জনশক্তি খাতে হয়রানির অভিযোগে মালয়েশিয়ার ৪৭ নিয়োগদাতার লাইসেন্স স্থগিত করেছে দেশটির সরকার। শুক্রবার (৩১ মে) মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানানো হয়।
এদিকে মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাশনুনের ঘোষণা অনুযায়ী শুক্রবার (৩১ মে) রাত ১২টায় বন্ধ হচ্ছে বাংলাদেশিদের জন্য দেশটির শ্রমবাজার। এর পর থেকে আর কোনো বাংলাদেশি কলিং ভিসার শ্রমিক মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে পারবে না।
এর ফলে ঢাকা ও কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে অপেক্ষমাণ কর্মীদের মাঝে চরম হতাশা বিরাজ করছে। সময় বৃদ্ধি না হলে প্রায় ৪০ হাজার অপেক্ষমাণ কর্মীর মালয়েশিয়া যাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।
ঢাকায় বিমানবন্দরে যে শ্রমিকরা অপেক্ষমাণ তারা অনিশ্চয়তায় ভুগছেন এয়ার টিকিটের দাম নাগালের বাইরে এবং নির্দিষ্ট সময়ের পর প্রবেশ করতে পারবেন না। আর কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে পৌঁছে অপেক্ষা করছেন প্রায় ৩০ হাজার কর্মী। তাদের সমস্যা তাদের মালিক ২৪ ঘণ্টা পার হলেও তাদের গ্রহণ করতে আসছেন না।
সিএনএর খবরে বলা হয়, শুক্রবার পর্যন্ত কুয়ালালামপুরস্থ দুটি আন্তর্জাতিক টার্মিনালে প্রায় ৩০ হাজার বাংলাদেশি কর্মী পৌঁছে ফ্লোরে অবস্থান করছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থাকায় তাদের খাবার ও পানিসহ নানা ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে। নিজেদের কর্মী শনাক্তে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে নিয়োগকর্তাদেরও। দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পরও অনেকের নিয়োগকর্তা গ্রহণ না করায় তারা কুয়ালালামপুর বিমানবন্দর ছেড়ে কর্মস্থলে যোগ দিতে পারছেন না।
ঠিকানা/এনআই
এদিকে মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাশনুনের ঘোষণা অনুযায়ী শুক্রবার (৩১ মে) রাত ১২টায় বন্ধ হচ্ছে বাংলাদেশিদের জন্য দেশটির শ্রমবাজার। এর পর থেকে আর কোনো বাংলাদেশি কলিং ভিসার শ্রমিক মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে পারবে না।
এর ফলে ঢাকা ও কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে অপেক্ষমাণ কর্মীদের মাঝে চরম হতাশা বিরাজ করছে। সময় বৃদ্ধি না হলে প্রায় ৪০ হাজার অপেক্ষমাণ কর্মীর মালয়েশিয়া যাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।
ঢাকায় বিমানবন্দরে যে শ্রমিকরা অপেক্ষমাণ তারা অনিশ্চয়তায় ভুগছেন এয়ার টিকিটের দাম নাগালের বাইরে এবং নির্দিষ্ট সময়ের পর প্রবেশ করতে পারবেন না। আর কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে পৌঁছে অপেক্ষা করছেন প্রায় ৩০ হাজার কর্মী। তাদের সমস্যা তাদের মালিক ২৪ ঘণ্টা পার হলেও তাদের গ্রহণ করতে আসছেন না।
সিএনএর খবরে বলা হয়, শুক্রবার পর্যন্ত কুয়ালালামপুরস্থ দুটি আন্তর্জাতিক টার্মিনালে প্রায় ৩০ হাজার বাংলাদেশি কর্মী পৌঁছে ফ্লোরে অবস্থান করছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থাকায় তাদের খাবার ও পানিসহ নানা ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে। নিজেদের কর্মী শনাক্তে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে নিয়োগকর্তাদেরও। দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পরও অনেকের নিয়োগকর্তা গ্রহণ না করায় তারা কুয়ালালামপুর বিমানবন্দর ছেড়ে কর্মস্থলে যোগ দিতে পারছেন না।
ঠিকানা/এনআই