পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে মুসলমানদের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বার্তা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এতে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তির বিষয়ে আহ্বান জানান তিনি।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে আমেরিকান মুসলিমদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ১৬ জুন রোববার একটি বার্তা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। ওই বার্তায় বাইডেন উল্লেখ করেন, ‘ঈদুল আজহা ইসলামের দ্বিতীয় প্রধান ধর্মীয় উৎসব, যা সাধারণত প্রার্থনা এবং ত্যাগের স্মরণে যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করা হয়। এটি ইসলামের পবিত্র নগরী মক্কায় হজযাত্রার সবচেয়ে সাধারণ সময়।’
জো বাইডেন আরও বলেন, ‘হজ ও ঈদুল আজহা ঈশ্বরের সামনে আমাদের সমতার কথা এবং সম্প্রদায় ও দানের গুরুত্ব স্মরণ করিয়ে দেয়, যা সরাসরি আমেরিকান চরিত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভাগ্যবান যে এখানে লাখ লাখ আমেরিকান মুসলিম বাস করছেন; যারা চিকিৎসা, প্রযুক্তি, শিক্ষা, জনসেবা, শিল্পকলা এবং আরও অনেক ক্ষেত্রে আমাদের জাতিকে অসংখ্য উপায়ে সমৃদ্ধ করেছেন।’
বাইডেন বলেন, ‘আমি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইসলামফোবিয়ার দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ঘৃণার জন্য আমেরিকায় কোনো স্থান নেই, এটি আমেরিকান মুসলিম, আরব আমেরিকান যে কেউ হোক না কেন।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আসুন, আমরা ঈদুল আজহার চেতনায় এমন মূল্যবোধের প্রতি আমাদের অঙ্গীকার পুনর্নবীকরণ করি, যা আমাদের একত্রিত করে- করুণা, সহানুভূতি এবং পারস্পরিক সম্মান, যা উভয়ই আমেরিকান এবং ইসলামিক। আমরা আমাদের আমেরিকান মুসলিম তীর্থযাত্রীদের স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় আছি, যারা আলহাজ উপাধি অর্জন করেছেন। তাদের এবং বিশ্বের সকল মুসলিমের প্রতি আমরা আপনাদের একটি আশীর্বাদপূর্ণ এবং অর্থবহ ছুটি কামনা করি। ঈদ মোবারক!’
ঈদ উপলক্ষে দেওয়া বিবৃতিতে প্রেসিডেন্ট বাইডেন ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ সম্পর্কেও মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘হাজারো শিশুসহ বহু নিরীহ মানুষ নিহত হচ্ছেন। পরিবারগুলো ঘর হারাচ্ছে। স্থানীয় লোকজন দেখছেন, কীভাবে আশপাশের মানুষ ধ্বংস হচ্ছে। তাদের যন্ত্রণা সীমাহীন।’
বাইডেন আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত তিন ধাপের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গৃহীত হয়েছে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, গাজায় ভয়াবহতা বন্ধ করা ও যুদ্ধ থামাতে এটাই সবচেয়ে ভালো কৌশল।’
যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মেনে নেওয়া ও বাস্তবায়নের জন্য জন্য হামাস ও ইসরায়েল দুই পক্ষকেই চাপ দিয়ে যাচ্ছে ওয়াশিংটন। গত সপ্তাহে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাবটিতে প্রাথমিকভাবে ছয় সপ্তাহের জন্য যুদ্ধবিরতির কথা বলা হয়েছে।
এ ছাড়া মিয়ানমার, চীনের উইঘুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে নিপীড়িত মুসলিমদের অধিকারের পক্ষে ওয়াশিংটনের প্রচেষ্টার কথাও শুভেচ্ছাবার্তায় তুলে ধরেন বাইডেন। তিনি বলেন, ‘আমরা সুদানে ভয়ংকর সংঘাতের একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য কাজ করছি।’
ঈদুল আজহা উপলক্ষে আমেরিকান মুসলিমদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ১৬ জুন রোববার একটি বার্তা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। ওই বার্তায় বাইডেন উল্লেখ করেন, ‘ঈদুল আজহা ইসলামের দ্বিতীয় প্রধান ধর্মীয় উৎসব, যা সাধারণত প্রার্থনা এবং ত্যাগের স্মরণে যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করা হয়। এটি ইসলামের পবিত্র নগরী মক্কায় হজযাত্রার সবচেয়ে সাধারণ সময়।’
জো বাইডেন আরও বলেন, ‘হজ ও ঈদুল আজহা ঈশ্বরের সামনে আমাদের সমতার কথা এবং সম্প্রদায় ও দানের গুরুত্ব স্মরণ করিয়ে দেয়, যা সরাসরি আমেরিকান চরিত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভাগ্যবান যে এখানে লাখ লাখ আমেরিকান মুসলিম বাস করছেন; যারা চিকিৎসা, প্রযুক্তি, শিক্ষা, জনসেবা, শিল্পকলা এবং আরও অনেক ক্ষেত্রে আমাদের জাতিকে অসংখ্য উপায়ে সমৃদ্ধ করেছেন।’
বাইডেন বলেন, ‘আমি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইসলামফোবিয়ার দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ঘৃণার জন্য আমেরিকায় কোনো স্থান নেই, এটি আমেরিকান মুসলিম, আরব আমেরিকান যে কেউ হোক না কেন।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আসুন, আমরা ঈদুল আজহার চেতনায় এমন মূল্যবোধের প্রতি আমাদের অঙ্গীকার পুনর্নবীকরণ করি, যা আমাদের একত্রিত করে- করুণা, সহানুভূতি এবং পারস্পরিক সম্মান, যা উভয়ই আমেরিকান এবং ইসলামিক। আমরা আমাদের আমেরিকান মুসলিম তীর্থযাত্রীদের স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় আছি, যারা আলহাজ উপাধি অর্জন করেছেন। তাদের এবং বিশ্বের সকল মুসলিমের প্রতি আমরা আপনাদের একটি আশীর্বাদপূর্ণ এবং অর্থবহ ছুটি কামনা করি। ঈদ মোবারক!’
ঈদ উপলক্ষে দেওয়া বিবৃতিতে প্রেসিডেন্ট বাইডেন ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ সম্পর্কেও মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘হাজারো শিশুসহ বহু নিরীহ মানুষ নিহত হচ্ছেন। পরিবারগুলো ঘর হারাচ্ছে। স্থানীয় লোকজন দেখছেন, কীভাবে আশপাশের মানুষ ধ্বংস হচ্ছে। তাদের যন্ত্রণা সীমাহীন।’
বাইডেন আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত তিন ধাপের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গৃহীত হয়েছে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, গাজায় ভয়াবহতা বন্ধ করা ও যুদ্ধ থামাতে এটাই সবচেয়ে ভালো কৌশল।’
যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মেনে নেওয়া ও বাস্তবায়নের জন্য জন্য হামাস ও ইসরায়েল দুই পক্ষকেই চাপ দিয়ে যাচ্ছে ওয়াশিংটন। গত সপ্তাহে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাবটিতে প্রাথমিকভাবে ছয় সপ্তাহের জন্য যুদ্ধবিরতির কথা বলা হয়েছে।
এ ছাড়া মিয়ানমার, চীনের উইঘুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে নিপীড়িত মুসলিমদের অধিকারের পক্ষে ওয়াশিংটনের প্রচেষ্টার কথাও শুভেচ্ছাবার্তায় তুলে ধরেন বাইডেন। তিনি বলেন, ‘আমরা সুদানে ভয়ংকর সংঘাতের একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য কাজ করছি।’