে দোকান বন্ধ করে চলে যাবার পর এক বন্ধুর মাধ্যমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা জানতে পারেন তিনি। এরপর ছুটে এসে দেখেন আগুনের লেলিহান শিখা উড়ছে। চারিদিকে অন্ধকার। ফায়ার সার্ভিসের নিয়োজিত কর্মীরা আগুন নেভানোর চেষ্টায় ছিল বলে সেভেন ট্রেন বন্ধ করে দেওয়া হয়। চারপাশে ব্যারিকেড দেয়া হয়। আর এ কারণে মুক্তধারায় যেতে পারেননি তিনি।
বিশ্বজিৎ সাহা আরো বলেন, রাত সাড়ে তিনটা নাগাদ দমকল বাহিনীর অনুমতি নিয়ে দোকানে গেলেও তীব্র ধোঁয়া আর পানির কারণে প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতি জানা যায়নি। এসময় ফায়ার সার্ভিস ধোঁয়া বের করার জন্য মুক্তধারার জানালা কেটে ফেলে। বিশ্বজিৎ সাহা জানান, গেল ৩০ বছরের ছাপানো দুর্লভ ও দুষ্প্রাপ্য সব বই নষ্ট হয়ে গেছে। এটা বড় ধরনের ক্ষতি। টাকার অঙ্কে কত লোকসান হলো সেটি বলতে পারবো না এখনও। তবে এতটুকু বলতে পারি সারা আমেরিকায় মুক্তধারা একটি প্রতিষ্ঠান যারা কিনা বাংলা সাহিত্য, বাংলা বই নিয়ে কাজ করে। বাংলাদেশ-পশ্চিম বাংলার অনেক দুর্লভ বই ছিল।
চার বছর আগেও মেরিট কাবাবে আগুনের ঘটনা ঘটে। বারবার একই অঘটন ঘটায় রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের অসচেতনতাকে দুষছেন তিনি।
চার বছর আগেও মেরিট কাবাবে আগুন লেগেছিল। বার বার কেন সেখানে আগুর লাগে তা নিয়ে নানান প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। অনেকে বলছেন, অসচেতনতার কারণে অগ্নিকাণ্ড ঘটছে। আবার অনেকে বলছেন, বিষয়টি ব্যাপক অনুসন্ধান দরকার। মেরিট কাবাব থেকে বেরিয়ে কয়েকজন পাশেই প্রিন্স রেস্তোরা করেছিলেন। ২০২১ সালের ৫ মার্চ সেখানেও ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। আশেপাশের অনেকগুলো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
রাত ১১টায় আগুন লাগার পর এ প্রতিবেদক সরেজমিনে দেখতে পান, আগুন আশপাশের দোকানপাটে ছড়িয়ে পড়ছিল। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের কমপক্ষে প্রায় ২৫টি গাড়ি উপস্থিত হয়ে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অগ্নিকাণ্ডের সময় প্রচণ্ড বেগে বাতাস হচ্ছিল। ফলে আগুন দ্রুত আশেপাশে ছড়িয়ে পড়ে। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। তবে কী কারণে আগুন সেটা তাৎক্ষণিক জানানো হয়নি।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনায় মুক্তধারা নিউইয়র্কের প্রতিষ্ঠাতা বিশ্বজিৎ সাহা বলেছেন, সেদিন রাত ১১টার দিকে দোকান বন্ধ করে চলে যাবার পর এক বন্ধুর মাধ্যমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা জানতে পারেন তিনি। এরপর ছুটে এসে দেখেন আগুনের লেলিহান শিখা উড়ছে। চারিদিকে অন্ধকার। ফায়ার সার্ভিসের নিয়োজিত কর্মীরা আগুন নেভানোর চেষ্টায় ছিল বলে সেভেন ট্রেন বন্ধ করে দেওয়া হয়। চারপাশে ব্যারিকেড দেয়া হয়। আর এ কারণে মুক্তধারায় যেতে পারেননি তিনি।
বিশ্বজিৎ সাহা আরো বলেন, রাত সাড়ে তিনটা নাগাদ দমকল বাহিনীর অনুমতি নিয়ে দোকানে গেলেও তীব্র ধোঁয়া আর পানির কারণে প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতি জানা যায়নি। এসময় ফায়ার সার্ভিস ধোঁয়া বের করার জন্য মুক্তধারার জানালা কেটে ফেলে। বিশ্বজিৎ সাহা জানান, গেল ৩০ বছরের ছাপানো দুর্লভ ও দুষ্প্রাপ্য সব বই নষ্ট হয়ে গেছে। এটা বড় ধরনের ক্ষতি। টাকার অঙ্কে কত লোকসান হলো সেটি বলতে পারবো না এখনও। তবে এতটুকু বলতে পারি সারা আমেরিকায় মুক্তধারা একটি প্রতিষ্ঠান যারা কিনা বাংলা সাহিত্য, বাংলা বই নিয়ে কাজ করে। বাংলাদেশ-পশ্চিম বাংলার অনেক দুর্লভ বই ছিল।
চার বছর আগেও মেরিট কাবাবে আগুনের ঘটনা ঘটে। বারবার একই অঘটন ঘটায় রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষের অসচেতনতাকে দুষছেন তিনি।