কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি কিছুটা কমলেও সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। এ অবস্থায় জেলার ১৮৫ গ্রামের ৬২ হাজার মানুষ বন্যায় ভাসছে। এছাড়া পানিবন্দি পরিবারগুলোতে দেখা দিয়েছে শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। পানিবন্দি অনেক পরিবার জানিয়েছেন, গত ৪-৫ দিন ধরে শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন তারা।
এছাড়া গো-খাদ্য ও তীব্র জ্বালানি সংকটও সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়াও স্যানিটেশন সমস্যা আরো প্রকট হয়েছে। এদিকে জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, ইতোমধ্যে বন্যার্তদের আঝে ২৭৫ মেট্রিকটন চাল, ৯ লাখ টাকা ও শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর বন্যায় জেলার ৪৫টি ইউনিয়নের ১৮৫টি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে নদী ভাঙন ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৬২ হাজার ৮৮০ জন মানুষ। এছাড়াও ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ ও ২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ ঢাকা টাইমসকে জানান, বন্যাকবলিতদের জন্য ৬৫০ মেট্রিকটন চাল, ১০ লক্ষ নগদ টাকা ও ২ হাজার শুকনো খাবার বরাদ্দ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ২৭৫ মেট্রিকটন চাল, ৯ লাখ টাকা ও শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও আশ্রয়ের জন্য ৩৬১টি অস্থায়ী এবং ১৮টি স্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বানভাসিদের উদ্ধারের জন্য আমাদের ৪টি রেসকিউ বোটসহ ২৭৫টি শ্যালো নৌকা প্রস্তুত রয়েছে। আমরা যে কোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি।
এছাড়া গো-খাদ্য ও তীব্র জ্বালানি সংকটও সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়াও স্যানিটেশন সমস্যা আরো প্রকট হয়েছে। এদিকে জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, ইতোমধ্যে বন্যার্তদের আঝে ২৭৫ মেট্রিকটন চাল, ৯ লাখ টাকা ও শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর বন্যায় জেলার ৪৫টি ইউনিয়নের ১৮৫টি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে নদী ভাঙন ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৬২ হাজার ৮৮০ জন মানুষ। এছাড়াও ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ ও ২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ ঢাকা টাইমসকে জানান, বন্যাকবলিতদের জন্য ৬৫০ মেট্রিকটন চাল, ১০ লক্ষ নগদ টাকা ও ২ হাজার শুকনো খাবার বরাদ্দ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ২৭৫ মেট্রিকটন চাল, ৯ লাখ টাকা ও শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও আশ্রয়ের জন্য ৩৬১টি অস্থায়ী এবং ১৮টি স্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বানভাসিদের উদ্ধারের জন্য আমাদের ৪টি রেসকিউ বোটসহ ২৭৫টি শ্যালো নৌকা প্রস্তুত রয়েছে। আমরা যে কোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি।