প্রবাসীদের জন্য সর্বজনীন পেনশন হিসাব খোলার ব্যবস্থা করেছে সরকার। একজন প্রবাসী বিশ্বের যে দেশেই থাকেন না কেন, তিনি চাইলে তার জন্য একটি সর্বজনীন পেনশন হিসাব খুলতে পারবেন। তিনি কত বছরে পেনশনের কিস্তি পরিশোধ করবেন, তা নির্ভর করবে তার বর্তমান বয়সের ওপর। জন্মসনদে উল্লেখিত বয়সের তারিখ অনুযায়ী একজন প্রবাসী তার হিসাব খুলবেন এবং তার বয়স ৬০ বছর হওয়া পর্যন্ত যত বছর বাকি থাকবে, তত দিন পর্যন্ত প্রতি মাসে, তিন মাসে, ছয় মাস অন্তর কিংবা বছরে একবার তার পেনশনের কিস্তি পরিশোধ করবেন। যখন তার বয়স ৬০ বছর হয়ে যাবে, তখন তিনি পেনশনের অর্থ তুলতে পারবেন। প্রবাসী যে দেশে বসে হিসাব খুলবেন, তিনি সেই দেশ থেকে ওই দেশের মুদ্রা দিয়ে তার অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন। কেবল প্রবাসীদের একার জন্য নয়, তিনি তার স্ত্রী, সন্তান-সন্ততি এবং বাবা-মায়ের নামেও এই পেনশন হিসাব চালু করতে পারবেন। যার নামেই হিসাব খোলেন না কেন, তিনি বিদেশে বসেই পেমেন্ট দিতে পারবেন। এ জন্য তারা সরাসরি অনলাইনে পেমেন্ট করার পাশাপাশি বিভিন্ন দেশে থাকা সোনালী এক্সচেঞ্জের মাধ্যমেও পেমেন্ট করতে পারবেন।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সোনালী এক্সচেঞ্জের সিইও দেবশ্রী মিত্র বলেন, এটি একটি ভালো উদ্যোগ। এর মাধ্যমে অনেকেই সফল হতে পারবেন। কারণ যারা বিদেশে থাকেন, তারা অনেকেই কষ্ট করে অর্থ উপার্জন করে দেশে পাঠান। দেশে পাঠানো অর্থ দিয়ে বাড়িঘর তৈরি করা হয়, মেরামত বা সংস্কার করা হয়। সংসারের সবার সব খরচ চলে। এমনকি সংসারের অনেকেই লেখাপড়া করে প্রতিষ্ঠিত হন। পরিবারের সবাই মনে করেন, এসব কিছুই যেন কেবল প্রবাসীর দায়িত্ব। এরপর প্রবাসী যখন বিদেশ-জীবন শেষে দেশে যান এবং সেখানে কিছু করার চেষ্টা করেন, তখন তার পাঠানো টাকা কেউ দিতে চায় না। বলে, যা টাকা দিয়েছ, সব শেষ। কেবল স্ত্রীর কাছে যা থাকে, তা ব্যবসার পুঁজির জন্য যথেষ্ট হয় না। ফলে দেশে গিয়ে শেষ বয়সে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। তার ভালোভাবে জীবনযাপন করাই কঠিন হয়ে যায়। তাই এসব মানুষের জন্য পেনশন বিমাটি অত্যন্ত কার্যকর ও ফলপ্রসূ হবে। প্রবাসীরা নিজ নামে হিসাব খুলে নিজেদের ভবিষ্যৎ গড়তে পারবেন। প্রবাস-জীবন শেষে দেশে গিয়ে অন্তত হাত শূন্য থাকবে না বা অন্যের কাছে হাত পাততে হবে না। নিজেই নিজের ব্যবসার পুঁজি জমা করতে পারবেন। এ ছাড়া পরিবারের সদস্যদের নামে টাকা পাঠালে তারা খরচ করে ফেলে। তাই সেভাবে টাকা না দিয়ে পরিবারের সদস্যদের নামে পেনশন স্কিম খুলতে পারেন প্রবাসীরা এবং বিদেশে থেকেই কিস্তির টাকা জমা করতে পারে। এতে সবাই লাভবান হবে।
প্রবাসীদের এই সুবিধা নিতে সরকারের পক্ষ থেকে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট থেকেও এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা হচ্ছে। সেখানে বলা আছে, বাংলাদেশ সরকার ১৮ বা তদূর্ধ্ব বয়স হতে ৫০ বছর বয়সী সকল বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছে। বিদেশে কর্মরত বা অবস্থানকারী যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিক তার অভিপ্রায় অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধের শর্তে নির্ধারিত হারে চাঁদা প্রদানপূর্বক নিজের জন্য অথবা পরিবারের সদস্যদের জন্য ‘প্রবাস’ পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন : WWW.UPENSION.GOV.BD। দূর থেকেও নিজ দেশে হোক নিরাপদ ভবিষ্যৎ। প্রবাস স্কিমে অংশগ্রহণ, দেশে ফিরে সুন্দর জীবন। যারা পেনশন অ্যাকাউন্ট খুলতে চান, তারা বিস্তারিত জানতে সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ভিজিট করুন : WWW.UPENSION.GOV.BD পুরো ভিডিও দেখুন কীভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন : By Consulate General of Bangladesh, New YorkFacebook| Facebook. এই লিঙ্কে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন এবং পেমেন্টও দিতে পারবেন।
প্রবাস হতে দেশে প্রত্যাবর্তনের পর সমপরিমাণ অর্থ দেশীয় মুদ্রায় পরিশোধ করাসহ প্রয়োজনে স্কিম পরিবর্তন করতে পারবেন। পেনশন স্কিমের মেয়াদপূর্তিতে পেনশনার দেশীয় মুদ্রায় পেনশন প্রাপ্য হবেন। এ ছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিক ‘সুরক্ষা’ স্কিমে তার পরিবারের ১৮ বা তদূর্ধ্ব এক বা একাধিক সদস্যের (যেমন স্বামী, স্ত্রী, বাবা, মা, ভাই, বোনের) জন্য আবেদন করে বৈদেশিক মুদ্রায় চাঁদা প্রদান করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে তিনি যার জন্য পেনশনার অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করবেন, তার এনআইডি, ব্যাংক হিসাব নম্বর এবং নমিনির তথ্য প্রদানপূর্বক নিবন্ধন করবেন। সেখানে বলা হয়েছে, মাসে ২০০০ টাকা চাঁদা পেমেন্ট করলে চাঁদা প্রদানের মোট সময়কাল (বছরে) ৪২ বছর পেমেন্ট করা হলে সম্ভাব্য মাসিক পেনশনের টাকা হবে ৬৮ হাজার ৯৩১, ৪০ বছর পেমেন্ট করা হলে তা হবে ৫৮ হাজার ৪০০, ৩৫ বছর পেমেন্ট করা হলে তা হবে ৩৮ হাজার ৩৭৪, ৩০ বছর পেমেন্ট করা হলে হবে ২৪ হাজার ৯৩২, ২৫ বছর পেমেন্ট হলে তা হবে ১৫ হাজার ৯১০, ২০ বছর পেমেন্ট করা হলে হবে ৯ হাজার ৮৫৪, ১৫ বছর পেমেন্ট হলে হবে ৫ হাজার ৭৮৯, ১০ বছর পেমেন্ট করা হলে হবে ৩ হাজার ৬০ টাকা। মাসে ৫০০০ টাকা পেমেন্ট করলে চাঁদা প্রদানের মোট সময়কাল (বছরে) ৪২ বছর পেমেন্ট করা হলে সম্ভাব্য মাসিক পেনশনের টাকা হবে ১ লাখ ৭২ হাজার ৩২৭, ৪০ বছর হলে তা হবে ১ লাখ ৪৬ হাজার ১, ৩৫ বছর হলে তা হবে ৯৫ হাজার ৯৩৫, ৩০ বছর হলে হবে ৬২ হাজার ৩৩০, ২৫ বছর হলে তা হবে ২৪ হাজার ৬৩৪, ২০ বছর হলে হবে ২৪ হাজার ৬৩৪, ১৫ বছর হলে হবে ১৪ হাজার ৪৭২, ১০ বছর হলে হবে ৭ হাজার ৬৫১।
মাসে ৭৫০০ টাকা পেমেন্ট করলে চাঁদা প্রদানের মোট সময়কাল (বছরে) ৪২ বছর পেমেন্ট করা হলে সম্ভাব্য মাসিক পেনশনের টাকা হবে ২ লাখ ৫৮ হাজার ৪৯১, ৪০ বছর হলে তা হবে ২ লাখ ১৯ হাজার ১, ৩৫ বছর হলে তা হবে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯০২, ৩০ বছর হলে হবে ৯৩ হাজার ৪৯৫, ২৫ বছর হলে তা হবে ৫৯ হাজার ৬৬১, ২০ বছর হলে হবে ৩৬ হাজার ৯৫১, ১৫ বছর হলে হবে ২১ হাজার ৭০৮, ১০ বছর হলে হবে ১১ হাজার ৪৭৭।
মাসে ১০ হাজার টাকা পেমেন্ট করলে চাঁদা প্রদানের মোট সময়কাল (বছরে) ৪২ বছর পেমেন্ট করলে সম্ভাব্য মাসিক পেনশনের টাকা হবে ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৬৫৫, ৪০ হলে তা হবে ২ লাখ ২৯ হাজার ২০২, ৩৫ হলে তা হবে ১ লাখ ৯১ হাজার ৮৭০, ৩০ হলে হবে ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৬০, ২৫ হলে তা হবে ৭৯ হাজার ৫৪৮, ২০ হলে হবে ৪৯ হাজার ২৬৮, ১৫ হলে হবে ২৮ হাজার ৯৪৪, ১০ হলে হবে ১৫ হাজার ৩০২ টাকা।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সোনালী এক্সচেঞ্জের সিইও দেবশ্রী মিত্র বলেন, এটি একটি ভালো উদ্যোগ। এর মাধ্যমে অনেকেই সফল হতে পারবেন। কারণ যারা বিদেশে থাকেন, তারা অনেকেই কষ্ট করে অর্থ উপার্জন করে দেশে পাঠান। দেশে পাঠানো অর্থ দিয়ে বাড়িঘর তৈরি করা হয়, মেরামত বা সংস্কার করা হয়। সংসারের সবার সব খরচ চলে। এমনকি সংসারের অনেকেই লেখাপড়া করে প্রতিষ্ঠিত হন। পরিবারের সবাই মনে করেন, এসব কিছুই যেন কেবল প্রবাসীর দায়িত্ব। এরপর প্রবাসী যখন বিদেশ-জীবন শেষে দেশে যান এবং সেখানে কিছু করার চেষ্টা করেন, তখন তার পাঠানো টাকা কেউ দিতে চায় না। বলে, যা টাকা দিয়েছ, সব শেষ। কেবল স্ত্রীর কাছে যা থাকে, তা ব্যবসার পুঁজির জন্য যথেষ্ট হয় না। ফলে দেশে গিয়ে শেষ বয়সে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। তার ভালোভাবে জীবনযাপন করাই কঠিন হয়ে যায়। তাই এসব মানুষের জন্য পেনশন বিমাটি অত্যন্ত কার্যকর ও ফলপ্রসূ হবে। প্রবাসীরা নিজ নামে হিসাব খুলে নিজেদের ভবিষ্যৎ গড়তে পারবেন। প্রবাস-জীবন শেষে দেশে গিয়ে অন্তত হাত শূন্য থাকবে না বা অন্যের কাছে হাত পাততে হবে না। নিজেই নিজের ব্যবসার পুঁজি জমা করতে পারবেন। এ ছাড়া পরিবারের সদস্যদের নামে টাকা পাঠালে তারা খরচ করে ফেলে। তাই সেভাবে টাকা না দিয়ে পরিবারের সদস্যদের নামে পেনশন স্কিম খুলতে পারেন প্রবাসীরা এবং বিদেশে থেকেই কিস্তির টাকা জমা করতে পারে। এতে সবাই লাভবান হবে।
প্রবাসীদের এই সুবিধা নিতে সরকারের পক্ষ থেকে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট থেকেও এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা হচ্ছে। সেখানে বলা আছে, বাংলাদেশ সরকার ১৮ বা তদূর্ধ্ব বয়স হতে ৫০ বছর বয়সী সকল বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছে। বিদেশে কর্মরত বা অবস্থানকারী যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিক তার অভিপ্রায় অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধের শর্তে নির্ধারিত হারে চাঁদা প্রদানপূর্বক নিজের জন্য অথবা পরিবারের সদস্যদের জন্য ‘প্রবাস’ পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন : WWW.UPENSION.GOV.BD। দূর থেকেও নিজ দেশে হোক নিরাপদ ভবিষ্যৎ। প্রবাস স্কিমে অংশগ্রহণ, দেশে ফিরে সুন্দর জীবন। যারা পেনশন অ্যাকাউন্ট খুলতে চান, তারা বিস্তারিত জানতে সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ভিজিট করুন : WWW.UPENSION.GOV.BD পুরো ভিডিও দেখুন কীভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন : By Consulate General of Bangladesh, New YorkFacebook| Facebook. এই লিঙ্কে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন এবং পেমেন্টও দিতে পারবেন।
প্রবাস হতে দেশে প্রত্যাবর্তনের পর সমপরিমাণ অর্থ দেশীয় মুদ্রায় পরিশোধ করাসহ প্রয়োজনে স্কিম পরিবর্তন করতে পারবেন। পেনশন স্কিমের মেয়াদপূর্তিতে পেনশনার দেশীয় মুদ্রায় পেনশন প্রাপ্য হবেন। এ ছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিক ‘সুরক্ষা’ স্কিমে তার পরিবারের ১৮ বা তদূর্ধ্ব এক বা একাধিক সদস্যের (যেমন স্বামী, স্ত্রী, বাবা, মা, ভাই, বোনের) জন্য আবেদন করে বৈদেশিক মুদ্রায় চাঁদা প্রদান করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে তিনি যার জন্য পেনশনার অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করবেন, তার এনআইডি, ব্যাংক হিসাব নম্বর এবং নমিনির তথ্য প্রদানপূর্বক নিবন্ধন করবেন। সেখানে বলা হয়েছে, মাসে ২০০০ টাকা চাঁদা পেমেন্ট করলে চাঁদা প্রদানের মোট সময়কাল (বছরে) ৪২ বছর পেমেন্ট করা হলে সম্ভাব্য মাসিক পেনশনের টাকা হবে ৬৮ হাজার ৯৩১, ৪০ বছর পেমেন্ট করা হলে তা হবে ৫৮ হাজার ৪০০, ৩৫ বছর পেমেন্ট করা হলে তা হবে ৩৮ হাজার ৩৭৪, ৩০ বছর পেমেন্ট করা হলে হবে ২৪ হাজার ৯৩২, ২৫ বছর পেমেন্ট হলে তা হবে ১৫ হাজার ৯১০, ২০ বছর পেমেন্ট করা হলে হবে ৯ হাজার ৮৫৪, ১৫ বছর পেমেন্ট হলে হবে ৫ হাজার ৭৮৯, ১০ বছর পেমেন্ট করা হলে হবে ৩ হাজার ৬০ টাকা। মাসে ৫০০০ টাকা পেমেন্ট করলে চাঁদা প্রদানের মোট সময়কাল (বছরে) ৪২ বছর পেমেন্ট করা হলে সম্ভাব্য মাসিক পেনশনের টাকা হবে ১ লাখ ৭২ হাজার ৩২৭, ৪০ বছর হলে তা হবে ১ লাখ ৪৬ হাজার ১, ৩৫ বছর হলে তা হবে ৯৫ হাজার ৯৩৫, ৩০ বছর হলে হবে ৬২ হাজার ৩৩০, ২৫ বছর হলে তা হবে ২৪ হাজার ৬৩৪, ২০ বছর হলে হবে ২৪ হাজার ৬৩৪, ১৫ বছর হলে হবে ১৪ হাজার ৪৭২, ১০ বছর হলে হবে ৭ হাজার ৬৫১।
মাসে ৭৫০০ টাকা পেমেন্ট করলে চাঁদা প্রদানের মোট সময়কাল (বছরে) ৪২ বছর পেমেন্ট করা হলে সম্ভাব্য মাসিক পেনশনের টাকা হবে ২ লাখ ৫৮ হাজার ৪৯১, ৪০ বছর হলে তা হবে ২ লাখ ১৯ হাজার ১, ৩৫ বছর হলে তা হবে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯০২, ৩০ বছর হলে হবে ৯৩ হাজার ৪৯৫, ২৫ বছর হলে তা হবে ৫৯ হাজার ৬৬১, ২০ বছর হলে হবে ৩৬ হাজার ৯৫১, ১৫ বছর হলে হবে ২১ হাজার ৭০৮, ১০ বছর হলে হবে ১১ হাজার ৪৭৭।
মাসে ১০ হাজার টাকা পেমেন্ট করলে চাঁদা প্রদানের মোট সময়কাল (বছরে) ৪২ বছর পেমেন্ট করলে সম্ভাব্য মাসিক পেনশনের টাকা হবে ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৬৫৫, ৪০ হলে তা হবে ২ লাখ ২৯ হাজার ২০২, ৩৫ হলে তা হবে ১ লাখ ৯১ হাজার ৮৭০, ৩০ হলে হবে ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৬০, ২৫ হলে তা হবে ৭৯ হাজার ৫৪৮, ২০ হলে হবে ৪৯ হাজার ২৬৮, ১৫ হলে হবে ২৮ হাজার ৯৪৪, ১০ হলে হবে ১৫ হাজার ৩০২ টাকা।