টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও তৃণমূলের তারকা নেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছোট পোশাকে ছবি দিতেই নেটিজেনদের কটাক্ষের মুখে পড়তে হয় তাকে। নেটিজেনদের বড় একটা অংশের মতে বেশ অনেকটাই মোটা হয়ে গিয়েছেন অভিনেত্রী। চলল একের পর এক নেতিবাচক মন্তব্য। কী এমন পরেছিলেন সায়ন্তিকা যে ট্রোলের মুখে পড়তে হল তাকে?
স্পোর্টস ব্রা আর শর্টস পরে ছবি দিয়েছিলেন নায়িকা। হ্যাশ ট্যাগে লিখেছিলেন, ভালোবাসাসহ সায়ন্তিকা, ফিটনেস, মুড, অনুপ্রেরণা। কিন্তু নেটিজেনদের মতে, পেটে মেদ জমেছে অভিনেত্রীর। যাকে তিনি ‘ফিট’-এর তকমা দিচ্ছেন তা আদপে মোটেও ফিট শরীরের প্রতীক নয়। শুধু তাই নয়, তার রাজনৈতিক পরিচয় নিয়েও উড়ে এসেছে একের পর এক কটাক্ষ।
একজন মন্তব্য করেছেন, এটা কি জনপ্রতিনিধির পরিচয়? সায়ন্তিকা যদিও উত্তর দেননি। তবে কিছু দিন আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় হওয়া ট্রোল নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন সায়ন্তিকা। তিনি জানান, এক ব্যক্তি ক্রমাগত তার পোস্টে অশালীন কমেন্ট করেই যাচ্ছেন।
ওই ব্যক্তির প্রোফাইলে ট্যাগ করে সায়ন্তিকা লেখেন, সরি মিস্টার শিলাদিত্য আমি তোমায় বেশি ফুটেজ দিতে চাইনি। কিন্তু কখনও কখনও মহিলাদের সম্মান করার প্রয়োজন হয়ে পড়ে। নীরবতাকে অনেক সময়েই অনেকে ভুল ভাবে। কিন্তু তোমার এবার চুপ করা উচিৎ। সায়ন্তিকা আরও লেখেন, আমি আজ যা, তা শুধুমাত্র আমার অনুরাগীদের জন্য। কিন্তু আমার দায়িত্ব কিছু মানুষের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা। যারা মনে করে, একটি ওপেন ফোরামে মেয়েদের এভাবে বলা যায় তাদের মনে করে দেয়া উচিৎ যা হচ্ছে তা কদর্য। হতে পারে তুমি আমায় পছন্দ কর না। কিন্তু এখন এগুলো বন্ধ হওয়া দরকার।
ওই ঘটনায় সায়ন্তিকা পাশে পান বন্ধু ও সহকর্মী মিমি চক্রবর্তীকে। গোটা বিষয়টি সাইবার ক্রাইমে জানানোর সুপারিশও করেন মিমি। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই আবারও সেই একই ঘটনার মুখোমুখি সায়ন্তিকা। সূত্র : টিভি নাইন বাংলা
ঠিকানা/এম
স্পোর্টস ব্রা আর শর্টস পরে ছবি দিয়েছিলেন নায়িকা। হ্যাশ ট্যাগে লিখেছিলেন, ভালোবাসাসহ সায়ন্তিকা, ফিটনেস, মুড, অনুপ্রেরণা। কিন্তু নেটিজেনদের মতে, পেটে মেদ জমেছে অভিনেত্রীর। যাকে তিনি ‘ফিট’-এর তকমা দিচ্ছেন তা আদপে মোটেও ফিট শরীরের প্রতীক নয়। শুধু তাই নয়, তার রাজনৈতিক পরিচয় নিয়েও উড়ে এসেছে একের পর এক কটাক্ষ।
একজন মন্তব্য করেছেন, এটা কি জনপ্রতিনিধির পরিচয়? সায়ন্তিকা যদিও উত্তর দেননি। তবে কিছু দিন আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় হওয়া ট্রোল নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন সায়ন্তিকা। তিনি জানান, এক ব্যক্তি ক্রমাগত তার পোস্টে অশালীন কমেন্ট করেই যাচ্ছেন।
ওই ব্যক্তির প্রোফাইলে ট্যাগ করে সায়ন্তিকা লেখেন, সরি মিস্টার শিলাদিত্য আমি তোমায় বেশি ফুটেজ দিতে চাইনি। কিন্তু কখনও কখনও মহিলাদের সম্মান করার প্রয়োজন হয়ে পড়ে। নীরবতাকে অনেক সময়েই অনেকে ভুল ভাবে। কিন্তু তোমার এবার চুপ করা উচিৎ। সায়ন্তিকা আরও লেখেন, আমি আজ যা, তা শুধুমাত্র আমার অনুরাগীদের জন্য। কিন্তু আমার দায়িত্ব কিছু মানুষের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা। যারা মনে করে, একটি ওপেন ফোরামে মেয়েদের এভাবে বলা যায় তাদের মনে করে দেয়া উচিৎ যা হচ্ছে তা কদর্য। হতে পারে তুমি আমায় পছন্দ কর না। কিন্তু এখন এগুলো বন্ধ হওয়া দরকার।
ওই ঘটনায় সায়ন্তিকা পাশে পান বন্ধু ও সহকর্মী মিমি চক্রবর্তীকে। গোটা বিষয়টি সাইবার ক্রাইমে জানানোর সুপারিশও করেন মিমি। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই আবারও সেই একই ঘটনার মুখোমুখি সায়ন্তিকা। সূত্র : টিভি নাইন বাংলা
ঠিকানা/এম