আদালত অবমাননার অভিযোগে র্যাপার আলী হাসানকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন শেরপুর জেলা জজ আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফাহিম হাসনাঈন। ঈদুল আজহায় মুক্তি পাওয়া ‘নানা-নাতি’ গানে আদালত অবমাননা হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
‘নানা-নাতি’ গানটি লিখেছেন র্যাপার আলী হাসান, সুর করেছেন আলী হাসান ও মারজুক রাসেল। আলী হাসান ও মারজুক রাসেলের গাওয়া ‘নানা-নাতি’ গানটি গত ১৬ জুন ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পায়।
নোটিশে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে গানে আদালত অবমাননাকারী ‘বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে’ লাইনটি বাদ দেওয়াসহ অনলাইনে লাইভে এসে জনসাধারণের কাছে ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে। অন্যথায় তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করার কথা বলা হয়েছে নোটিশে।
২০ জুন (বৃহস্পতিবার) সকালে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অ্যাডভোকেট ফাহিম হাসনাঈন। তিনি বলেন, গানটির ১ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে বলা হয়েছে, ‘বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে’। যা আদালত অবমাননা করার শামিল।
ফাহিম হাসনাঈন বলেন, এ লাইনের ফলে দেশের বিচার ব্যবস্থা এবং আদালতের প্রতি সাধারণ মানুষের ভুল ধারণার উদ্ভব হয়েছে। ফলে মানুষের আইনের প্রতি আস্থা হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। তাই আলী হাসানকে নোটিশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গানের ওই লাইনটি বাদ দিয়ে অনলাইন লাইভে এসে ভুল স্বীকার করে সাধারণ জনগণের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
নোটিশ পাঠানোর ১৫ দিনের মধ্যে আলী হাসান যদি গানের লাইনটি বাদ না দেন এবং অনলাইন লাইভে এসে সাধারণ জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়ে দুঃখ প্রকাশ না করেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী উপযুক্ত আদালতে মামলা করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
ঠিকানা/এএস
‘নানা-নাতি’ গানটি লিখেছেন র্যাপার আলী হাসান, সুর করেছেন আলী হাসান ও মারজুক রাসেল। আলী হাসান ও মারজুক রাসেলের গাওয়া ‘নানা-নাতি’ গানটি গত ১৬ জুন ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পায়।
নোটিশে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে গানে আদালত অবমাননাকারী ‘বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে’ লাইনটি বাদ দেওয়াসহ অনলাইনে লাইভে এসে জনসাধারণের কাছে ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে। অন্যথায় তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করার কথা বলা হয়েছে নোটিশে।
২০ জুন (বৃহস্পতিবার) সকালে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অ্যাডভোকেট ফাহিম হাসনাঈন। তিনি বলেন, গানটির ১ মিনিট ১৮ সেকেন্ডে বলা হয়েছে, ‘বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে’। যা আদালত অবমাননা করার শামিল।
ফাহিম হাসনাঈন বলেন, এ লাইনের ফলে দেশের বিচার ব্যবস্থা এবং আদালতের প্রতি সাধারণ মানুষের ভুল ধারণার উদ্ভব হয়েছে। ফলে মানুষের আইনের প্রতি আস্থা হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। তাই আলী হাসানকে নোটিশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গানের ওই লাইনটি বাদ দিয়ে অনলাইন লাইভে এসে ভুল স্বীকার করে সাধারণ জনগণের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
নোটিশ পাঠানোর ১৫ দিনের মধ্যে আলী হাসান যদি গানের লাইনটি বাদ না দেন এবং অনলাইন লাইভে এসে সাধারণ জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়ে দুঃখ প্রকাশ না করেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী উপযুক্ত আদালতে মামলা করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
ঠিকানা/এএস