অধিক পরিমাণ চীনা শিক্ষার্থী প্রয়োজন যুক্তরাষ্ট্রে। এমনটা জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি পররাষ্ট্রমন্ত্রী কুর্ট ক্যাম্পবেল বলেছেন, তবে সেই শিক্ষার্থী হতে হবে মানবিকের, বিজ্ঞানের নয়। বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং গণিত বিষয়ে পর্যাপ্ত সংখ্যক মার্কিন শিক্ষার্থী পড়েন না। এসব ক্ষেত্রে অধিক পরিমাণ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী নেয়া উচিত যুক্তরাষ্ট্রের। তবে চীন নয়, ভারতকে পছন্দ যুক্তরাষ্ট্রের। কারণ, ভারতকে তারা ক্রমবর্ধমানভাবে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার অংশীদার হিসেবে দেখে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
এতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এই কূটনীতিক বলেন, নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণে স্পর্শকাতর প্রযুক্তির সংস্পর্শে আসার ক্ষেত্রে চীনা শিক্ষার্থীদের সুযোগ সীমাবদ্ধ করছে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। উল্লেখ্য, বহু বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হলেন চীনারা। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে তাদের মোট সংখ্যা প্রায় দুই লাখ ৯০ হাজার। কিন্তু কিছু শিক্ষাবিদ ও নাগরিক সমাজ যুক্তি দেন যে, যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্কের অবনতি এবং দক্ষতা চুরি নিয়ে উদ্বেগের কারণে বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা পথচ্যুত হয়েছে।
এতে চীনা শিক্ষার্থীরা অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে সন্দেহের শিকার হয়েছেন। থিংক ট্যাংক কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশন্স’কে ক্যাম্পবেল বলেন, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে অধিক পরিমাণ চীনা শিক্ষার্থী আসুক। কিন্তু কণা বিষয়ক পদার্থবিজ্ঞানে নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন চীনের গুপ্তচরবৃত্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উদ্দেশে ‘চায়না ইনিশিয়েটিভ’ গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু এর ফলে এশিয়ান আমেরিকানদের মধ্যে বর্ণবাদী মনোভাব গড়ে উঠবে এমন সমালোচনার পর প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন এ উদ্যোগের ইতি ঘটান। এ বিষয়ে ক্যাম্পবেলের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল। ক্যাম্পবেল বলেন, চীনা শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষায় অব্যাহত সমর্থন দিতে সতর্কতা অবলম্বন করছে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। একই সঙ্গে ল্যাব, চীনা শিক্ষার্থীদের কিছু কর্মকাণ্ডের বিষয়ে তারা সতর্ক হয়েছে। আমি মনে করি তাদের (চীনা শিক্ষার্থী) সুনির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে সুযোগ বাতিল ও সীমিত করা সম্ভব। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রযুক্তিগত যেসব কর্মসূচি আছে সেগুলোর বেলায়।
ঠিকানা/এসআর
এতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এই কূটনীতিক বলেন, নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণে স্পর্শকাতর প্রযুক্তির সংস্পর্শে আসার ক্ষেত্রে চীনা শিক্ষার্থীদের সুযোগ সীমাবদ্ধ করছে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। উল্লেখ্য, বহু বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হলেন চীনারা। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে তাদের মোট সংখ্যা প্রায় দুই লাখ ৯০ হাজার। কিন্তু কিছু শিক্ষাবিদ ও নাগরিক সমাজ যুক্তি দেন যে, যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্কের অবনতি এবং দক্ষতা চুরি নিয়ে উদ্বেগের কারণে বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা পথচ্যুত হয়েছে।
এতে চীনা শিক্ষার্থীরা অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে সন্দেহের শিকার হয়েছেন। থিংক ট্যাংক কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশন্স’কে ক্যাম্পবেল বলেন, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে অধিক পরিমাণ চীনা শিক্ষার্থী আসুক। কিন্তু কণা বিষয়ক পদার্থবিজ্ঞানে নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন চীনের গুপ্তচরবৃত্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উদ্দেশে ‘চায়না ইনিশিয়েটিভ’ গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু এর ফলে এশিয়ান আমেরিকানদের মধ্যে বর্ণবাদী মনোভাব গড়ে উঠবে এমন সমালোচনার পর প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন এ উদ্যোগের ইতি ঘটান। এ বিষয়ে ক্যাম্পবেলের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল। ক্যাম্পবেল বলেন, চীনা শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষায় অব্যাহত সমর্থন দিতে সতর্কতা অবলম্বন করছে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। একই সঙ্গে ল্যাব, চীনা শিক্ষার্থীদের কিছু কর্মকাণ্ডের বিষয়ে তারা সতর্ক হয়েছে। আমি মনে করি তাদের (চীনা শিক্ষার্থী) সুনির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে সুযোগ বাতিল ও সীমিত করা সম্ভব। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রযুক্তিগত যেসব কর্মসূচি আছে সেগুলোর বেলায়।
ঠিকানা/এসআর