নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) শিক্ষিকা ড. সালমা আক্তার ও তার স্বামী ডা. সাইফুল আমিন যুক্তরাষ্ট্রে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় নিহত হয়েছে তাদের ১১ মাসের শিশুপুত্র অনিন্দ।
গুরুতর আহত ড. সালমা আক্তার স্থানীয় একটি হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন। তার স্বামীও হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
৩০ মে (বৃহস্পতিবার) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। গত ২৮ মে টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের সান পাট্রিসিয় কাউন্টি শহরে ট্রাক ও প্রাইভেটকারের মুখোমুখি সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
সালমা আক্তার নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক ও নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা। তিনি জাপানে পিএইচডি শেষ করে ২০২২ সালে পোস্টডকের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে যান। তিনি সেখানকার সান আন্তিনো শহরে স্বামী-সন্তান নিয়ে থাকেন।
জানা গেছে, কয়েক দিন আগে স্বামী-সন্তান নিয়ে ঘুরতে বের হন সালমা আক্তার। ২৮ মে (মঙ্গলবার) বাসায় ফেরার পথে সান পাট্রিসিয় কাউন্টি শহরে দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তারা। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। চিকিৎসক ছেলে অনিন্দকে মৃত ঘোষণা করেন। পাশাপাশি সালমা আক্তারকে আইসিইউতে স্থানান্তর করেন। তার স্বামী ডা. সাইফুল আমিনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ঠিকানা/এসআর
গুরুতর আহত ড. সালমা আক্তার স্থানীয় একটি হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন। তার স্বামীও হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
৩০ মে (বৃহস্পতিবার) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। গত ২৮ মে টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের সান পাট্রিসিয় কাউন্টি শহরে ট্রাক ও প্রাইভেটকারের মুখোমুখি সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
সালমা আক্তার নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক ও নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা। তিনি জাপানে পিএইচডি শেষ করে ২০২২ সালে পোস্টডকের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে যান। তিনি সেখানকার সান আন্তিনো শহরে স্বামী-সন্তান নিয়ে থাকেন।
জানা গেছে, কয়েক দিন আগে স্বামী-সন্তান নিয়ে ঘুরতে বের হন সালমা আক্তার। ২৮ মে (মঙ্গলবার) বাসায় ফেরার পথে সান পাট্রিসিয় কাউন্টি শহরে দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তারা। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। চিকিৎসক ছেলে অনিন্দকে মৃত ঘোষণা করেন। পাশাপাশি সালমা আক্তারকে আইসিইউতে স্থানান্তর করেন। তার স্বামী ডা. সাইফুল আমিনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ঠিকানা/এসআর